Himalayan Orange Tourism Festival: পাহাড়ের কমলালেবুর স্বাদ এবার বিহারে! উত্তরবঙ্গ ও উত্তর-পূর্ব ভারতের গ্রামীণ পর্যটনকে চাঙ্গা করতে অভিনব উদ্যোগ
- Published by:Sneha Paul
- hyperlocal
- Reported by:Ricktik Bhattacharjee
Last Updated:
Himalayan Orange Tourism Festival: ফেস্টিভ্যাল প্রাঙ্গনে ১৮টি বিশেষ কাউন্টার তৈরি হবে। যেখানে উত্তর-পূর্ব ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের ৫-৬টি গ্রাম নিয়ে গঠিত ক্লাস্টার অংশগ্রহণ করবে। বিশেষ এই উৎসবে কী কী আকর্ষণ থাকবে জেনে নিন।
advertisement
1/8

উত্তর-পূর্ব ভারতের গ্রামীণ পর্যটন ও ঐতিহ্যকে তুলে ধরতে আগামী ১১ থেকে ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত বিহারের পাটনা সিটি সেন্টারে ৭ম হিমালয়ান অরেঞ্জ ট্যুরিজম ফেস্টিভ্যাল অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। প্রতি বছর কলকাতায় এই উৎসবের আয়োজন করা হলেও এবার তা পাটনায় সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। (ছবি ও তথ্যঃ ঋত্বিক ভট্টাচার্য)
advertisement
2/8
আয়োজক সংস্থা অ্যাসোসিয়েশন ফর কনসারভেশন অ্যান্ড ট্যুরিজম (ACT) জানিয়েছে, বিহার ও ঝাড়খণ্ড অঞ্চলে পর্যটনের নতুন সম্ভাবনা তৈরি করতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এবারের উৎসবে উত্তর-পূর্ব ভারতের ২৪৩ জন লিডার অংশগ্রহণ করবেন, যারা প্রায় আড়াই লক্ষ স্টেকহোল্ডারের প্রতিনিধিত্ব করবেন।
advertisement
3/8
ফেস্টিভ্যাল প্রাঙ্গনে ১৮টি বিশেষ কাউন্টার তৈরি হবে। যেখানে উত্তর-পূর্ব ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের ৫-৬টি গ্রাম নিয়ে গঠিত ক্লাস্টার অংশগ্রহণ করবে। এখানে প্রদর্শিত হবে স্থানীয় হস্তশিল্প, কৃষিজ পণ্য, লোকসংস্কৃতি ও ঐতিহ্যবাহী খাবার।
advertisement
4/8
আয়োজকদের মতে, পাটনায় এই উৎসব আয়োজিত হলে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের গ্রামীণ পর্যটন আরও চাঙ্গা হবে। কারণ বিহারের বহু গ্রামই কমলালেবু উৎপাদনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত। এই ফেস্টিভ্যালের মাধ্যমে 'অরেঞ্জ ট্যুরিজম'-এর ধারণা বৃহত্তর পরিসরে মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে।
advertisement
5/8
অ্যাসোসিয়েশনের প্রাথমিক সমীক্ষা অনুযায়ী, বর্তমানে বিহার ও পাটনা থেকে প্রায় ৭ থেকে ৮ শতাংশ পর্যটক উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ভ্রমণ করেন। কলকাতা থেকে আসে ৮৫ শতাংশ এবং পশ্চিম ভারতের রাজ্যগুলি থেকে আসে ১২ শতাংশ পর্যটক। আয়োজকদের আশা, এবারের ফেস্টিভ্যালের পর সেই সংখ্যা অন্তত ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে।
advertisement
6/8
উৎসবে থাকবে উত্তর-পূর্ব ভারতের নানা অঞ্চলের কমলালেবু-ভিত্তিক খাবার ও পণ্য। সোনাডা, শিটং, ডুয়ার্স, সিকিম প্রভৃতি এলাকার অরেঞ্জ প্রোডাক্ট ও এইসব অঞ্চলের সংস্কৃতি, লোকনৃত্য ও পর্যটনের আকর্ষণ থাকবে।
advertisement
7/8
অ্যাসোসিয়েশনের যৌথ সমন্বয়ক গিতালি লাহিড়ী ও মহাশ্বেতা রায় জানিয়েছেন, “আমাদের উদ্দেশ্য হল গ্রামীণ পর্যটনকে শহরের সঙ্গে যুক্ত করা এবং কমলালেবুকে কেন্দ্র করে যে জীবনযাত্রা গড়ে উঠেছে, সেটিকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরা।”
advertisement
8/8
আগামী ১১ ডিসেম্বর দুপুর ২টোয় এই উৎসবের উদ্বোধন হবে। রোজ দুপুর ১২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসবমুখর আয়োজন চলবে। (ছবি ও তথ্যঃ ঋত্বিক ভট্টাচার্য)