Share Market News: সঠিক বিনিয়োগই গড়ে দেবে শক্তপোক্ত ভবিষ্যত, শেয়ার বাজারের বড় সম্ভাবনা চলতি সপ্তাহেই

Last Updated:

Share Market News: স্ট্র্যাটেজিস্ট মাজহার মহম্মদ (Mazhar Mohammad) বলেন, এটাকে একত্রীকরণের সপ্তাহ বলে মনে করা হচ্ছে।

প্রতীকী ছবি ৷
প্রতীকী ছবি ৷
#নয়াদিল্লি: গত সপ্তাহে শেয়ার বাজারে টানা চার দিনের পতনের ধারা দেখা গিয়েছিল। অবশেষে বিশ্বব্যাপী ইতিবাচক প্রবণতার কারণে ১৫ জুলাই কিছুটা হলেও লাভের মুখ দেখে বন্ধ হয়েছিল বাজার। অটো, ফিনান্সিয়াল, এফএমসিজি এবং এইচডিএফসি গ্রুপের স্টকের কারণে উঠে দাঁড়িয়েছিল বাজার।
বিএসই সেনসেক্স (BSE Sensex)-এর ক্ষেত্রে ৩৪৫ পয়েন্ট সমাবেশ দেখা গিয়েছে। ফলে যা পৌঁছে গিয়েছে ৫৩৭৬১-র স্তরে। আবার ওদিকে নিফটি৫০ (Nifty50) ১১০.৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৬০৪৯-এর স্তরে পৌঁছে গিয়েছে। ফলে তৈরি হয়েছিল বুলিশ ক্যান্ডেল। যা দৈনন্দিন চার্টে অনেকটা হাতুড়ির মতো একটা আকার গঠন করেছিল। আর সেই সপ্তাহের সাপ্তাহিক স্কেলে হাই ওয়েভের মতো আকার তৈরি করেছিল। যা বুল এবং বিয়ারদের সিদ্ধান্তহীনতার দিকে অঙ্গুলিনির্দেশ করে। আর ওই সূচক এক শতাংশ হারিয়েছে।
advertisement
চার্টভিউইন্ডিয়া (Chartviewindia)-র প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান মার্কেট স্ট্র্যাটেজিস্ট মাজহার মহম্মদ (Mazhar Mohammad) বলেন, এটাকে একত্রীকরণের সপ্তাহ বলে মনে করা হচ্ছে। সপ্তাহটা শেষ হওয়ার আগে সিদ্ধান্তহীন গঠনের মাধ্যমে ৩৯০ পয়েন্টের খুবই স্বল্প একটি ব্যবসায়িক রেঞ্জ ধরে রেখেছিল নিফটি৫০।
advertisement
আরও পড়ুন:  Mutual Funds: মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করার আগে যে ৫টি প্রশ্ন অবশ্যই করা উচিত, আপনিও জেনে নিন!
যদিও দৈনন্দিন চার্টে এই সমাবেশ নিচের স্তর থেকে ১৫১৮৩-র স্তরে একটি চ্যানেলের মাধ্যমে উন্মোচিত হচ্ছে। বিশেষজ্ঞের বক্তব্য, ১৫৮৫৮-র উপরের স্তর ধরে রেখে বুলগুলি ১৫৯৫০ এবং ১৬২৭৫-র স্তরের রেঞ্জ একত্রীকরণ করার চেষ্টা করতে পারে। এর মধ্যে ১৬১৫০-এর কাছাকাছি স্তরের উর্ধ্বে উঠলে এই সূচক শক্তিশালী হবে।
advertisement
আরও পড়ুন:   Amul Price Hike : আজ থেকে দাম বাড়তে চলেছে দুধ, দই, লস্যির, লাগু হচ্ছে ৫% জিএসটি
এর বিপরীতে আবার ওই বিশেষজ্ঞ বলেন যে, যদি সূচকটি তার ২০-দিনের এসএমএ (SMA) ১৫৮৪৩-এর স্তরের নিচে বন্ধ হয়। তবে এটি ডাউনস্যুয়িংয়ের পুনরারম্ভের সঙ্কেত দেয়। যা ১৬২৭৫-এর স্তর থেকে শুরু হয়ে গিয়েছে ৷ এই পরিস্থিতিতে বাজার বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, এই সূচকে ডিরেকশনাল বেট এড়িয়ে চলাই ব্যবসায়ীদের জন্য বিচক্ষণের কাজ হবে। নিফটি মিডক্যাপ ১০০ (Nifty Midcap 100) ০.৭৭ শতাংশ এবং স্মলক্যাপ ১০০ (Smallcap 100) ০.৩৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
