Murshidabad Tourism: মুর্শিদাবাদ গিয়ে ৮ হাজার কেজির জাহানকোষা কামান দেখেছেন? ঐতিহাসিক এই সুযোগ হাতছাড়া করবেন না
- Published by:Raima Chakraborty
- news18 bangla
- Reported by:KOUSHIK ADHIKARY
Last Updated:
Murshidabad Tourism: শাহজাহানের রাজত্বকালে সুবাদার ইসলাম খাঁর আদেশে ১৬৩৭ খ্রীষ্টাব্দে তৈরি করা হয়। তবে বর্তমানে ধ্বংসের মুখে দাঁড়িয়ে আছে এই জাহানকোষা কামান।
advertisement
1/9

জাহানকোষা কামান। বর্তমানে সংরক্ষণের অভাবে পড়ে রয়েছে। মুর্শিদকুলি খাঁর পরবর্তী নবাবের আমলেও এখানে অস্ত্রাগার ছিল। সেই অস্ত্রাগারের কোনও কিছুই আজ আর নেই।
advertisement
2/9
শাহজাহানের রাজত্বকালে সুবাদার ইসলাম খাঁর আদেশে ১৬৩৭ খ্রীষ্টাব্দে তৈরি করা হয়। তবে বর্তমানে ধ্বংসের মুখে দাঁড়িয়ে আছে এই জাহানকোষা কামান।
advertisement
3/9
মুর্শিদকুলি খাঁর ঢাকা থেকে রাজধানী মুর্শিদাবাদে স্থানান্তর করার সময় এই কামানটি এখানে নিয়ে আসেন। তাই ইতিহাসের সাক্ষী এই কামান।
advertisement
4/9
জাহান কোষা কামান এই কামানটি তৈরিও করেন জনার্দন কর্মকার। কামানটির দৈর্ঘ ৫.৫০ মিটার, প্রস্থ ১.৭০ মিটার ও ওজন আনুমানিক ৭৯০০ কেজি।
advertisement
5/9
১৬৩৭ খ্রীষ্টাব্দে অক্টোবর মাসে এটি তৈরি করা হয়। দিল্লির মসনদে তখন সম্রাট শাহজাহান।
advertisement
6/9
ঢাকার দারোগা শের মহম্মদ ও হরবল্লভ দাসের তত্ত্বাবধানে মিস্ত্রি জনার্দন কর্মকার এই কামানটি নির্মাণ করেন। এই কামানটি দাগার জন্য ১৭ কেজি বারুদ ব্যবহৃত হত।
advertisement
7/9
বর্তমানে কামানটি যে গ্রামে আছে তার নামও তোপগ্রাম। যদিও নাম গ্রাম, তবে আসলে এটি গ্রাম নয়। মুর্শিদাবাদ শহরের পাশেই এটি।
advertisement
8/9
কাটরা মসজিদ যাওয়ার পথেই এই গ্রামের অবস্থান। কামানটি নবাবী আমলে লোহার চাকার ওপর স্থাপিত ছিল, যা বর্তমানে আর নেই।
advertisement
9/9
কামানটি তৈরিতে অষ্টধাতু ব্যবহার করা হয়েছে। এর মধ্যে আছে সোনা, রূপা, দস্তা, তামা, জিঙ্ক, টিন, লোহা ও পারদ আছে বলে জানা যায়।
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
Murshidabad Tourism: মুর্শিদাবাদ গিয়ে ৮ হাজার কেজির জাহানকোষা কামান দেখেছেন? ঐতিহাসিক এই সুযোগ হাতছাড়া করবেন না