ভারত-বাংলাদেশ পণ্য পরিবহণে নতুন দিশা...! রানাঘাট থেকে কৃষ্ণনগর পর্যন্ত তৃতীয় লাইন, সবুজ সঙ্কেত দিল রেল
- Published by:Sanjukta Sarkar
- Reported by:ABIR GHOSHAL
Last Updated:
Indian Railways: রানাঘাট-কৃষ্ণনগর তৃতীয় লাইন নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত রেলের। রানাঘাট থেকে কৃষ্ণনগর সিটি পর্যন্ত (২৬ কিমি) তৃতীয় লাইন নির্মাণের জন্য ইস্টার্ন রেলের প্রস্তাব রেল বোর্ডের অনুমোদন পেয়েছে এবং এটি এখন চূড়ান্ত অনুমোদনের পর্যায়ে রয়েছে।
advertisement
1/11

রানাঘাট-কৃষ্ণনগর তৃতীয় লাইন নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত রেলের। রানাঘাট থেকে কৃষ্ণনগর সিটি পর্যন্ত (২৬ কিমি) তৃতীয় লাইন নির্মাণের জন্য ইস্টার্ন রেলের প্রস্তাব রেল বোর্ডের অনুমোদন পেয়েছে এবং এটি এখন চূড়ান্ত অনুমোদনের পর্যায়ে রয়েছে।
advertisement
2/11
এই প্রকল্পের আনুমানিক ব্যয় ₹৪৭৪.০৯ কোটি টাকা।রেল বোর্ডের সিইও ও চেয়ারম্যান-সহ বোর্ডের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য যেমন মেম্বার/ইনফ্রা, মেম্বার (অপারেশনস ও বিজনেস ডেভেলপমেন্ট) এবং মেম্বার ফাইন্যান্স ইতিমধ্যেই এই প্রস্তাবে সম্মতি দিয়েছেন এবং এটি বর্তমানে কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রীর অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছে।
advertisement
3/11
রানাঘাট ও কৃষ্ণনগরের মধ্যে এই তৃতীয় লাইন নির্মাণ প্রকল্প, যা ইস্টার্ন রেলের শিয়ালদহ ডিভিশনের অন্তর্গত, পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম ব্যস্ত শহরতলি ও মালবাহী রেল করিডোরকে আরও গতিশীল করবে।
advertisement
4/11
সাতটি স্টেশন, চারটি বড় ওভারব্রিজ এবং যাত্রী ও মালগাড়ি চলাচলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ—বিশেষত গেদে–দর্শনা রুটের মাধ্যমে বাংলাদেশ পর্যন্ত পরিবহনের সুযোগ—ইত্যাদি হতে চলেছে এই প্রকল্পের মাধ্যমে। নদিয়া জেলার সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নে বড় ভূমিকা নিতে চলেছে এই প্রকল্প।
advertisement
5/11
প্রকল্পের মূল দিক:রানাঘাট থেকে কৃষ্ণনগর সিটি পর্যন্ত ২৬ কিমি তৃতীয় লাইন নির্মাণের প্রস্তাব মাল্টি-ট্র্যাকিং/ফ্লাইওভার/বাইপাস লাইন নির্মাণের আওতায় আনা হয়েছে, যাতে রেল চলাচলের সক্ষমতা বাড়ে।এই প্রকল্প ভারতীয় রেলের “মিশন ৩০০০ এম.টি.”-এর অন্তর্ভুক্ত।
advertisement
6/11
প্রস্তাবের প্রয়োজনীয়তা:১. রানাঘাট – কৃষ্ণনগর সিটি সেকশনে রেলপথটি দুটি লাইনের, যা রানাঘাট – মুর্শিদাবাদ – লালগোলা রুটের অংশ এবং যাত্রী ও মালগাড়ি—উভয় ধরনের ট্রেনই এই পথে চলে। রানাঘাট স্টেশনটি কলকাতা – গেঁদে (বাংলাদেশ সীমান্ত) সেকশনে অবস্থিত জংশন স্টেশন।
advertisement
7/11
২. এই প্রকল্পের মাধ্যমে গেঁদে–দর্শনা রুট ধরে বাংলাদেশে অতিরিক্ত পণ্য পরিবহন সম্ভব হবে, যা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে সহায়ক হবে।
advertisement
8/11
৩. আজিমগঞ্জ ও মুর্শিদাবাদের মধ্যে গঙ্গার উপর দিয়ে নসিপুর সেতু চালু থাকায় সার, পাথর এবং পণ্যবাহী কনটেইনার এই রুটে চলাচল করবে।
advertisement
9/11
৪. বর্তমানে এই দ্বিমুখী রেলপথের সক্ষমতা ১১৩.৮% ব্যবহৃত হচ্ছে, যা ২০২৮-২৯ সালের মধ্যে ১৬৯%-এ পৌঁছবে। এই চাপ কমাতে তৃতীয় লাইন নির্মাণ জরুরি।
advertisement
10/11
৫. ধুবুলিয়া ও মুর্শিদাবাদে দুটি নতুন পণ্য লোডিং শেড ২০২৪ সালের মার্চ মাসে চালু হয়েছে এবং বহরামপুর কোর্টে একটি নতুন কোচিং টার্মিনাল তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে। এর ফলে এই রুটে ট্রেন চলাচল বাড়বে, যা তৃতীয় লাইন নির্মাণের মাধ্যমে দক্ষতার সঙ্গে সামাল দেওয়া যাবে।
advertisement
11/11
এই প্রকল্প তিন বছরের মধ্যে শেষ করার লক্ষ্য ধার্য্য করা হয়েছে যার আনুমানিক ব্যয় ₹৪৭৪.০৯ কোটি টাকা। অর্থনৈতিক দিক থেকে প্রকল্পটি লাভজনক—৩০ বছরের হিসেবে FIRR ১০.৪৭% এবং EIRR ২৭.১৬%। এটি আঞ্চলিক উন্নয়ন, পরিবহন দক্ষতা বৃদ্ধি এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
ভারত-বাংলাদেশ পণ্য পরিবহণে নতুন দিশা...! রানাঘাট থেকে কৃষ্ণনগর পর্যন্ত তৃতীয় লাইন, সবুজ সঙ্কেত দিল রেল