Red Bokful|| সাদা নয়, লাল বক ফুলে মজেছে অশোকনগর, গুণ জানলে অবাক হবেন

Last Updated:

Red Bokful: সাদা নয়, লাল বক ফুল দেখতে অনেকেই ভিড় করছেন অশোকনগরে

+
লাল

লাল বকফুল

অশোকনগর: গ্রাম বাংলার চারিদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে নানা গাছের মধ্যে হামেশাই দেখা মেলে এই ফুল গাছের। এই ফুল পুজো বা ঘর সাজানোর কাজে একেবারেই ব্যবহার হয় না, বরং এই ফুলের বড়া মানুষের খাদ্য তালিকায় স্থান পায়। কিছুটা শিম আকৃতির এই ফুল সাধারণত সাদা রং এর ই দেখা যায় বাজারে। সকলের কাছে বকফুল নামে জনপ্রিয়তা লাভ করলেও, এই ফুলেও রয়েছে বিশেষ গুণ।
তবে সাদা বকফুলের দেখা মিললেও লাল বকফুলের দেখা তেমন মেলেনা বাজারে। আর এবার উত্তর ২৪ পরগনা জেলার অশোকনগরে এক বাগান মালিক লাল বকফুল পরীক্ষামূলকভাবে ফুটিয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। সেই বকফুলের গাছ দেখতেই এখন ওই নার্সারিতে ভিড় জমাচ্ছেন বহু মানুষ।
আরও পড়ুনঃ একটুকু জমিতে এত চাষ! স্বল্প ব্যয়ে চাষির অ্যাকাউন্টে ঢুকছে লাখ টাকা, কুলতলিতে নয়া ম্যাজিক
জানা যায়, এদেশে তিন রংয়ের বকফুল দেখা যায়। তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় সাদা বকফুলের। কিন্তু শুধু সাদা রঙই নয় বকফুল রয়েছে লাল ও গোলাপি রঙেরও। কিন্তু সেভাবে এই ফুলের দেখা মেলে না সর্বত্র। মনে করা হয় এই ফুলের জাত এসেছে থাইল্যান্ড থেকে। তাই অনেক ক্ষেত্রে একে থাই বকফুলও বলা হয়ে থাকে।এই ফুলের রয়েছে বিশেষ গুণ-ও। জ্বর, বাতের ব্যথা, গ্যাস্ট্রিক আলসার, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে এমনকি পেটের সমস্যা থাকলে এই ফুল বিশেষ কাজ করে বলেই জানান পুষ্টিবিদরা।
advertisement
advertisement
রক্তে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণেও বিশেষ ভূমিকা রয়েছে এই বকফুলের। ফুলে আছে প্রোটিন, ভিটামিন সি। লাল রঙের ফুল আয়রন ও ভিটামিন বি সমৃদ্ধ বলেই মত। তবে লাল বকফুল সচরাচর না মেলায় গুরুত্ব থাকলেও চাহিদা অনেকটাই কম বাজারে। পরীক্ষামূলকভাবে এই লাল বক ফুল চাষে সাফল্য মেলায়, পরবর্তীতে ব্যবসায়িক ভিত্তিতে চাষের কথা ভাবা হচ্ছে বলেও জানান বাগান মালিক। এখন বহু মানুষ এই লাল বকফুল দেখতে রীতিমতো ভিড় জমাচ্ছেন অশোকনগরের সেনডাঙ্গা এলাকায়।
advertisement
Rudra Narayan Roy
view comments
বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Red Bokful|| সাদা নয়, লাল বক ফুলে মজেছে অশোকনগর, গুণ জানলে অবাক হবেন
Next Article
advertisement
২০২৭ সালে জনগণনা! সমীক্ষা শুরু '২৬ থেকেই! মোবাইল অ্যাপ দিয়ে কী ভাবে করবেন? জানাল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক
২০২৭ সালে জনগণনা! সমীক্ষা শুরু '২৬ থেকেই! মোবাইল অ্যাপ দিয়ে কী ভাবে করবেন?
  • ২০২৭ সালের জনগণনা দুই দফায় হবে, মোবাইল অ্যাপ ও স্ব-অন্তর্ভুক্তিকরণ পদ্ধতিতে পরিচালিত হবে.

  • প্রথম ধাপ হাউস লিস্টিং ও হাউসিং সেনসাস, এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর ২০২৬-এর মধ্যে সম্পন্ন হবে.

  • দ্বিতীয় ধাপ পপুলেশন এনুমারেশন, ফেব্রুয়ারি ২০২৭-এ অনুষ্ঠিত হবে, জাতি ভিত্তিক গণনাও অন্তর্ভুক্ত থাকবে.

VIEW MORE
advertisement
advertisement