#মেলবোর্ন: আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হতে চলেছে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন। বছরের প্রথম গ্র্যান্ডস্ল্যাম টুর্নামেন্ট পিছিয়ে যাওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। গ্র্যান্ড হায়াত হোটেলে এক কর্মী দুদিন আগে পজিটিভ ধরা পড়ায় নতুন করে প্রশ্ন চিহ্ন উঠেছিল। কোয়ারেন্টাইনে থাকা খেলোয়াড়দের ফের পরীক্ষা করা হয়। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রিপোর্ট পাওয়া যাবে। টুর্নামেন্ট ডিরেক্টর গ্রেগ টাইলি আশাবাদী নির্দিষ্ট দিনে শুরু হবে টুর্নামেন্ট। সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি জানিয়েছেন নির্দিষ্ট দিনেই শুরু হবে টুর্নামেন্ট। দেশের সরকার করোনা সুরক্ষা বিধি মেনে সবরকম সাবধানতা অবলম্বন করেই এগিয়েছে জানান তিনি। তবে সূচি ঘোষণা বৃহস্পতিবার থেকে পিছিয়ে শুক্রবার করা হয়েছে।
এছাড়াও সাবধানতা অবলম্বন হিসেবে যে প্রস্তুতি ম্যাচ হওয়ার কথা ছিল সেগুলি বাতিল করা হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া প্রদেশ বিশ্বের অন্যতম কড়া লকডাউন নিয়ম জারি করেছিল। রজার ফেডেরার, অ্যান্ডি মারের মত তারকা নেই এবারের টুর্ণামেন্টে। করোনা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে গিয়েছেন নাদাল, জোকোভিচ,সেরেনাদের মত তারকারা। বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্ল্যাম টুর্নামেন্টে মাঠে উপস্থিত থাকতে পারবেন ৩০ হাজার দর্শক। ঘোষণাটি আগেই করেছিলেন ভিক্টোরিয়া রাজ্যের ক্রীড়ামন্ত্রী।মেলবোর্নে অনুষ্ঠেয় এ টুর্নামেন্টের প্রথম ৮ দিনে ৩০ হাজার দর্শকের অনুমতি থাকলেও কোয়ার্টার ফাইনালে অনুমতি পাবেন ২৫ হাজার দর্শক। যা গতবার অংশ নেওয়া দর্শকের তুলনায় অর্ধেক।
তবে এই সংখ্যা দিন ও রাতের সেশনে সমানভাগে ভাগ করা হবে। এর ফলে মেলবোর্ন পার্কে টুর্নামেন্ট চলাকালে ১৪ দিনে সব মিলিয়ে খেলা দেখবেন প্রায় ৩ লাখ ৯০ হাজার দর্শক। এর আগের বছরগুলোতে দর্শকসংখ্যা ছিল দ্বিগুণ। করোনার কারণে দর্শক সংখ্যা কমাতে হচ্ছে আয়োজকদের।৮ই ফেব্রুয়ারি শুরু হয়ে ২১শে ফেব্রুয়ারি শেষ হবে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের এবারের আসর।যাই হোক, সব অনিশ্চয়তা কাটিয়ে টেনিস কোর্টে ঝড় তুলতে তৈরি নাদাল, জোকোভিচ, সেরেনা উইলিয়ামসরা।We're absolutely confident the Australian Open will go ahead. We are starting on Monday: Graig Tiley | AusOpen Tennis AustralianOpen https://t.co/TGEbTN9fQN
— India Today Sports (ITGDsports) February 4, 2021
নিউজ১৮ বাংলায় সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা খবর পড়ুন নিউজ১৮ বাংলার ওয়েবসাইটে।
Tags: Coronavirus Covid19