Hooghly News: স্কুলে অনুপস্থিত থাকলেও দিব্যি সই করা যায় হাজিরা খাতায়, শুধু প্রধান শিক্ষককে টাকা দিলেই হল!

Last Updated:

স্কুলের শিক্ষকদের হাজিরা খাতায় সই নিয়ে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ। অনুপস্থিত শিক্ষিকার থেকে টাকা নিয়ে হাজিরা খাতায় সই করে দেওয়ার অভিযোগ উঠল প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

+
title=

হুগলি: স্কুলে হাজিরার খাতায় নিয়ম ভেঙে এক শিক্ষিকার সইয়ের ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠল ম্যানেজিং কমিটির বৈঠক। আরামবাগের সালেপুর সন্তোষ সাধারণ বিদ্যাপীঠের ঘটনা। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ, এক শিক্ষিকা দিনের পর দিন স্কুলে অনুপস্থিত থাকা সত্ত্বেও অর্থের বিনিময়ে তাঁকে হাজিরা খাতায় সই করতে দিয়েছেন প্রধান শিক্ষক! এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে ম্যানেজিং কমিটির সদস্যদের সঙ্গে প্রধান শিক্ষকের তীব্র বাদানুবাদ হয়। ঘটনার খবর পাওয়া মাত্র স্কুলে ছুটে আসেন আরামবাগ পঞ্চায়েত সমিতির শিক্ষা কর্মাধক্ষ্য দীপক মাঝি।
ম্যানেজিং কমিটির সদস্যদের আনা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন প্রধান শিক্ষক। তাঁর দাবি, হাজিরা খাতায় কোন‌ও বেনিয়ম হয়নি। ঐ শিক্ষিকা নিজেই সই করেছে। তাঁকে চক্রান্ত করে ফাঁসানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক।
advertisement
যদিও স্কুলের সহশিক্ষিকা তনয়া চ্যাটার্জি প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, অনুপস্থিতির দিনগুলোতেও হাজিরার খাতায় সই করার জন্য তাঁকে টাকার কথা বলেছিলেন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক। গত পাঁচ বছর ধরে এইভাবেই স্কুল চলছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন। এদিকে সমস্যা মেটাতে উদ্যোগী পঞ্চায়েত সমিতির শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ দীপক মাঝি জানান, কোন‌ও সমস্যা থাকলে তা আলাপ আলোচনার মাধ্যমে মিটিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হবে।
advertisement
শুভজিৎ ঘোষ
view comments
বাংলা খবর/ খবর/হুগলি/
Hooghly News: স্কুলে অনুপস্থিত থাকলেও দিব্যি সই করা যায় হাজিরা খাতায়, শুধু প্রধান শিক্ষককে টাকা দিলেই হল!
Next Article
advertisement
Maharashtra Doctor Death Update: কী চলত সরকারি হাসপাতালে, কেন নিজেকে শেষ করে দিলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? বিরাট কেলেঙ্কারি ফাঁস
কী চলত সরকারি হাসপাতালে,কেন নিজেকে শেষ করলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? কেলেঙ্কারি ফাঁস
  • মহারাষ্ট্রে তরুণী চিকিৎসকের আত্মহত্যার ঘটনায় এবার চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলল নির্যাতিতার পরিবার৷ মৃতার এক সম্পর্কিত ভাইয়ের অভিযোগ, ওই চিকিৎসককে ময়নাতদন্তের ভুয়ো রিপোর্ট তৈরি করতে বাধ্য করা হত৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement