Coronavirus: ক্রেতার সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখতে অভিনব কৌশল বীরভূমের ব্যবসায়ীদের

Last Updated:

মারণ ভাইরাস প্রতিরোধের জন্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মত ক্রেতাদের থেকে 'সামাজিক দূরত্ব' বজায় রাখার জন্য দোকানের সামনে লাগানো হয়েছে বাঁশ, দড়ি কোথাও আবার বেঞ্চ।

#বীরভূম: লাঠি,  বাঁশ আর দড়ি দিয়েই চলছে করোনা প্রতিরোধের লড়াই। বীরভূমের বিভিন্ন জায়গায় মুদি বা ওষুধের দোকানে সামনে কোথাও লাঠি লাগানো তো কোথাও দড়ি বাঁধা। করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে এইভাবেই নিজেদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছেন জেলার বিভিন্ন ওষুধ ও মুদি দোকানের বিক্রেতার।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধের প্রাথমিক এবং একমাত্র শর্ত হল 'সামাজিক দূরত্ব' বজায় রাখা এবং নিয়মিত কিছুক্ষন পর পর হ্যান্ড স্যানিটাইজর কিংবা সাবান দিয়ে ভাল করে হাত ধোওয়া। এছাড়া তো মাস্কের ব্যবহার রয়েছেই। তাই ওই মারণ ভাইরাস প্রতিরোধের জন্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মত ক্রেতাদের থেকে 'সামাজিক দূরত্ব' বজায় রাখার জন্য দোকানের সামনে লাগানো হয়েছে বাঁশ, দড়ি কোথাও আবার বেঞ্চ। কারণ কোন ক্রেতা অনিচ্ছাকৃত ভাবে বিক্রেতা বা দোকানদারের এক মিটারের মধ্যে আসতে গেলে ওই সমস্ত জিনিস গুলি বাধা হয়ে দাঁড়াবে। তাছাড়া ক্রেতা বিক্রেতা উভয়ের কথা ভেবেই বিক্রেতাদের পক্ষ থেকে হ্যাণ্ড স্যানিটাইজরের ব্যবস্থা করা হয়েছে৷
advertisement
অন্যদিকে, ক্রেতাদের মধ্যে যাতে ' সামাজিক দূরত্ব' বজায় থাকে সেই দিকেও নজর রাখা হয়েছে। এছাড়া এই বিষয়ে উদ্যোগ নিয়েছে জেলা পুলিশও। তাঁরাও দোকানের সামনে 'সেফটি সার্কেল' বানিয়েছেন যাতে সামাজিক দূরত্ব বজায় থাকে।
advertisement
Supratim Das
view comments
বাংলা খবর/ খবর/করোনা ভাইরাস/
Coronavirus: ক্রেতার সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখতে অভিনব কৌশল বীরভূমের ব্যবসায়ীদের
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement