Bangla News: রকমারি মুখরোচক চাটের সম্ভার, সন্ধ্যা নামলেই জমছে ভিড়, ঠিকানা জেনে আজই পৌঁছে যান

Last Updated:

Bangla News: সন্ধ্যে নামলেই এই দোকানের সামনে জমে যায় ভিড়। কি নেই এখানে। ফুচকা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের পাপড়ি চাট, দই বড়া নানান মুখরোচক খাবার মন জয় করেছে ক্রেতাদের।

+
চাটের

চাটের দোকান স্বাদ ঘর

অশোকনগর: সন্ধ্যা হলেই মন চায় কিছু চটপটা খেতে! তাহলে ‘এই’ ঠিকানা আপনার জন্যই। না জানলে করবেন চরম মিস! সন্ধ্যে নামলেই এই দোকানের সামনে জমে ভিড়। কী নেই এখানে! ফুচকা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের পাপড়ি চাট, দই বড়া নানান মুখরোচক খাবার মন জয় করেছে ক্রেতাদের।
এই দোকানের চাট একবার খেলে, বারবার খেতে মন চাইবে। এক বা দু’রকম নয় প্রায় সতেরোর রকমের পাপড়ি চাট রয়েছে এই দোকানে। এখানকার রাজ কচুরি এবং দই বড়া ক্রেতাদের বিশেষ পছন্দ। এসব শুনেই নিশ্চই জিভে জল আসছে! যাবেন নাকি এই দোকানে? দোকানের নাম ‘স্বাদ ঘর’। উত্তর ২৪ পরগণার অশোকনগর গোলবাজার এলাকায় অবস্থিত এই দোকান। আর পাঁচটা চাটভাণ্ডারের থেকে এই দোকানের সাজসজ্জাও অন্যরকম।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বাংলার প্রাচীন স্থাপত্যশৈলী ‘জোড়বাংলা’র নিদর্শন রয়েছে বালি দেওয়ানগঞ্জে, সপ্তাহান্তে ঘুরে আসুন
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন সাজানো গোছানো ছিমছাম একটা দোকান। দোকানে রয়েছেন মালিকসহ তিনজন কর্মচারী। প্রতিদিন ভিড়ের চাপে তাদের নাভিশ্বাস ওঠার জোগাড়। ক্রেতাদের ভিড় সামাল দিতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয়। এই গরমে দই বড়ার চাহিদা এতই বেশি, যে দোকান খুলতে না খুলতেই উবে যাচ্ছে দই বড়া। তাড়াতাড়ি না গেলে দই বড়া পাওয়া মুশকিল।
advertisement
advertisement
এই দোকানে স্পেশ্যালিটি বিভিন্ন ধরনের পাঁপড়ি চাট এবং রাজ কচুরি। বেশ কয়েক রকমের ফুচকাও রয়েছে। বাজারে আসা মানুষজন, ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে অল্প দিনের মধ্যেই বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই দোকান। অনেকে আবার দূর-দূরান্ত থেকেও আসেন, শুধুমাত্র এই দোকানের খাবার চেখে দেখার জন্য। দোকানের মালিক দেবাশিস দাস ওরফে দেবুদা বর্তমানে ‘চাট কিং’ নামে বেশ পরিচিতি লাভ করেছেন এই দোকানের সুবাদে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ সোনার মকুট, রুপোর হাতে সুসজ্জিত জগন্নাথ দেব, পালিত হল নবযৌবন উৎসব
কথা বলে জানা যায়, দেবাশিস দাস ইঞ্জিনিয়ার হতে চেয়েছিলেন। সুযোগের অভাবে উচ্চমাধ্যমিকের পর আর পড়াশোনা হয়নি। তবে, খাবারের দোকানের কথা কোনদিনও ভাবেননি। একদিন শখের বসেই এই দোকান খুলে বসেন তিনি। নিজের শিল্পীসত্তা দিয়ে সাজিয়ে তোলেন দোকান। অল্প কিছু দিনের মধ্যেই স্বাদ ঘর বেশ জনপ্রিয়তা পায় মানুষের কাছে স্বাদের জন্যই। তারপর আর ঘুরে তাকাতে হয়নি তাকে।
advertisement
বর্তমানে রমরমিয়ে চলছে ব্যবসা।এখানে প্রায় ৩০ থেকে ৪০ রকমের মুখরোচক খাবার পাওয়া যায় বর্তমানে। ভবিষ্যতে নতুন কিছু আইটেম যোগ করার এবং দোকান বাড়ানোর চিন্তাভাবনা রয়েছে দেবাশীষ বাবুর। ভবিষ্যতে যাতে ক্রেতারা বসে খাওয়া দাওয়া করতে পারেন সেদিকেও বিশেষ নজর রয়েছে তার। সব মিলিয়ে স্বাদের টানেই এই দোকানে বারংবার ছুটে আসছেন ক্রেতারা।
advertisement
Rudra Narayan Roy
বাংলা খবর/ খবর/ফুড/
Bangla News: রকমারি মুখরোচক চাটের সম্ভার, সন্ধ্যা নামলেই জমছে ভিড়, ঠিকানা জেনে আজই পৌঁছে যান
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement