E-KYC: ই-কেওয়াইসি করুন আর বাড়ি বসে পান পুষ্টিকর খাবার! কারা, কীভাবে এই সুবিধা পাবেন?

Last Updated:

শ্যামবাই বলেন, 'মা বা শিশুরা কোনও কারণে সেই খাবার সংগ্রহ করতে না আসতে পারলে, পরিবারের অন্য সদস্যের মোবাইলে OTP যাচাই করা যেতে পারে। টেক হোম রেশন (THR) বিতরণের সময় ছবি তোলা হবে। শিশুদের এবং সুবিধাভোগীর ছবি আপলোড করার পরেই কেবল তা বিতরণ করা হবে।'

ই-কেওয়াইসি করুন আর বাড়ি বসে পান পুষ্টিকর খাবার File Photo / News 18
ই-কেওয়াইসি করুন আর বাড়ি বসে পান পুষ্টিকর খাবার File Photo / News 18
পুরো কথা নো ইয়োর কাস্টমার (Know Your Customer), একেই আমরা সংক্ষেপে কেওয়াইসি বলে থাকি। বিষয়টার সঙ্গে প্রযুক্তির এই যুগে আমরা সবাই পরিচিত। তবে, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে কেওয়াইসি-র ধরন বদলিয়েছে। এখন খুব অল্পসংখ্যক লোকেই প্রতিষ্ঠানে গিয়ে কেওয়াইসি জমা করে থাকেন। বদলে অনলাইনে সম্পন্ন হয় সেই কাজ, তাকেই আমরা বলে থাকি ই-কেওয়াইসি।
বর্তমানে ছতরপুর জেলায় অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা ই-কেওয়াইসির কাজ করছেন। কিশোরী, গর্ভবতী এবং স্তন্যদানকারী মহিলা এবং শিশুদের মধ্যে অপুষ্টি দূর করার জন্য সরকার অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলির মাধ্যমে টেক হোম রেশনের অধীনে শুকনো রেশন বিতরণ করে। কিন্তু, অনেক সময় অভিযোগ পাওয়া যায় যে, পুষ্টিকর খাবার সুবিধাভোগীদের কাছে পৌঁছয় না এবং প্রকল্পে কারসাজি হয়। এই সমস্যা মোকাবিলা করার জন্য, সরকার একটি স্বচ্ছ ব্যবস্থা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ফেস ভেরিফিকেশন এবং ওটিপি সিস্টেম বাস্তবায়ন করছে।
advertisement
advertisement
টেক হোম রেশন সিস্টেম কী –
ভারত সরকারের সমন্বিত শিশু উন্নয়ন কর্মসূচির অধীনে, অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলিতে দুর্বল শ্রেণীর শিশুদের, গর্ভবতী এবং স্তন্যদানকারী মহিলা এবং কিশোরী মেয়েদের সম্পূরক পুষ্টি সরবরাহ করা হয়। এই ব্যবস্থাকে টেক হোম রেশন (THR) বলা হয়। এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য হল অপুষ্টির সমস্যা দূর করা।
advertisement
বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে ফেস ভেরিফিকেশন করা হবে –
ছতরপুর জেলার বসন্তপুর অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র ৪৪-এর অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী শ্যামবাই আহিরওয়ার বলেন, ‘ই-কেওয়াইসি-র কাজ প্রায় শেষ হয়েছে৷ তবে কিছু কাজ এখনও বাকি আছে।’ শ্যামবাই আরও ব্যাখ্যা করেছেন, যে কিশোরী মেয়েরা এবং মহিলারা অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে নিজের এবং তাদের বাচ্চাদের জন্য পুষ্টিকর খাবার নিতে আসবেন, তাদের মুখ যাচাই বায়োমেট্রিক সিস্টেমের অধীনে ফেস রিডার ব্যবহার করে করা হবে। এছাড়াও, অঙ্গনওয়াড়িতে রেজিস্টার করা সুবিধাভোগীর মোবাইল নম্বরে একটি ওটিপি পাঠানো হবে। এই ওটিপি দেখালে, অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা তাঁদের ঘরে ঘরে রেশন দেবেন।
advertisement
ওটিপি দিয়ে যাচাই করার পর পুষ্টিকর খাবার পাওয়া যাবে –
শ্যামবাই বলেন, ‘মা বা শিশুরা কোনও কারণে সেই খাবার সংগ্রহ করতে না আসতে পারলে, পরিবারের অন্য সদস্যের মোবাইলে OTP যাচাই করা যেতে পারে। টেক হোম রেশন (THR) বিতরণের সময় ছবি তোলা হবে। শিশুদের এবং সুবিধাভোগীর ছবি আপলোড করার পরেই কেবল তা বিতরণ করা হবে।’
view comments
বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
E-KYC: ই-কেওয়াইসি করুন আর বাড়ি বসে পান পুষ্টিকর খাবার! কারা, কীভাবে এই সুবিধা পাবেন?
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement