Mumbai to Dubai Underwater Project: মাত্র ২ ঘণ্টায় মুম্বই থেকে দুবাই! কোটি কোটি টাকার প্রজেক্ট...এবার সমুদ্রের তলা দিয়ে প্রবল বেগে ছুটবে ট্রেন, সত্যি!
- Published by:Satabdi Adhikary
Last Updated:
আসলে দুবাই এবং মুম্বইয়ের মধ্যে জলের তলা দিয়ে রেলপথে যোগাযোগের একটি প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়েছে। আর এই আন্ডারওয়াটার রেল লিঙ্কই যাতায়াতের সময় অনেকটাই কমিয়ে আনবে।
advertisement
1/6

শোনা যাচ্ছে যে, ঘণ্টা প্রতি ৬০০ কিলোমিটার এবং ঘণ্টা প্রতি ১০০০ কিলোমিটার বেগে জলের তলা দিয়ে ছুটবে উচ্চ গতিসম্পন্ন ট্রেন। ফলে দুই শহরের মধ্যে যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থাও বেশ উন্নত হবে। যদিও বছর কয়েক আগে এই প্রকল্পের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। তবে এর অনুমোদন এবং উন্নয়নের বিষয়ে কোনও বড়সড় আপডেট পাওয়া যায়নি।
advertisement
2/6
তবে ন্যাশনাল অ্যাডভাইজর ব্যুরো লিমিটেডের প্রতিনিধি বলে দাবি করা একটি ইউটিউব অ্যাকাউন্টের তরফে একটি ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। রেল লিঙ্কটি তৈরি হয়ে গেলে তা কেমন দেখতে লাগবে, সেটাই তুলে ধরা হয়েছে ভিডিওটিতে। যদিও জটিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রয়োজনীয়তার কারণে এই প্রকল্পে কয়েক বিলিয়ন ডলার ঢালতে হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
advertisement
3/6
আসলে এই আন্ডারওয়াটার রেল লিঙ্কটিতে বিমানপথে চলাচলের বিকল্প হিসেবে দেখা হচ্ছে। আর সবথেকে বড় কথা হল, এই উচ্চ গতিসম্পন্ন ট্রেনে যাত্রী এবং মালপত্র উভয়ই বহন করা যাবে। শুধু তা-ই নয়, ক্রুড অয়েল-সব বিভিন্ন ধরনের পণ্য আমদানি-রফতানিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এই রেল লিঙ্ক। ফলে ভারত আর সংযুক্ত আরব আমিরশাহির বাণিজ্যিক সম্পর্ক মজবুত হবে।
advertisement
4/6
এই প্রস্তাব যদি অনুমোদন পায়, তাহলে রেল লিঙ্কের কাজ শেষ হয়ে যাবে ২০৩০ সালের মধ্যে। আসলে এই উদ্যোগের লক্ষ্য হল, ভারত এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহির মধ্যে বাণিজ্য ও যোগাযোগ উন্নত করা। আশা করা হচ্ছে যে, এয়ারলাইন্সের সঙ্গে অনায়াসে পাল্লা দেবে এই উচ্চ গতিসম্পন্ন ট্রেন। ব্যবসায়ী এবং পর্যটকদের জন্যও সুবিধাজনক বিকল্প প্রদান করবে এটি।
advertisement
5/6
এই রেল লিঙ্কের মূল বৈশিষ্ট্য:১. ঘণ্টা প্রতি ৬০০ কিলোমিটার থেকে ১০০০ কিলোমিটার স্পিডের জন্য তৈরি।২. মুম্বই থেকে দুবাইয়ে যেতে সময় লাগবে মাত্র ২ ঘণ্টা।৩. প্রযুক্তিগত জটিলতার কারণে কয়েক বিলিয়ন ডলার লগ্নির প্রয়োজন।
advertisement
6/6
৪. যাত্রী এবং ক্রুড অয়েল-সহ পণ্য বহন করার সুবিধা।৫. ২০৩০ সালে কার্যকর হওয়ার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। তবে অনুমোদন এবং আর্থিক সহায়তা আসা এখনও বাকি।মনে রাখা আবশ্যক যে, এই বিষয়টি এখনও আলাপ-আলোচনার পর্যায়ে রয়েছে। এরপর কী হবে, তা পুরোটাই নির্ভর করছে অনুমোদন এবং আর্থিক লগ্নির উপর।