Birbhum News: মহালয়ার ভোর মানেই রেডিওতে মহিষাসুরমর্দিনী শোনা! হুজুগে বাঙালির দৌলতে চ‌ওড়া হাসি ওঁদের মুখে

Last Updated:

মহালয়ার ভোরে রেডিওতে মহিষাসুরমর্দিনী শোনার জন্য সবাই পুরনো রেডিও সারাতে ব্যস্ত। ফলে রোজগার বেড়েছে রেডিও মেকানিকদের

+
title=

বীরভূম: মহালয়া দিন এগিয়ে আসতেই ব্যস্ততা বেড়েছে রেডিও সারানোর কারিগরদের। ১৪ অক্টোবর, অর্থাৎ আগামী শনিবার ঠিক ভোর চারটেয় অল ইন্ডিয়া রেডিও-তে বেজে উঠবে আশ্বিনের শারদপ্রাতে বেজে উঠেছে আলোক মঞ্জির…’। কিছুক্ষণ পরেই শোনা যাবে ‘বাজলো তোমার আলোর বেণু’। যা আজও আপামর বাঙালির কাছে নস্টালজিয়া। ফলে এখনও বহু মানুষ মহালয়ার দিন ভোররাতে উঠে রেডিও চালান মহিষাসুরমর্দিনী শুনবেন বলে। এদিকে ইউটিউব বা গানা, সাভানের মত বিভিন্ন অনলাইন মিউজিক অ্যাপ থাকায় রেডিও শোনার প্রবণতা অনেকটাই কমে গিয়েছে। তাছাড়া এখন অনলাইনেও রেডিও শোনা যায়। তাই বহু বাড়িতে সারা বছর রেডিও চালানো হয় না। কিন্তু মহালয়ার দিনটা অন্য ব্যাপার। এদিন ভোরে রেডিও চালানো যেন মাস্ট। আর তাই মহালয়ার আগে রেডিও সারানোর ধূম পড়েছে বাংলাজুড়ে।
মহালয়ার ভোরে প্রয়াত বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের কণ্ঠে স্তোত্র পাঠ বা পঙ্কজ মল্লিকের সুরে গান আজও বাঙালিকে দোলা দিয়ে যায়। এদিকে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে রেডিওর চল কমেছে। এখন ইন্টারনেটের যুগে হাতের মুঠোয় দুনিয়া। ইউটিউবে গেলে শুধু পুজোর সময় নয়, সব সময়ই মহিষাসুরমর্দিনীর সুর ভেসে আসে। ফলে বাড়িতে পুরোনো রেডিও থাকলেও ব্যবহার হয় না সারা বছর। তবে মহালয়ার ভোরে রেডিওর কদর বেড়ে যায়।
advertisement
advertisement
প্রতিবছরই এই সময়টায় ব্যস্ততা বেড়ে যায় রেডিও মেকানিকদের। এবারেও তাই হয়েছে। ফলে হাসি ফুটেছে তাঁদের মুখে। আসলে বাকিটা বছর কার্যত দোকান খুলে মাছি তাড়াতে হয় তাঁদের। এই একটা সময়ই কেবলমাত্র দোকানে খদ্দেরের আনাগোনা চলে। আর সেই সুযোগটাই ভালোভাবে কাজে লাগাতে চান রেডিও মেকানিকরা। এভাবে যতদিন চলে আর কী!
advertisement
সৌভিক রায়
বাংলা খবর/ খবর/বীরভূম/
Birbhum News: মহালয়ার ভোর মানেই রেডিওতে মহিষাসুরমর্দিনী শোনা! হুজুগে বাঙালির দৌলতে চ‌ওড়া হাসি ওঁদের মুখে
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement