Food| Kachori|| এই দোকানের কচুরির ভক্ত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী! একবার খেলে স্বাদ ভোলা অসম্ভব

Last Updated:

Traditional food Kachori: এলাকায় চিমনলালের কচুরি বলে বিখ্যাত এই খাবার। এর ভক্ত ছিলেন খোদ প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ী।

হরিয়ানার পানিপথে চিমনলালের কচুরি
হরিয়ানার পানিপথে চিমনলালের কচুরি
কলকাতাঃ রবিবার সকাল হলেই যাঁদের মনটা কচুরি কচুরি করে ওঠে তাঁরা নিশ্চয়ই বিভিন্ন জায়গায় স্বাদ চেখে দেখেছেন। কলকাতার বাইরেও পাওয়া যায় নানা সুস্বাদু কচুরি। যেমন হরিয়ানার পানিপথে চিমনলালের দোকানে। না, কচুরি খেতে এতদূর আসতে হবে না। তবে কখনও হরিয়ানা ঘুরতে এলে একবার চেখে দেখা যেতেই পারে। এলাকায় চিমনলালের কচুরি বলে বিখ্যাত এই খাবার। এর ভক্ত ছিলেন খোদ প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ী।
এলাকার বাসিন্দাদের দাবি, এই দোকান প্রায় ২০০ বছরের পুরনো। পানিপথের ঐতিহাসিক দুর্গের কাছে হালওয়াই হাটে চিমন লাল মিষ্টির দোকান। আসলে চিমনলালের ঠাকুরদা শুরু করেছিলেন প্রথম ব্যবসা। তারপর থেকে সেই দোকান চলছে প্রজন্মের পর প্রজন্ম। লোকে বলে, নবম প্রজন্ম এখন এই দোকান চালাচ্ছে।
আরও পড়ুনঃ মঙ্গলবার ইডি দফতরে হাজিরা দেবেন? ঘনিষ্টমহলে বড় সিদ্ধান্ত জানালেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়
অটলবিহারীর যাতায়াত: পানিপথের এই ঐতিহাসিক দুর্গের সামনেই ছিল আরএসএস-এর কার্যালয়। সেই সূত্রেই অটলবিহারী বাজপেয়ী সেখানে যাতায়াত করতেন। আর চিমনলালের দোকানে সেরে নিতেন সকালের খাওয়াদাওয়া। এমনকী প্রশাসনিক কর্মসূচির জন্য মঞ্চে উঠেও অটলবিহারী চিমনলালের কচুরির কথা উল্লেখ করেছিলেন। তারপর থেকে সারা দেশেই ছড়িয়ে পড়ে এই কচুরির কথা।
advertisement
advertisement
আরও পড়ুনঃ মুম্বই থেকে হুগলি বেড়াতে এসেছিল! যুবকের সঙ্গে যা ঘটে গেল…! মর্মান্তিক
২০০১ সালে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর অটলবিহারী বাজপেয়ী পানিপথ সংশোধনাগারে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যান। তাঁর বক্তৃতার পর প্রেক্ষাগৃহে করতালি কিছু কম মনে হয়েছিল বাজপেয়ীর। তিনি রসিকতা করে জিজ্ঞাসা করেন, দর্শকরা কি চিমনলালের কচুরি খেয়ে আসেননি? পরে ওই অনুষ্ঠানের জন্য চিমনলালের দোকান থেকে কচুরি আনানো হয়।
advertisement
অটলবিহারী নিরামিষ খাবার খেতে পছন্দ করতেন। চিমনলালের কচুরি তৈরি হয় পেঁয়াজ, রসুন ছাড়া। তিনি যখন রাজনীতি করতেন তখন অনেক সময়ই বাড়িতো খাওয়ার সময়-সুযোগ পেতেন না। সেই সময় এই চিমনলালের কচুরি তাঁর স্বাদের সাধ পূরণ করত। তাই পরবর্তী কালে অটলবিহারী বাজপেয়ী যখনই পানিপথে আসতেন, চিমনের কচুরি খেয়ে যেতেন।
প্রায় ২০০ বছরের পুরনো দোকান আজও চলছে। তবে কালের নিয়মে সেখানে হয়েছে শরিকি ভাগাভাগি। দুর্গের কাছে হালওয়াই হাটায় ‘চিমনলাল কচোরি’ নামে দু’টি দোকান রয়েছে। তবে দু’টি দোকানের স্বাদই প্রায় এক রকম। এর একটি দোকান চালান বর্তমান প্রজন্মের নীতিন বনসল। নীতিন বনসল বলেন, ‘আমি বি.কম পাস করেছি। কিন্তু চাই নিজের পারিবারিক ব্যবসাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে।’
view comments
বাংলা খবর/ খবর/ফুড/
Food| Kachori|| এই দোকানের কচুরির ভক্ত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী! একবার খেলে স্বাদ ভোলা অসম্ভব
Next Article
advertisement
SSKM-এ নাবালিকাকে যৌন হেনস্থার অভিযোগ ! গ্রেফতার এনআরএসের অস্থায়ী কর্মী
SSKM-এ নাবালিকাকে যৌন হেনস্থার অভিযোগ ! গ্রেফতার এনআরএসের অস্থায়ী কর্মী
  • এসএসকেএমে ‘যৌন হেনস্থা’র অভিযোগ নাবালিকাকে

  • ডাক্তার পরিচয় দিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন শৌচাগারে!

  • অভিযুক্ত গ্রেফতার

VIEW MORE
advertisement
advertisement