Hooghly: এভারেস্ট জয়ী বঙ্গকন্যার পাশে বিধায়ক ইন্দ্রনীল সেন
Last Updated:
তিন লাখ টাকার সহায়তা বিধায়কের। এখনও বাকি আরো তিন লাখ। এভারেস্টজয়ী বঙ্গকন্যা পিয়ালী বসাকের শংসাপত্র পাওয়ার জন্য পূরণ করতে হবে বকেয়া টাকা।
হুগলি: তিন লাখ টাকার সহায়তা বিধায়কের। এখনও বাকি আরো তিন লাখ। এভারেস্টজয়ী বঙ্গকন্যা পিয়ালী বসাকের শংসাপত্র পাওয়ার জন্য পূরণ করতে হবে বকেয়া টাকা। পিয়ালির পাশে দাড়ালেন চন্দননগর বিধানসভা উৎসব কমিটি। এখনো ছয় লক্ষ টাকা বাকি যে কারণে এভারেস্ট জয়ের শংসাপত্র হাতে পাননি চন্দননগরের পর্বতারোহী পিয়ালী বসাক। আগের পর্বতারোহনের পঁয়ত্রিশ লক্ষ টাকাও দেনা রয়েছে,আবারও পাহাড়ের চূড়ায় উঠতে চান পিয়ালী। আট হাজারের মধ্যে যত শৃঙ্গ আছে সব জয় করতে চান বঙ্গ কন্যা। মানাসুলু, ধৌলাগিড়ির পর একসঙ্গে এভারেস্ট ও লোৎসে জয় করে রেকর্ড করেছেন চন্দননগর কানাইলাল প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষিকা পিয়ালী। চন্দননগর রবীন্দ্র ভবনে জ্যাতিরিন্দ্র সভাকক্ষে এভারেস্ট জয়ীকে সম্বর্ধনা দেওয়া হয় চন্দননগর বিধানসভা উৎসব কমিটির পক্ষ থেকে। চন্দননগরের বিধায়ক তথা মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন চন্দননগরের মেয়র রাম চক্রবর্তী ভদ্রেশ্বর এর চেয়ারম্যান প্রলয় চক্রবর্তীদের উপস্থিতিতে সম্পন্য হয় সম্বর্ধনা অনুষ্ঠান।
উৎসব কমিটির পক্ষ থেকে তিন লক্ষ টাকা তুলে দেওয়া হয় পিয়ালীর হাতে। পিয়ালীকে চেক প্রদানের পর মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন বলেন, ফেসবুক সোশ্যাল মিডিয়াতে অনেক কিছুই দেখেছি অনেকে মিছিল করেছে। তারা কতোটা কি করেছে আমি জানিনা তবে আমি বলব, রাজ্য সরকারের একটা প্যারামিটার থাকে। পিয়ালী যদি এভারেস্ট অভিযানের আগে সরকারি সেই প্যারামিটার মেনে চলত তাহলে রাজ্য সরকার সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিত।
advertisement
আরও পড়ুনঃ মশা মারতে ড্রোন দাগছে শ্রীরামপুর পুরসভা!
রাজ্য সরকার সব সময়ই এই ধরনের খেলোয়াড় শিল্পী তাদের পাশে ছিল আগামী দিনেও থাকবে। ভগবান না করুক কোন দুর্ঘটনা ঘটলে সেটার দায় রাজ্য সরকারের ওপর চলে আসত। তাই আমি অনুরোধ করব পিয়ালী কে যে রাজ্য সরকারের সঠিক যে প্যারামিটার রয়েছে ক্রীড়া এবং যুব কল্যাণ দপ্তর এর সেটা মানতে। পিয়ালী কে যুব কল্যাণ দপ্তর থেকে ফোনও করা হয়েছিল।
advertisement
advertisement
আরও পড়ুনঃ চা দোকান থেকে রেস্তোরাঁর মালিক! লাখ টাকা আয় করেও চা বিক্রি ছাড়েননি যুবক!
পিয়ালী জানান, অক্সিজেন ছাড়া যেহেতু আমি অনেক উপরে উঠতে পারি তাই আগামী দিনে যে সমস্ত পর্বত শৃঙ্গ গুলো নিয়ে সেখানে ওঠার চেষ্টা করব। রাজ্য সরকারের দপ্তরে যোগাযোগ করেছিলাম কিন্তু দীর্ঘসূত্রিতা এবং অভিযানের সময় হয়ে যাওয়ায় আমাকে নেপালে চলে যেতে হয়। এখনো ছয় লাখ টাকা বাকি রয়েছে এভারেস্ট অভিযানের। সেই টাকা না মেটালে শংসাপত্র পাওয়া যাবে না। সবাই আমার পাশে দাঁড়িয়েছেন।
advertisement
Rahi Haldar
view commentsLocation :
First Published :
June 24, 2022 8:31 PM IST