থুতু দিয়ে বল পালিশ বিপজ্জনক, এই অভ্যাস বদলাতে হবে ক্রিকেটারদের: শামি

Last Updated:

আজীবন দেখা গিয়েছে, বলের পালিশ চকচক করার জন্য ক্রিকেটাররা নিজেদের থুতু ব্যবহার করে থাকেন ৷ সেই স্বভাব যে এখন অত্যন্ত ভয়ঙ্কর, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না ৷

#কলকাতা: করোনার জেরে এখন বিশ্বজুড়ে বন্ধ সমস্ত খেলাধূলা ৷ সেই তালিকায় অবশ্যই রয়েছে ক্রিকেটও ৷ অনির্দিষ্টকালের জন্য বাতিল হয়েছে আইপিএল ৷ অস্ট্রেলিয়ায় টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপও এ বছর হতে পারবে কী না, তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে ৷ তাই ক্রিকেটার এবং ক্রিকেটপ্রেমীদের জন্যও এ বছর যথেষ্ট খারাপ সময় ৷
কোভিড-১৯ সংক্রমণ থেকে বাঁচতে ভাল করে হাত ধোয়া, লকডাউন, সোশ্যাল ডিস্টেন্সিংয়ের মতো আরও একটা জিনিসও এখন মেনে চলা অত্যন্ত প্রয়োজন ৷ সেটা হল যেখানে সেখানে থুত ফেলা বন্ধ করা ৷ এই বদ অভ্যাস যাদের রয়েছে, তাদের নিজেদের এবং অন্যান্যদের সুরক্ষার কথা ভেবে এই স্বভাব এখন বদলানোর সময় এসেছে ৷
থুতু ফেলার অভ্যাসের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন ক্রিকেটাররাও ৷ সেটা হল, আজীবন দেখা গিয়েছে, বলের পালিশ চকচক করার জন্য ক্রিকেটাররা নিজেদের থুতু ব্যবহার করে থাকেন ৷ সেই স্বভাব যে এখন অত্যন্ত ভয়ঙ্কর, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না ৷ এই বিষয় আনন্দবাজার পত্রিকা-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ভারতীয় দলের পেসার মহম্মদ শামি জানিয়েছেন, করোনা হয়তো অনেক কিছুই পাল্টে দেবে ৷ এই বলে থুতু লাগিয়ে চকচক করার অভ্যাস এখন বদলানোর সময় এসেছে ৷ এই অভ্যাসকে এখন অত্যন্ত বিপজ্জনক হিসেবেই ধরা হচ্ছে ৷ তবে বহু দিনের এই অভ্যাস ছাড়াটাও একটু কঠিন হবে ৷ কিন্তু আপাতত কয়েক মাস এটা মেনে চলাই উচিৎ সব ক্রিকেটারদের ৷ এর পাশাপাশি শামি আরও জানান, থুতুর বদলে ঘামের ব্যবহার করা যেতে পারে বলের পালিশ বজায় রাখতে ৷ তার পর আস্তে আস্তে ভয় কেটে সব কিছু স্বাভাবিক হয়ে উঠলে তখন আবার পুরনো অভ্যেসে হয়তো ফেরা যাবে।
advertisement
advertisement
view comments
বাংলা খবর/ খবর/করোনা ভাইরাস/
থুতু দিয়ে বল পালিশ বিপজ্জনক, এই অভ্যাস বদলাতে হবে ক্রিকেটারদের: শামি
Next Article
advertisement
২০২৭ সালে জনগণনা! সমীক্ষা শুরু '২৬ থেকেই! মোবাইল অ্যাপ দিয়ে কী ভাবে করবেন? জানাল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক
২০২৭ সালে জনগণনা! সমীক্ষা শুরু '২৬ থেকেই! মোবাইল অ্যাপ দিয়ে কী ভাবে করবেন?
  • ২০২৭ সালের জনগণনা দুই দফায় হবে, মোবাইল অ্যাপ ও স্ব-অন্তর্ভুক্তিকরণ পদ্ধতিতে পরিচালিত হবে.

  • প্রথম ধাপ হাউস লিস্টিং ও হাউসিং সেনসাস, এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর ২০২৬-এর মধ্যে সম্পন্ন হবে.

  • দ্বিতীয় ধাপ পপুলেশন এনুমারেশন, ফেব্রুয়ারি ২০২৭-এ অনুষ্ঠিত হবে, জাতি ভিত্তিক গণনাও অন্তর্ভুক্ত থাকবে.

VIEW MORE
advertisement
advertisement