Birbhum: বৃষ্টির অভাবে খরা পরিস্থিতি! আবেদনের ভিড় বাড়ছে বাংলা শস্য বীমায়
- Published by:Soumabrata Ghosh
Last Updated:
চলতি বছর বর্ষার মরশুমে অন্যান্য জেলার পাশাপাশি বৃষ্টির চরম ঘাটতি রয়েছে বীরভূমে। সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে এখনও পর্যন্ত জেলায় বৃষ্টির ঘাটতি ৫০ শতাংশ।
#বীরভূম : চলতি বছর বর্ষার মরশুমে অন্যান্য জেলার পাশাপাশি বৃষ্টির চরম ঘাটতি রয়েছে বীরভূমে। সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে এখনও পর্যন্ত জেলায় বৃষ্টির ঘাটতি ৫০ শতাংশ। এমন পরিস্থিতিতে সেচের উপর নির্ভর করে কিছু জমিতে চাষ সম্ভব হয়েছে। কিন্তু বাকি অধিকাংশ জমিতেই চাষ করা সম্ভব হয়নি। এই পরিস্থিতিতে বাংলা শস্য-বীমা প্রকল্পের নাম নথিভুক্ত করার জন্য বীরভূমের বিভিন্ন গ্রাম পঞ্চায়েত, ব্লকে চাষীদের ভিড় চোখে পড়ার মতো। তারা এই প্রকল্পের আওতায় নাম নথিভুক্ত করার পাশাপাশি অবিলম্বে খরা ঘোষণা করে ক্ষতিপূরণের দাবি তুলেছেন।
অতিবৃষ্টি অথবা অনাবৃষ্টি, বা অন্য কোনও প্রাকৃতিক দুর্যোগে যাতে চাষীরা তাদের শস্যের ক্ষতি হলে ক্ষতিপূরণ পান, সেই জন্য আনা হয়েছে বাংলা শস্য বীমা। বাংলা শস্য বীমার আওতায় এবার অন্যান্য জেলার পাশাপাশি বীরভূমে খরিফ ২০২২ নাম নথিভূক্তকরণের প্রক্রিয়া চলছে। এই প্রক্রিয়া চলবে আজ অর্থাৎ ৩১ অগাস্ট পর্যন্ত। এই বাংলা শস্য বীমার প্রিমিয়ামের পুরো খরচ দেবে রাজ্য সরকার।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ১৪ নং জাতীয় সড়কে ফের পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু এক ব্যক্তির
খরা অথবা প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে যদি ৫০ শতাংশের বেশি জায়গায় ধান রোপণ করার পর যদি ক্ষতির সম্মুখীন হয় তাহলে ওই চাষী ২৫ শতাংশ ক্ষতিপূরণ হিসাবে পাবেন এবং বীমার মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে। ফসলের ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশের বেশি ধান ক্ষতি হলে সেক্ষেত্রে সর্বাধিক ৫০ শতাংশ ক্ষতিপূরণ পাবেন চাষিরা।
advertisement
advertisement
আরও পড়ুনঃ পাড়ায় বসেই জাতি শংসাপত্র! অভিনব উদ্যোগ জেলা প্রশাসনের
বীরভূমের মহম্মদ বাজার ব্লক এলাকায় এখনও পর্যন্ত নয়টি পঞ্চায়েত এলাকায় একেবারেই চাষাবাদ হয়নি বলেই জানা যাচ্ছে। প্রশাসনিক সূত্রে জানা যাচ্ছে এখনও পর্যন্ত ২০ থেকে ২৫ শতাংশ এলাকায় ধান চাষ করা সম্ভব হয়েছে। সাড়ে ১৭ হাজার চাষী মহম্মদ বাজার এলাকা থেকে আবেদন করেছেন বলে জানা যাচ্ছে। আশা করা হচ্ছে আবেদনের এই সংখ্যা আজ অনেক বাড়বে।
advertisement
Madhab Das
Location :
First Published :
August 31, 2022 2:28 PM IST