প্লাজমা থেরাপি প্রয়োগ করেও আশানুরূপ উন্নতি হচ্ছে না করোনা রোগীদের, বলছে সমীক্ষা!

Last Updated:

অস্বীকার করা যায় না যে কোভিড ১৯-এর সংক্রমণ সারা বিশ্বের পক্ষেই দুশ্চিন্তার বিষয়। কিন্তু সাম্প্রতিক এই খবর যেন একটু বেশিই ভাঁজ ফেলবে এ দেশের কপালে।

#কলকাতা: চিন্তার কারণ তো বটেই! এক দিকে তা যেমন কোভিড ১৯-এ আক্রান্ত রোগীদের আরোগ্যের দিক থেকে, তেমনই আবার ভ্যাকসিন আবিষ্কারের দিক থেকেও। কিন্তু যে ভাবেই বিষয়টিকে দেখা হোক না কেন, প্লাজমা থেরাপি সে রকম কাজে আসছে না। সম্প্রতি এ কথা জানা গিয়েছে ব্রিটিশ মেডিক্যাল জার্নালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন মারফত।
অস্বীকার করা যায় না যে কোভিড ১৯-এর সংক্রমণ সারা বিশ্বের পক্ষেই দুশ্চিন্তার বিষয়। কিন্তু সাম্প্রতিক এই খবর যেন একটু বেশিই ভাঁজ ফেলবে এ দেশের কপালে। কেন না, যে সমীক্ষার ভিত্তিতে এই সত্যটি উদ্ঘাটিত হয়েছে, তা সংঘটিত হয়েছিল ভারতেই। তা ছাড়া কোভিড ১৯-এর সংক্রমণ সব দিক থেকেই যে বেশি বিপদে ফেলবে তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে, সে কথাও তো বার বার করে উল্লেখ করছে নানা সমীক্ষা।
advertisement
সমীক্ষাটি কী বলছে, সে কথায় আসার আগে সংক্ষেপে প্লাজমা থেরাপির বিষয়টি একটু ব্যাখ্যা না করলেই নয়। এই চিকিৎসাপদ্ধতির পুরো নাম কনভালসেন্ট প্লাজমা থেরাপি। সুস্থ হয়ে গিয়েছেন এমন কোনও করোনারোগীর শরীর থেকে রক্ত নিয়ে তা সরাসরি প্রয়োগ করা হয় অসুখের সঙ্গে যুঝতে থাকা মানুষের শরীরে৷ জানা গিয়েছে যে ২৩৯ জন পূর্ণবয়স্ক করোনারোগী নিয়ে এই সমীক্ষাটি করেন ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ এবং ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ এপিডেমিওলজি, তামিলনাড়ুর গবেষকরা। তাঁরা এই ২৩৯ জন রোগীর মধ্যে ২২৯ জনের শরীরে ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে দু'বার সুস্থ রোগীর রক্ত প্রয়োগ করেন। পাশাপাশি চলতে থাকে স্বাভাবিক পদ্ধতিতে চিকিৎসাও।
advertisement
advertisement
কিন্তু এই পরীক্ষায় আশানুরূপ ফল মেলেনি। খবর বলছে যে, এক মাসের ব্যবধানে এই ২২৯ জনের মধ্যে ৪১ জন অর্থাৎ ১৯ শতাংশ রোগীর অবস্থা সঙ্কটজনক হয়েছে, বেশ কয়েকজনের মৃত্যুও হয়েছে। যদিও গবেষকরা এটা উল্লেখ করতে ভুলছেন না যে প্লাজমা থেরাপির মাধ্যমে চিকিৎসা শুরু হওয়ার পরে প্রথম সাত দিনে রোগীর স্বাস্থ্যে উল্লেখযোগ্য ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছিল।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/করোনা ভাইরাস/
প্লাজমা থেরাপি প্রয়োগ করেও আশানুরূপ উন্নতি হচ্ছে না করোনা রোগীদের, বলছে সমীক্ষা!
Next Article
advertisement
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী ইনিই, চিন-বিরোধী, হেভি মেটাল ড্রামার! ইতিহাস গড়লেন ‘জাপানের থ্যাচার’
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী ইনিই, চিন-বিরোধী, ইতিহাস গড়লেন ‘জাপানের থ্যাচার’
  • সানায়ে তাকাইচি জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হলেন, ইতিহাস গড়লেন.

  • তাকাইচি থ্যাচারের অনুপ্রেরণায় এলডিপি সভাপতি ও সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে প্রধানমন্ত্রী হলেন.

  • তাকাইচি একজন হেভি মেটাল ড্রামার, কলেজ জীবনে ব্যান্ডে ড্রাম বাজাতেন, প্রিয় ব্যান্ড Iron Maiden.

VIEW MORE
advertisement
advertisement