SIR Case in Supreme Court: 'আপনারা এটা করতে পারেন না, আধারকে যুক্ত করুন!' SIR নিয়ে কঠোর অবস্থান সুপ্রিম কোর্টের! নির্বাচন কমিশনকে কী নির্দেশ জানেন? আপাতত কি স্বস্তি!
- Reported by:Maitreyee Bhattacharjee
- news18 bangla
- Published by:Suman Biswas
Last Updated:
SIR Case in Supreme Court: আগামীকাল কোর্টের তরফে জানানো হবে কবে বিস্তারিত শুনানি করা হবে। তবে, ড্রাফট লিস্ট প্রকাশে স্থগিতাদেশ দিল না সুপ্রিম কোর্ট।
advertisement
1/10

সর্বোচ্চ আদালতে এসআইআর মামলার শুনানি হল বিচারপতি সূর্যকান্ত এবং বিচারপতি জয়মাল‍্য বাগচির ডিভিশন বেঞ্চে। বিচারপতিদের জাতীয় নির্বাচন কমিশনকে প্রশ্ন, ''আপনারা ভোটার এবং আধার কার্ড কেন বিবেচনা করছেন না? জালিয়াতি হয়েছে বলে উল্লেখ করে আপনারা ব্ল‍্যাংকেট বাতিল করতে পারেন না।''
advertisement
2/10
আগামীকাল কোর্টের তরফে জানানো হবে কবে বিস্তারিত শুনানি করা হবে। তবে, ড্রাফট লিস্ট প্রকাশে স্থগিতাদেশ দিল না সুপ্রিম কোর্ট।
advertisement
3/10
বিচারপতি জয়মাল‍্য বাগচি বলেন, ''যে ১১টা নথি আপনারা দিয়েছেন, তার মধ‍্যেও তো কোনও নথি কখনও নকল বেরোতে পারে। তার জন‍্য আপনারা সবার ক্ষেত্রে সেই নথি বাদ দিতে পারেন না। আধারকে যুক্ত করুন।''
advertisement
4/10
প্রসঙ্গত, এসআইআর নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে মারাত্মক অভিযোগ উঠেছে। একজন মাত্র ইলেকশন রেজিস্ট্রেশন অফিসারের দায়িত্বে তিন লক্ষ ভোটার। তাঁদের থেকে তথ্য সংগ্রহ করে ফর্ম পূরণ করতে হবে। আর এটা করতে হবে একমাসের মধ্যেই। বিহারের স্পেশাল ইন্টেনসিভ রিভিশন প্রক্রিয়ায় ভোটারদের কাছে না গিয়ে, তাদের সঙ্গে দেখা না করেই অসংখ্য ফর্ম আপলোড করা হয়েছে বলে অভিযোগ।
advertisement
5/10
তাদের আবেদন করা ফর্ম নির্বাচন কমিশনের পোর্টালে জমা পড়েছে বলে যখন ভোটাররা মোবাইলে মেসেজ পাচ্ছেন, তখন ভোটাররাও পড়ছে আকাশ থেকে। কারণ তারা কোনও আবেদনই করেননি। কোনও নির্বাচন কমিশনের কর্মী দেখাও করতে আসেনি। তারা স্বাক্ষরও করেনি কোনও ফর্মে। তাহলে কীভাবে ফর্ম পূরণ হয়ে জমা পড়ে গেল?
advertisement
6/10
অ্যাসোসিয়েশন অফ ডেমোক্রেটিক রিফর্মস (এডিআর) এই রিভিশন প্রক্রিয়া নিয়ে রিট পিটিশন আগেই করেছে সুপ্রিম কোর্টে। নির্বাচন কমিশনের জমা দেওয়া জবারের বিরুদ্ধে রিজয়েন্ডার পেশ করেছে এডিআর। তারা জানিয়েছে, বিহারে নাগরিকত্ব যাচাইয়ের ক্ষেত্রে ভোটারদের সঙ্গে ‘গুরুতর জালিয়াতি’ হয়েছে। তালিকা সংশোধনের কাজ করতে গিয়ে শীর্ষ আদালতের অতীতের রায়কেও অগ্রাহ্য করা হয়েছে।
advertisement
7/10
এডিআর আরও অভিযোগ তুলেছে, এখনও পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন যুক্তি ও প্রমাণ দেখাতে পারেনি যে, কেন আধার কার্ড, রেশন কার্ড গ্রাহ্য হবে না। এই রিজয়েন্ডারে এডিআর জানিয়েছে, ভোটারদের অনুমোদন ও স্বাক্ষর ছাড়া কমিশনের নিযুক্ত কর্মীরা কীভাবে ফর্ম পূরণ করে আপলোড করে দিচ্ছে, তার জবাব কমিশনের কাছে চাওয়া হোক।
advertisement
8/10
নির্বাচন কমিশন যেহেতু এক মাসের মধ্যে সব নথিপত্র সহ ভোটারদের স্বাক্ষরিত ফর্ম পূরণ করে আপলোড করার অবাস্তব টার্গেট দিয়েছে, তাই রেজিস্ট্রেশন অফিসাররা ভোটারদের ফর্ম নিজেরাই আপলোড করে দিয়েছেন। অথচ কোনও বুথ লেভেল অফিসার এই ভোটারদের সঙ্গে দেখাই করেনি। এইসব ফর্ম গণহারে আপলোড করে দেওয়া হয়েছে।
advertisement
9/10
সুপ্রিম কোর্টের কাছে জমা দেওয়া বক্তব্যে তারা জানিয়েছে, বহু মৃত ভোটারের ফর্ম ও স্বাক্ষর সহ আপলোড করে দেওয়া হয়েছে। আর সেই কারণে যে আশঙ্কা বারংবার করা হয়েছে, সেটাই হচ্ছে। অর্থাৎ, এই গোটা প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা, দায়বদ্ধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। আরও বলা হয়েছে, আধার কার্ড কেন একটি বৈধ নাগরিকত্বের নথি হিসেবে গ্রহণ করা হবে না, তার যথার্থ কারণ দেখাতে ব্যর্থ হয়েছে কমিশন।
advertisement
10/10
আধার কার্ড গ্রাহ্য করা হয়, পার্মানেন্ট রেসিডেন্স সার্টিফিকেট ইস্যু থেকে শুরু করে ওবিসি, এসসি, এসটি সার্টিফিকেট এমনকী পাসপোর্ট ইস্যু করার ক্ষেত্রে। তাহলে এক্ষেত্রে কেন সেটি বৈধ নয়? এর উত্তর মেলেনি কমিশনের কাছে।