advertisement
ফলে বড় ধরনের বাজারগুলিতেও বেশ ভালো গতিই দেখা গিয়েছে। তবে বাজারের প্রসার খুব একটা শক্তিশালী হয়নি। যেখানে ৮৯২টি শেয়ারে পতন দেখা গিয়েছে, সেখানেই আবার প্রায় ১০৩১টি শেয়ারে উত্থান দেখা যাচ্ছে।
লাভজনক ব্যবসা চিহ্নিত করতে সাহায্য করার জন্য রইল এই সব ডেটা পয়েন্ট:
নিফটির ক্ষেত্রে মূল সহায়ক এবং বাধার স্তর:
advertisement
পিভট চার্ট অনুযায়ী, নিফটির মূল সমর্থন স্তর রাখা হয়েছে ১৫৯৬২-তে। এর পর রাখা হয়েছে ১৫৮৭৫-এ। যদি এই সূচকটি উপরের দিকে যায়, তা-হলে লক্ষ্য রাখতে হবে এর বাধার স্তরগুলি ১৬১০২ এবং ১৬১৫৪।
নিফটি ব্যাঙ্ক:
শুক্রবার নিফটি ব্যাঙ্ক ৩১.৪৫ পয়েন্ট উপরে উঠে ৩৪৬৮৩-র স্তরে ছিল। দৈনন্দিন চার্টে হাই ওয়েভ প্যাটার্ন তৈরি করেছিল এটি। সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ পিভট স্তর রাখা হয়েছিল ৩৪৪৬৪। এর পরে রাখা হয়েছিল ৩৪২৪৬। আর এই স্তর ওই সূচকের জন্য সবথেকে বড় সমর্থন হয়ে দাঁড়াতে পারে। অন্য দিকে আবার, মূল বাধার স্তর রাখা হয়েছিল ৩৪৯০০ এবং ৩৫১১৮-য়।
advertisement
কল অপশন ডেটা:
১৬০০০-এর স্ট্রাইকে ২৫.৪৮ লক্ষ চুক্তির ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ কল ওপেন ইন্টারেস্ট দেখা গিয়েছে। জুলাই সিরিজের ক্ষেত্রে যা গুরুত্বপূর্ণ বাধার স্তর হিসেবে কাজ করতে পারে। এর পরেই রয়েছে ১৭ হাজারের স্ট্রাইক, যার মধ্যে রয়েছে ২৩.২৮ লক্ষ চুক্তি। এছাড়া রয়েছে ১৬৫০০-র স্ট্রাইকও। যা জড়ো করেছে ২২.৬৪ লক্ষের চুক্তি। কল রাইটিং দেখা গিয়েছে ১৬৪০০-র স্ট্রাইকে। যা যোগ করেছে ২.৪৩ লক্ষ চুক্তি।
advertisement
আরও পড়ুন:  Petrol-Diesel Price: সম্প্রতি পেট্রোল, ডিজেলের দাম কমেছে মুম্বইয়ে; আজ কলকাতায় রেট কত জেনে নিন!
এরপরেই ছিল ১৬ হাজার এবং ১৬৬০০-এর স্ট্রাইক। যা যোগ করেছে যথাক্রমে ২.০২ লক্ষ এবং ১.৬৯ লক্ষ চুক্তি। আবার কল আনওয়াইন্ডিং ১৬৮০০-র স্ট্রাইকে দেখা গিয়েছে। যার ফলে ১.১২ লক্ষ চুক্তি বাদ গিয়েছে। এর পরেই রয়েছে ১৫৮০০ এবং ১৬১০০-র স্ট্রাইক। যার ফলে যথাক্রমে ৭২৪০০ এবং ৫৫৫০০ চুক্তি বাদ চলে গিয়েছে।
পুট অপশন ডেটা:
৩০.৮৮ লক্ষ চুক্তির সর্বোচ্চ পুট ওপেন ইন্টারেস্ট দেখা গিয়েছে ১৫৫০০-র স্ট্রাইকে। আর এটা জুলাই সিরিজের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সমর্থনের স্তর হিসেবে কাজ করবে। এর পরেই রয়েছে ১৫ হাজারের স্ট্রাইক। যা ৩০.৪৭ লক্ষ চুক্তি ধরে রাখতে পেরেছে। এর পরেই রয়েছে ১৬০০০-এর স্ট্রাইক। যা ২৭.০৯ লক্ষ চুক্তি জড়ো করেছে। পুট রাইটিং দেখা গিয়েছে ১৬ হাজারের স্ট্রাইকে। যা ৫.০৫ লক্ষ চুক্তি যোগ করেছে।
এরপরেই রাখা হয়েছিল ১৫৬০০ এবং ১৫৮০০-র স্ট্রাইক। যা যথাক্রমে ৩.৭৭ লক্ষ এবং ২.৬৮ লক্ষ চুক্তি যোগ করেছে। পুট আনওয়াইন্ডিং দেখা গিয়েছিল ১৫১০০-র স্ট্রাইকে। যার ফলে বাদ গিয়েছে ৮১৫৫০ চুক্তি। এর পরেই রাখা হয়েছিল ১৬৫০০ এবং ১৫৩০০-র স্ট্রাইক। যার ফলে যথাক্রমে ৩১২৫০ এবং ২৭৫০০ চুক্তি বাদ চলে গিয়েছে।
