RRTS Train: এই প্রথম! যাত্রী পরিষেবার সব সুবিধে-সহ বাতাসের গতিতে ছুটবে বিলাসবহুল ট্রেন! দেশের কোথায়, জানুন
- Published by:Arpita Roy Chowdhury
Last Updated:
RRTS Train: অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী এবং এনসিআরটিসি চেয়ারম্যান মনোজ যোশি
advertisement
1/8

সেমি হাই স্পিড রিজিওনাল র্যাপিড ট্রানজিট সিস্টেম বা ( RRTS)-এর অন্তর্গত প্রথম ট্রেন হাজির ভারতে ৷ চলবে নয়াদিল্লি-মেরঠ করিডোরে৷ ন্যাশনাল ক্যাপিটাল রিজিয়ন ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশনের কাছে ট্রেনটি তুলে দেওয়া হল রবিবার, ৭ মে৷ ভারতে এই ট্রেনের নক্সা ও নির্মাণ হয়েছে অ্যালস্টমের গ্লোবাল মোবিলিটি সার্ভিসেস প্রোভাইডারে৷
advertisement
2/8
গুজরাতের সাওলিতে অ্যালস্টমের ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিটে ট্রেনটি পায় ন্যাশনাল ক্যাপিটাল রিজিয়ন ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশন৷ অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী এবং এনসিআরটিসি চেয়ারম্যান মনোজ যোশি৷
advertisement
3/8
৮২ কিমি দিল্লি-গাজিয়াবাদ-মেরঠ আরআরটিএস করিডোরে আপাতত নির্মাণপর্ব চলছে৷ এই করিডোরে ২৫ টি স্টেশন থাকবে৷ দুই প্রান্তিক স্টেশন হবে দুহাই ও মোদিপুরম৷ স্ট্যাবলিং ইয়ার্ড হবে জংপুরায়৷
advertisement
4/8
দিল্লি ও মেরঠের অন্তূর্তী দূরত্ব পাড়ি দিতে ট্রেনটির থামবে ১৪ টি জায়গায়৷ ১৮০ কিমি প্রতি ঘণ্টায় গতিবেগে এই দূরত্ব ট্রেনটি সম্পূর্ণ করবে ৫৫ মিনিটে৷ পরিকল্পনা সম্পূর্ণ রূপায়িত হলে প্রতি ৫ থেকে ১০ মিনিট অন্তর ট্রেন পাওয়া যাবে৷
advertisement
5/8
. প্রথম আরআরটিএস করিডোরের জন্য ২১০ টি গাড়ি তৈরি করবে সাওলির কারখানা৷ মেরঠের লোকাল ট্রানজিট সার্ভিসের পাশাপাশি এই ট্রেন ছুটবে দিল্লি-গাজিয়াবাদ-মেরঠ রুটে৷
advertisement
6/8
ট্রান্সভার্স সিট, লাগেজের জন্য আলাদা জায়গা, সিসিটিভি ক্যামেরা, ল্যাপটপ ও মোবাইলের চার্জিং পয়েন্ট, ডায়নামিক রুট ম্যাপ, অটো কন্ট্রোল অ্যাম্বিয়েন্ট লাইটিং সিস্টেম, হিটিং ভেন্টিলেশন-সহ যাত্রী পরিষেবার অন্যান্য সুযোগ সুবিধে থাকবে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এই ট্রেনে৷
advertisement
7/8
একটি কামরা থাকবে শুধুমাত্র মহিলা যাত্রীদের জন্য৷ এছাড়াও আরআরটিএস ট্রেনে থাকবে সাধারণ ও বিলাসবহুল-দু রকমের কামরা৷
advertisement
8/8
দিল্লি-গাজিয়াবাদ-মেরঠ রুটে আরআরটিএস করিডোরে প্রত্যহ ৮ লক্ষ যাত্রী পরিষেবা পাবে বলে মনে করা হচ্ছে৷ এই করিডোরে কার্বন নির্গমনের পরিমাণ প্রতি বছর ২ লক্ষ ৫০ হাজার টন করে কমবে বলে অনুমান৷ ফলে এটি হয়ে উঠবে সর্বোচ্চ শক্তি সঞ্চয়ী পরিবহণ ব্যবস্থা৷ খুব শীঘ্রই এই পরিষেবা শুরু হওয়ার কথা৷