ব্যবসায় চেক বাউন্স করেছে? একটাই উপায়েই বাঁচতে পারেন আপনি! জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট
- Published by:Soumendu Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
ব্যাঙ্কের চেক বাউন্স করলেও দোষী সাব্যস্ত হওয়া ব্যক্তি নিজের জেলযাত্রা আটকাতে পারেন। এই বিষয়ে একটি উপায় জানাল দেশের সর্বোচ্চ আদালত।
advertisement
1/5

ব্যাঙ্কের চেক বাউন্স করলেও দোষী সাব্যস্ত হওয়া ব্যক্তি নিজের জেলযাত্রা আটকাতে পারেন। এই বিষয়ে একটি উপায় জানাল দেশের সর্বোচ্চ আদালত। মঙ্গলবার, এই সংক্রান্ত একটি মামলায় সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, আদালতে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরেও দোষী ব্যক্তি যদি অভিযোগকারীর সঙ্গে বোঝাপড়ায় আসতে পারেন তবে দোষী ব্যক্তি জেলে যাওয়া রুখতে পারেন।
advertisement
2/5

এই বিষয়ে আদালত জানিয়েছে, যদি দু'পক্ষের মধ্যে সমঝোতার নথি স্বাক্ষরিত হয় তবে, 'নেগোশিয়েবল ইন্সট্রুমেন্ট অ্যাক্ট' -এর ১৩৮ অনুচ্ছেদ কার্যকর হবে না। সেক্ষেত্রে জেলে যাওয়া রুখে দিতে পারেন অভিযুক্ত ব্যক্তি।প্রসঙ্গত, চেক বাউন্স সংক্রান্ত একটি মামলায় দু'পক্ষের মধ্যে বোঝাপড়া হয়ে গেলেও দোষীকে মামলা থেকে নিষ্কৃতি দিতে অস্বীকার করা হয় হরিয়ানা এবং পাঞ্জাব হাইকোর্টের পক্ষ থেকে। এরপরেই তা শীর্ষ আদালতে যায়।
advertisement
3/5
মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি অরবিন্দ কুমার এবং বিচারপতি সন্দীপ মেহতার বেঞ্চ জানিয়েছে, চেক বাউন্স সংক্রান্ত অভিযোগ দুই পক্ষের আপসের মাধ্যমে মিটিয়ে ফেলা সম্ভব। বিষয়টি ব্যক্তিগত হলেও যেহেতু এতে বিশ্বাসযোগ্যতা রয়েছে তাই তা অপরাধ তালিকা থেকে বাদ রাখা হয়েছে।
advertisement
4/5
সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়, অভিযোগকারী দোষীর সঙ্গে বোঝাপড়া বা আপসের নথিতে স্বাক্ষর করবেন। এরপরে অভিযুক্ত ব্যক্তি সম্পূর্ণ অর্থ মিটিয়ে দেবেন। সেক্ষেত্রে দোষী ব্যক্তির উপর কোনও ধরনের শাস্তিমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে না। কারণ এই ক্ষেত্রে দুই পক্ষই নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়ায় বিষয়টি মিটিয়ে নিতে আগ্রহী।
advertisement
5/5
আইন অনুযায়ী, চেক বাউন্সকে অপরাধ হিসাবে গণ্য করা হয়। কারণ তা নেগোশিয়েবল ইন্সট্রুমেন্ট আইনের অবমাননা। কিন্তু, ওই আইনেরই ১৪৭ নম্বর অনুচ্ছেদে বিষয়টি বোঝাপড়ার মাধ্যমে মিটিয়ে নেওয়ার কথা উল্লেখ করা আছে।