Howrah News- কানা দামোদর নদীর উপর কাঠের ভাঙা পোল! কীভাবে চলাচল করছে মানুষ, দেখলে আঁতকে উঠবেন

Last Updated:

প্রাণ হাতে ভাঙা পোলের উপর ভরসা রেখে যাতায়াত দুই পারের হাজার হাজার মানুষের

+
ভাঙ্গা

ভাঙ্গা পোলের উপর দিয়ে প্রাণ হাতে যাতায়াত মানুষে

#হাওড়া: প্রাণ হাতে ভাঙা পোলের উপর দিয়ে যাতায়াত দুই পারের হাজার হাজার মানুষের। দক্ষিণ মাজু এলাকার কানা দামোদর নদীর উপর এই কাঠের পোল। দুই প্রান্তের ৪ টি গ্রামে প্রায় ২০ থেকে ২৫ হাজার মানুষের বসবাস। মাঝখানে কাঠের পোল যুক্ত করেছে একদিকে জগৎবল্লভপুর মাজু অঞ্চল ও অপরদিকে গোবিন্দপুর অঞ্চল। দুটি অঞ্চলের মধ্যবর্তী প্রধান যোগাযোগ একটি কাঠের পোল। কাঠের পোলের নীচ দিয়ে কল কল করে বয়ে গেছে কানা দামোদর। কানা নদীর উপরে দাঁড়িয়ে থাকা কাঠের পোলের অবস্থা ভয়ানক। তবুও প্রতিদিন ছোট থেকে বড়, স্কুল-কলেজ পড়ুয়া, এমনকী রোগী নিয়ে হাসপাতালে যেতে হয় ভাঙা পোল দিয়েই।
এলাকার মানুষ জানান, ঘুরপথে যেতে হলে এক থেকে দেড় ঘণ্টা অতিরিক্তি সময় লাগে। তাই নিরুপায় হয়েই এখান দিয়ে পারাপার করতে হয় গ্রামের মানুষকে। হেঁটে যেতে হলেও সমস্যায় পড়তে হয়। সাইকেল, বাইক থেকে নেমে পোল পারাপার করেন অনেকই। বৃষ্টি হলে কাঠের পোলে বিপদের আশঙ্কা আরও বেড়ে যায়। একাধিকবার পারাপার করতে গিয়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়েছেন বহু মানুষ। কয়েক মাস কেটে যাবার পরেও কোনরকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি প্রশাসনের পক্ষ থেকে।
advertisement
advertisement
স্থানীয় মানুষরা জানান, এই বিষয়ে পঞ্চায়েতের দ্বারস্থ হয়েও সুরাহা মিলেনি। বিধায়ক আশ্বাস দিয়েছিলেন মানুষের যাতায়াতের সুব্যবস্থা করে দেবার। তবে এখনো কোনওরকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।
advertisement
মাজু অঞ্চল উপপ্রধান জয়ন্ত বাবু জানান, কাঠের পোল সারাইয়ের ব্যবস্থা করা হলেও এলাকার বহু মানুষ তা চাইছেন না। তারা চাইছেন কংক্রিটের পোল। তাতেই থমকে রয়েছে কাজ। তিনি আরও জানান, পোলের একপাশে জগৎবল্লভপুর কেন্দ্র এবং অপর প্রান্তে গোবিন্দপুর পাঁচলা কেন্দ্র। পাঁচলা কেন্দ্রের বিধায়ক এ বিষয়ে কোনও রকম আগ্রহ না দেখানোর ফলে পোলের কাজ পিছিয়ে রয়েছে। তবে তিনি বলেন, এই বিষয়ে জগৎবল্লভপুর কেন্দ্রের বিধায়ক সীতানাথ ঘোষ উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন।
advertisement
Rakesh Maity
view comments
বাংলা খবর/ খবর/হাওড়া/
Howrah News- কানা দামোদর নদীর উপর কাঠের ভাঙা পোল! কীভাবে চলাচল করছে মানুষ, দেখলে আঁতকে উঠবেন
Next Article
advertisement
দুর্গাপুর স্টেশনে গেলে আর ফিরতে ইচ্ছে হবে না! ২৪ ঘণ্টা মিলবে পানীয় জল আর অফুরন্ত খাবার
দুর্গাপুর স্টেশনে গেলে আর ফিরতে ইচ্ছে হবে না! ২৪ ঘণ্টা মিলবে পানীয় জল আর অফুরন্ত খাবার
  • দুর্গাপুর স্টেশনে ২৪ ঘণ্টা ভেন্ডিং মেশিনে স্বাস্থ্যকর খাবার ও পানীয় পাওয়া যাবে

  • UPI-দিয়ে সহজেই পেমেন্ট করা যাবে

  • দুর্গাপুর স্টেশন স্মার্ট, পরিষ্কার এবং যাত্রী-সহযোগী স্টেশন হয়ে উঠছে

VIEW MORE
advertisement
advertisement