উচ্চ ডেলিভারির শতকরা হারযুক্ত স্টক:
এর অর্থ হচ্ছে এই সব স্টকে আগ্রহ দেখাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। সর্বোচ্চ ডেলিভারি দেখা গিয়েছে ক্রম্পটন, গ্রিভস কনজিউমার ইলেকট্রিক্যালস, এশিয়ান পেন্টস, এইচডিএফসি, হিরো মোটোকর্প এবং হানিওয়েল অটোমেশন-সহ আরও অনেক স্টকের ক্ষেত্রে।
দীর্ঘ বিল্ড-আপ দেখা গিয়েছে ৮১টি স্টকে:
ওপেন ইন্টারেস্ট বৃদ্ধি এবং দর বৃদ্ধি সাধারণত দীর্ঘ অবস্থানের বিল্ড-আপের দিকে অঙ্গুলিনির্দেশ করে। ওপেন ইন্টারেস্টের ভবিষ্যতের শতকরা হারের উপর ভিত্তি করে যেসব স্টকে দীর্ঘ বিল্ড-আপ দেখা গিয়েছে, সেগুলির মধ্যে অন্যতম হল সিন্জিন ইন্টারন্যাশনাল, ডালমিয়া ভারত, ওয়ার্লপুল, ফেডারেল ব্যাঙ্ক, মাহিন্দ্রা অ্যান্ড মাহিন্দ্রা ইত্যাদি।
দীর্ঘ আনওয়াইন্ডিং দেখা গিয়েছে ১৫টি স্টকে:
দর পতনের সঙ্গে সঙ্গে ওপেন ইন্টারেস্ট হ্রাস সাধারণত দীর্ঘ আনওয়ান্ডিংয়ের দিকে অঙ্গুলিনির্দেশ করে। ওপেন ইন্টারেস্টের ভবিষ্যতের শতকরা হারের উপর ভিত্তি করে যেসব স্টকে দীর্ঘ আনওয়াইন্ডিং দেখা গিয়েছে, সেগুলি হল বন্ধন ব্যাঙ্ক, আদিত্য বিড়লা ফ্যাশন অ্যান্ড রিটেল, পিএফসি, ওএনজিসি, নিপ্পন লাইফ ইন্ডিয়া ইত্যাদি।
স্বল্প বিল্ড-আপ দেখা গিয়েছে ৪১টি স্টকে:
দরপতনের সঙ্গে সঙ্গে ওপেন ইন্টারেস্ট বৃদ্ধি পেলে তা স্বল্প অবস্থানের বিল্ড-আপের দিকেই দিকনির্দেশ করে। ওপেন ইন্টারেস্টের ভবিষ্যতের শতকরা হারের উপর ভিত্তি করে যেসব স্টকে স্বল্প বিল্ড-আপ লক্ষ্য করা গিয়েছে, সেগুলি হল সেইল, হিন্দুস্তান এরোনটিকস, এসিসি, বিড়লাসফট, কানাড়া ব্যাঙ্ক ইত্যাদি।
শর্ট-কভারিং দেখা গিয়েছে ৬০টি স্টকে:
দর পতনেরর সঙ্গে ওপেন ইন্টারেস্ট হ্রাস সাধারণত শর্ট-কভারিংয়ের ইঙ্গিত দেয়। ওপেন ইন্টারেস্টের ভবিষ্যতের শতকরা হারের উপর ভিত্তি করে যেসব স্টকে শর্ট-কভারিং দেখা গিয়েছে, সেগুলি হল এলঅ্যান্ডটি ইনফোটেক, কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক, এইচডিএফসি, চোলামন্ডলম ইনভেস্টমেন্ট, কোল ইন্ডিয়া প্রভৃতি।
১৮ জুলাই ত্রৈমাসিক আয়ের ঠিক আগেই হাইডেলবার্গসিমেন্ট ইন্ডিয়া, নেলকো, ব্যাঙ্ক অফ মহারাষ্ট্র, বনশালি ইঞ্জিনিয়ারিং পলিমারস, অলোক ইন্ডাস্ট্রিজ, গণেশ হাউজিং কর্পোরেশন, অনওয়ার্ড টেকনোলজিস, সুদল ইন্ডাস্ট্রিজ, টানফ্যাক ইন্ডাস্ট্রিজ আলোচনার কেন্দ্রে থাকবে।
স্টকের খবর:
এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক:
দেশের সবথেকে বড় বেসরকারি সেক্টর এই ঋণদাতার ক্ষেত্রে বছরের পর বছর ১৯ শতাংশ উন্নতি দেখা গিয়েছে। চলতি বছরের জুন মাসে শেষ হওয়া ত্রৈমাসিকে এই সংস্থা ৯১৯৬ কোটি টাকা লাভ করেছে। নেট সুদ আয় বছরের পর বছর ১৪ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১৯৪৮১.৪ কোটি।
ভারত ইলেকট্রনিকস:
