কিষাণ ক্রেডিট কার্ডের ডিজিটালাইজেশন শুরু করেছে সরকার! সস্তায় ঋণ পাবেন কৃষকরা!

Last Updated:

মধ্যপ্রদেশ এবং তামিলনাড়ুতে শুরু হতে চলেছে এই স্কিম।

প্রতীকী ছবি ৷
প্রতীকী ছবি ৷
#নয়াদিল্লি: গ্রামীণ এলাকায় ঋণ প্রদানের ব্যবস্থাকে আরও সহজ করে তুলতে কিষাণ ক্রেডিট কার্ড (Kisan Credit Card) বা কেসিসি(KCC) ডিজিটালাইজেশনের একটি পাইলট প্রকল্প চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বা আরবিআই (RBI)। মধ্যপ্রদেশ এবং তামিলনাড়ুতে শুরু হতে চলেছে এই স্কিম। আরবিআই একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে যে, এই পাইলট প্রকল্প থেকে শিক্ষা নিয়েই কিষাণ ক্রেডিটকার্ডে ডিজিটালাইজেশন সংক্রান্ত বিষয়ে গোটা দেশে প্রচার শুরু করা হবে।
মধ্যপ্রদেশ এবং তামিলনাড়ুতে চালু করা পাইলট প্রকল্পটি ব্যাঙ্কগুলির মধ্যে বিভিন্ন প্রক্রিয়াগুলিকে স্বয়ংক্রিয় করবে। এই নতুন স্কিমে ঋণ প্রদানকারী সংস্থাগুলির সঙ্গে যুক্ত হয়ে প্রক্রিয়াকে আরও সহজ করার চেষ্টা করা হবে। কিষাণ ক্রেডিট কার্ডের ডিজিটালাইজেশনের সাহায্যে গ্রাহকের খরচ কমানোর ব্যবস্থাও করা হবে।
লোন পাওয়ার সময় কমবে:
advertisement
রিজার্ভ ব্যাঙ্ক জানিয়েছে যে, ঋণের জন্য আবেদন করে টাকা হাতে পাওয়া পর্যন্ত এই প্রক্রিয়ায় যা সময় লাগে তা-ও উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো হবে। চার সপ্তাহের এই সময়সীমা কমিয়ে ২ সপ্তাহ করা হবে। আরবিআই-এর মতে, কৃষকদের অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তির জন্য গ্রামীণ ঋণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই টাকা তাঁদের কৃষিকাজ, ব্যবসা অথবা অন্যান্য আর্থিক চাহিদা মেটাতে অনেক সাহায্য করে।
advertisement
২টি রাজ্যে শুরু হচ্ছে প্রকল্প:
পাইলট প্রকল্পটি মধ্যপ্রদেশ এবং তামিলনাড়ুর নির্বাচিত কয়েকটি জেলায় ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া এবং ফেডারেল ব্যাঙ্কের সঙ্গে যুক্ত হয়ে চালু করা হচ্ছে। রাজ্য সরকারগুলিও এই স্কিমে সরকারে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করবে। কৃষকদের সহজে অর্থ প্রদানের জন্য কেসিসি প্রকল্পটি ১৯৯৮ সালে চালু করা হয়েছিল।
advertisement
আরও পড়ুন: জ্বালানিতে ফের উইন্ডফল ট্যাক্স বাড়াল কেন্দ্র! সংস্থাগুলিকে লাভের যে পরিমাণে
এই প্রকল্পের অধীনে কৃষকরা বীজ, সার এবং কীটনাশকের মতো কৃষি পণ্য কেনার জন্য ঋণ নিতে পারবেন। কৃষকদের সময় মতো ঋণ সহায়তা প্রদানের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে সংশোধিত কেসিসি স্কিম চালু করেন।
advertisement
সুদের হারের দিক থেকে দেখতে গেলে এর আশপাশে কোনও ঋণ প্রকল্প নেই। কেসিসি প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষকরা ৫ বছরে ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত স্বল্পমেয়াদী ঋণ নিতে পারবেন। ৯ শতাংশ হারে ঋণ দেওয়া হয় কৃষকদের, যার মধ্যে ২ শতাংশ ভর্তুকি দেয় সরকার। এ-ছাড়া, কৃষক যদি সময় মতো ঋণ পরিশোধ করেন, তা-হলে তাঁকে আরও অতিরিক্ত ২ শতাংশ ছাড় দেওয়া হয়। অর্থাৎ সব মিলিয়ে মাত্র ৪ শতাংশ সুদ প্রদান করতে হয়।
বাংলা খবর/ খবর/জ্যোতিষকাহন/
কিষাণ ক্রেডিট কার্ডের ডিজিটালাইজেশন শুরু করেছে সরকার! সস্তায় ঋণ পাবেন কৃষকরা!
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement