Cooch Behar Cancer Center: সরকারি অধিগ্রহণেই ঘুচবে কষ্ট, আশার আলো দেখছে কোচবিহার ক্যান্সার সেন্টার
Last Updated:
কোচবিহার জেলায় রয়েছে একটি ক্যান্সার সেন্টার। প্রায় ৩০ বছরেরও বেশি আগে থেকে চলছে এই কেন্দ্র। পরিকাঠামোগত নানান সমস্যায় জর্জরিত এই সেন্টারে সরকারি পরিদর্শনে আশা আলো জেগেছে অধিগ্রহণের।
#কোচবিহার: আন্তর্জাতিক সীমান্ত লাগোয়া পশ্চিমবাংলার একটি প্রান্তিক জেলা কোচবিহারের। এই জেলায় রয়েছে একটি ক্যান্সার সেন্টার। যেখান থেকে চিকিৎসার সুবিধা পেয়ে থাকেন কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, নিম্ন অসমের একটি বড় অঞ্চলের মানুষ।
advertisement
প্রায় ৩০ বছরেরও বেশি আগে কোচবিহারের একজন ফরওয়ার্ড ব্লক নেতা কমল গুহ দ্বারা এই সংস্থাটিকে স্থাপন করা হয়। ১৯৮৯ সালে এই সংস্থাটি স্থাপন করা হয় কোচবিহারের শালবাগান সংলগ্ন এলাকায়। এবং এটি উদ্বোধন করেছিলেন সেই সময়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু। বর্তমানে একটি ট্রাস্টি বোর্ড দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে এই সংস্থাটি।
advertisement
কোচবিহার ক্যান্সার সেন্টারের গুগল
কোচবিহার ক্যান্সার সেন্টারের ঠিকানা:Cancer Centre Road, Near Cooch Behar Shalbagan, Cooch Behar, 736101
কোচবিহার ক্যান্সার সেন্টারের ফোন নম্বর:03582-222526
বর্তমানে এখানে প্রতি মাসে প্রায় ২০০ থেকে ২৫০ রোগী চিকিৎসা গ্রহণ করতে আসেন। এছাড়াও এখানে মোট ৩৭ জন কর্মী কাজ করেন। পরিকাঠামোগত নানান সমস্যা থাকার কারণে কাজ করতে গিয়ে রীতিমত অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয় এখানের এই কর্মীদের। এই সংস্থার অ্যাডমিনিস্ট্রেটর জানান, "আমাদের কাছে পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি থাকলেও পরিকাঠামো গত নানা কারণে আমরা সেটিকে ব্যবহার করতে পারছি না। তার মূল কারণ হল আমাদের অর্থের সেরকম কোন যোগান আসছে না দুই বছর ধরে।"
advertisement
আরও পড়ুন Burdwan News: অবশেষে বর্ধমান ডেভেলপমেন্ট অথরিটি নির্মিত একটি ঘর পেল বর্ধমান জেলা ট্রাফিক বিভাগ
বিগত কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন সরকারি অবহেলার কারণে রীতিমত খারাপ হয়ে রয়েছে এখানের পরিস্থিতি। তবে রাজ্য সরকারের হয়তো এই সংস্থাটিকে সরকারের আওতায় নিয়ে নেবে বলে চিন্তা ভাবনা শুরু করছে। আর তার ফলেই ক্যান্সার সেন্টারের অন্ধকার আকাশে রীতিমত আশার আলো দেখতে পাচ্ছেন সবাই। কিছুদিন পূর্বেই নর্থবেঙ্গল মেডিক্যাল কলেজের একটি দল এখানে পরিদর্শন করে গেছে। তারা সরকারি ভাবে সমস্ত তথ্য সংগ্রহ করে নিয়ে গেছে। এবং সেই তথ্য স্বাস্থ্য দফতরে জমাও দিয়ে দিয়েছে তারা।
advertisement
এই বিষয়ে এক স্থানীয় বাসিন্দা সঞ্জয় কুমার সাহার বক্তব্য, "এখন বর্তমানে বেসরকারি ভাবে চলছে তাতে লোক জন খুবই কম আসছেন। কিন্তু যদি সরকারি ভাবে নিয়ে নেওয়া হয়। তবে পরিকাঠামোর উন্নতি হবে আরোও অনেক মানুষ আসবেন চিকিৎসা করাতে।"
Sarthak Pandit
view commentsLocation :
First Published :
June 08, 2022 4:15 PM IST