ইয়ার-অন-ইয়ারের ভিত্তিতে এই সংস্থা ১৪০১ শতাংশ লাভ দেখা গিয়েছে। আর জুনে শেষ হওয়া ত্রৈমাসিকে সব মিলিয়ে এর মুনাফা ৩৬৬.৩৩ কোটি। এক বছর আগের এই ত্রৈমাসিকেই সংস্থার সে-রকম লাভ হয়নি কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে। বিগত অর্থবর্ষের তুলনায় এ-বারের প্রথম ত্রৈমাসিকে রাজস্ব ৯০.৫ শতাংশ বেড়ে ৩১৪০.৬ কোটিতে পৌঁছে গিয়েছে।
আইসিআইসিআই প্রুডেনশিয়াল লাইফ ইন্স্যুরেন্স:
চলতি বছরের জুনে শেষ হওয়া ত্রৈমাসিকে এই বিমা সংস্থাটির স্ট্যান্ডঅ্যালোন প্রফিট ১৫৫.৭ কোটি। আর গত বছর ঠিক এই সময় ক্ষতি হয়েছিল প্রায় ১৮৫.৭৩ কোটি টাকা। গত বছর এই সময়ের নিরিখে নেট প্রিমিয়াম আয় এবার প্রায় ৪.৩ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৬৮৮৪.২ কোটি টাকা।
ওবেরয় রিয়েলটি:
২০২৩ অর্থবর্ষের মুম্বইয়ের এই রিয়েল এস্টেট কোম্পানির মুনাফা ইয়ার-অন-ইয়ার প্রায় পাঁচগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এখন সেই মুনাফার পরিমাণ ৪০৩.৪৮ কোটি টাকা। গত বছর সেই পরিমাণ ছিল ৮০. ৮১ কোটি টাকা। ওই একই সময়কালে রাজস্বও প্রায় তিন গুণ বেড়েছে।
জাস্ট ডায়াল:
চলতি বছরের জুনে শেষ হওয়া ত্রৈমাসিকে এই সংস্থার ক্ষেত্রে বেশ বড়সড় ক্ষতি দেখা গিয়েছে। এর নেট ক্ষতির পরিমাণ ৪৮.৩ কোটি টাকা।
জিন্দল স্টিল অ্যান্ড পাওয়ার:
২০২৩ অর্থবর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকে ইয়ার-অন-ইয়ার মুনাফা প্রায় ২৩ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ১৯২৯ কোটি টাকায় পৌঁছেছে।
ডেন নেটওয়ার্কস:
জুনে শেষ হওয়া ত্রৈমাসিকে ডিজিটাল কেবল টিভি পরিষেবা প্রদানকারী এই সংস্থার একত্রিত মুনাফা ৬৯ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। ফলে তা পৌঁছে গিয়েছে ১২.৭১ কোটি টাকায়। কমেছে রাজস্বের পরিমাণও।
এলঅ্যান্ডটি টেকনোলজি সার্ভিসেস:
২০২৩ অর্থবর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকে এই সংস্থার মুনাফা ইয়ার-অন-ইয়ার ভিত্তিতে বেড়েছে ২৭ শতাংশ, ফলে তা পৌঁছে গিয়েছে ২৭৪ কোটি টাকায়। আর সেখানে ওই একই ভিত্তিতে এবং একই সময়ে রাজস্বও ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
এফআইআই এবং ডিআইআই ডেটা:
এনএসই-তে ১৫ জুলাইয়ের তথ্য় বলছে, বিদেশি সংস্থাগত বিনিয়োগকারী (FIIs)-দের বিক্রি করা শেয়ারের নেট মূল্য ১৬৪৯.৩৬ কোটি টাকা। সেখানে দেশীয় সংস্থাগত বিনিয়োগকারীরা (DIIs) নেট ১০৫৯.৪৬ কোটি টাকা মূল্যের শেয়ার ক্রয় করেছেন।
এনএসই-তে এফঅ্যান্ডও নিষেধাজ্ঞার আওতায় যে স্টক:
১৮ জুলাইয়ের এই নিষেধাজ্ঞার তালিকায় রয়েছে ডেল্টা কর্প-এর স্টক।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Share Market News: সঠিক বিনিয়োগই গড়ে দেবে শক্তপোক্ত ভবিষ্যত, শেয়ার বাজারের বড় সম্ভাবনা চলতি সপ্তাহেই
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement