Hooghly News: স্বাস্থ্যকেন্দ্রে মেলে না চিকিৎসা! বরং চলে নেশার আড্ডা

Last Updated:

গঙ্গাধরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের বেহাল অবস্থা। নেই ডাক্তারই পরিষেবা। সন্ধে হলেই স্বাস্থ্যকেন্দ্র ভোরে ওঠে অসাধু লোকেদের আখড়ায়। স্বাস্থ্য কেন্দ্রের আশেপাশে খালি মদের বোতল, গ্লাস সেইসবের প্রমাণ।

+
title=

#হুগলি : গঙ্গাধরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের বেহাল অবস্থা। নেই ডাক্তারই পরিষেবা। সন্ধে হলেই স্বাস্থ্যকেন্দ্র ভোরে ওঠে অসাধু লোকেদের আখড়ায়। স্বাস্থ্য কেন্দ্রের আশেপাশে খালি মদের বোতল, গ্লাস সেইসবের প্রমাণ। সাতটি গ্রামের মানুষের একমাত্র প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র। কোন রকমে স্বাস্থ্য কেন্দ্র চলছে একজন নার্স গুটি কয়েক স্বাস্থ্যকর্মী দিয়ে। এমনটা নয় স্বাস্থ্য কেন্দ্র বরাবর যদি বেহাল অবস্থা। ২০১৩ সালের স্বাস্থ্য কেন্দ্র ধুমধাম করে নতুন করে উদ্বোধন করা হয় স্বাস্থ্য কেন্দ্রের নতুন বিল্ডিং এর। স্বাস্থ্য কেন্দ্রে একটি অ্যাম্বুলেন্স ছিল, ছিল রোগীদের জন্য আনা নতুন বেড। একটি প্যাথলজি বিভাগ।
কিন্তু কোথায় কি! বছর গড়াতে না গড়াতে উধাও সব কিছু। বর্তমানে না আছে কোনও বেড না আছে এম্বুলেন্স। স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ডাক্তার থাকার কথা সপ্তাহে ছয় দিন। কিন্তু বর্তমানে ডাক্তার কবে আসে কবে যায় তা জানা নেই তা নিয়ে দ্বন্দ্বে রয়েছেন পঞ্চায়েত প্রধান ও। স্থানীয় মানুষদের অভিযোগ, স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এসে সঠিক স্বাস্থ্য পরিষেবা পাওয়া যায় না। কোনো সময় ডাক্তার থাকে না। এমন কি কোন দুর্ঘটনায় আহত ব্যক্তিকে নিয়ে আসা হলেও সেখান থেকে কোন পরিষেবা পাওয়া যায় না।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ল'ক্লার্ক অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠা দিবসে রক্তদান শিবির ও বস্ত্র বিতরণ
ডাক্তার দেখানোর জন্য গ্যাটের করি খরচা করে প্রাইভেটে ডাক্তারের চেম্বারে দেখাতে হয়। মানুষের কোন রোগব্যাধি হলে তাদেরকে আসতে হয় শহরের হাসপাতালে। তার উপরে পরিতক্ত হয়ে থাকার তরুণ ওই জায়গা হয়ে উঠেছে অসাধু মানুষদের ঠেক। সন্ধ্যে নামলেই মদ গাঁজার আসরে ভরে ওঠে স্বাস্থ্য কেন্দ্র চত্বর। গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র।
advertisement
advertisement
আরও পড়ুনঃ আশ্চর্য প্রতিভা! এক মিনিটে কুড়িটি ঐতিহাসিক নিদর্শনকে চিহ্নিতকরণ করে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ড-এ হরিপালের অরণ্য
পঞ্চায়েত প্রধান খোদ স্বীকার করে নিয়েছেন স্বাস্থ্যকেন্দ্রর অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের কথা। পঞ্চায়েত প্রধান নিজে দ্বন্দ্বে ছিলেন ডাক্তার কতদিন আসে। স্বাস্থ্য কেন্দ্রে মদের আসর হয়ে উঠেছে সে কোথাও তিনি স্বীকার করে নেন। সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখে তড়িঘড়ি খতিয়ে দেখতে চলে আসেন স্বাস্থ্য কেন্দ্রে। তিনি জানান তিনি সর্বস্তরে অনুরোধ করেছেন স্বাস্থ্য কেন্দ্রের বেহাল অবস্থা ফেরানোর জন্য।
advertisement
Rahi Haldar
view comments
বাংলা খবর/ খবর/হুগলি/
Hooghly News: স্বাস্থ্যকেন্দ্রে মেলে না চিকিৎসা! বরং চলে নেশার আড্ডা
Next Article
advertisement
MGNREGA: মনরেগাকে ধ্বংস করেছে মোদি সরকার! কোটি কোটি কৃষক শ্রমিকদের স্বার্থে আঘাত, কেন্দ্রের নয়া ‘কালো আইনের’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ডাক সনিয়ার
মনরেগাকে ধ্বংস করেছে মোদি সরকার! ‘কালো আইনের’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ডাক সনিয়ার
  • মনরেগা প্রকল্পের নাম বদল নিয়ে এবার মোদি সরকারের বিরুদ্ধে সরব সোনিয়া গান্ধি

  • কংগ্রেসে নেত্রীর দাবি, মনরেগা প্রকল্পকে কার্যত ধ্বংস করে দিল বিজেপি

  • প্রকল্পকে বদলের আইনকে ‘কালো আইন (ব্ল্যাক ল)’ বলে উল্লেখ্য সোনিয়ার৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement