মালা হাতে দাঁড়িয়ে বর, পাত্রী হঠাৎ গেল 'বাথরুমে'! অনুসরণ করতেই যা দেখা গেল...অজ্ঞান যুবক!
- Published by:Tias Banerjee
- news18 hindi
Last Updated:
Wedding: ৩ জানুয়ারি গোরখপুরের খজনি থানার ভারোহিয়া গ্রামের মন্দিরে বিয়ে করার কথা হয়। কমলেশ কুমার মধ্যস্থতাকারীকে বিশ্বাস করে পুরো পরিবার নিয়ে গোরখপুরে বিয়ে করতে আসেন। তার পরেই ভয়ঙ্কর কাণ্ড!
advertisement
1/8

সীতাপুর জেলার টাম্বাউর থানার অধীন গোবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা কমলেশ কুমারের প্রথম স্ত্রী মারা গিয়েছেন। ৪০ বছর বয়সি কমলেশ ঘর এবং সন্তানদের দেখাশোনা করার জন্য আবার বিয়ে করতে চেয়েছিলেন, তাই তিনি ভাল পাত্রীর সন্ধান করছিলেন।
advertisement
2/8
এই সময়ে, সীতাপুরেই তাঁর এক মধ্যস্থতাকারীর সঙ্গে দেখা হয়। তিনি বিয়ের ব্যবস্থা করার প্রতিশ্রুতি দেন। মধ্যস্থতাকারী তাঁকে একটি মেয়ের ছবি দেখান। কমলেশ মেয়েটিকে পছন্দ করেন। মধ্যস্থতাকারী বিষয়টি এগিয়ে নেওয়ার নামে ৩০ হাজার টাকা নেন।
advertisement
3/8
কমলেশ শেষে গোরখপুরের খজনি থানার অধীন ভারোহিয়া গ্রামের শিব মন্দিরে বিয়ে করতে আসেন। পাত্রীও সাতপাকে বাঁধা পড়ার জন্য মন্দিরে এসেছিলেন তাঁর মায়ের সঙ্গে। তবে মালা বদলের আগেই সর্বনাশ!
advertisement
4/8
যুবককে ধোঁকা দিয়ে নিজের মাকে নিয়ে বিয়ের সামগ্রী ও গয়না নিয়ে পালিয়ে যায় সেই মেয়ে। মালা বদলের সময় মেয়েটি হঠাৎ বলে যে সে বাথরুমে যেতে চায়, কিন্তু সে আর আসে না। কমলেশ মালা হাতে অপেক্ষা করতে থাকেন।
advertisement
5/8
কয়েকদিন পরে, মধ্যস্থতাকারী জানায় যে সম্পর্ক চূড়ান্ত হয়েছে। ৩ জানুয়ারি গোরখপুরের খজনি থানার ভারোহিয়া গ্রামের মন্দিরে বিয়ে করার কথা হয়। কমলেশ কুমার মধ্যস্থতাকারীকে বিশ্বাস করে পুরো পরিবার নিয়ে গোরখপুরে বিয়ে করতে আসেন। মন্দিরে পৌঁছানোর পরে দেখা যায়, নববধূ তার মায়ের সঙ্গে সাতপাকে বাঁধা পড়ার জন্য এসেছেন। বিয়ের প্রস্তুতি শুরু হয়। কমলেশ নববধূকে বিয়ের পোশাক, মেকআপ সামগ্রী, নতুন শাড়ি ও গয়না দেন।
advertisement
6/8
কমলেশ বলেন, "মালা বদলের প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল। আমি মালা হাতে নববধূর জন্য অপেক্ষা করছিলাম। নববধূ বিয়ের পোশাক পরে ছিল। হঠাৎ সে বলে যে সে বাথরুমে যাচ্ছে। অনেকক্ষণ পরও সে ফিরে না আসায়, আমি তাকে খুঁজতে গিয়ে দেখি নববধূ গয়না এবং অন্যান্য সামগ্রী নিয়ে পালিয়ে গেছে।"
advertisement
7/8
কমলেশ এবং তার পরিবার স্তম্ভিত হয়ে পড়ে। তারা শহরে মেয়েটিকে খুঁজতে থাকে। মোবাইলে নববধূর ছবি দেখিয়ে লোকজনকে জিজ্ঞাসা করতে থাকে কিন্তু তাকে কোথাও খুঁজে পায়নি।
advertisement
8/8
এসপি সাউথ জিতেন্দ্র কুমার বলেন, "খজনি থানায় এ ধরনের কোনও অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ জানালে পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করবে এবং আইনগত ব্যবস্থা নেবে।"