advertisement
1/5

এগিয়ে আসছে ফণী। সতর্ক নবান্ন। প্রচার শুরু করেছে কৃষি দফতর। ঝড়বৃষ্টির হাত থেকে ফসল বাঁচাতে মরিয়া কৃষকরা। মাঠ থেকে তড়িঘড়ি ধান তুলতে ভরসা কমবাইন হার্ভেস্টার। প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
2/5
হাওয়া অফিস বলছে, শক্তি বাড়াচ্ছে ফণী। ৩ মে ওড়িশা উপকূলে পৌঁছবে ঘূর্ণিঝড়। ফণীর প্রভাবে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে কালবৈশাখীর আশঙ্কা। তৎপর রাজ্য প্রশাসন। সতর্ক করতে প্রচার শুরু করেছে কৃষি দফতর। নির্দেশ পৌঁছেছে ব্লক কৃষি দফতরগুলিতে। ঝড়বৃষ্টির খবরে সিঁদুরে মেঘ দেখছেন বাংলার কৃষকরা। প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
3/5
ফণীর তাণ্ডব থেকে ফসল বাঁচাতে মরিয়া উত্তর চব্বিশ পরগনার বাগদা ব্লকের কৃষকরা। আষারু গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার কাদারডাঙার মাঠে দ্রুত ধান কাটতে ব্যবহার করা হচ্ছে কমবাইন হারভেস্টার। দিনমজুর না পেয়ে অনেকে নিজেরাই ধান কাটছেন। কেউ ব্যস্ত পটল খেতের মাঁচা বাঁচাতে।। photo source collected
advertisement
4/5
একই ছবি রাজ্যের সবজি ভান্ডার দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার ভাঙড়ে। রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রচার শুনে এখন দ্রুত ফসল ঘরে তুলছেন লাঙলবেকি,সাতুলি,পিঠাপুকুর,নাটাপুকুর এলাকার কয়েক হাজার কৃষক। চাঁদিফাটা গরমে অমিল শ্রমিক। বাধ্য হয়ে নিজেরাই বোরো ধান কেটে ঘরে তুলছেন পরিবারের ছোট থেকে বড় সকলেই। photo source collected
advertisement
5/5
ফণীর ঝাপটায় ফসল নষ্টের আশঙ্কায় এখন কাঁটা রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের কৃষকরা। ক্ষয়ক্ষতি সামলাতে আগেভাগেই বরাদ্দ ঘোষণা করেছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক ৷ পশ্চিমবঙ্গের জন্য ২৩৫ কোটি, ওড়িশার জন্য বরাদ্দ ৩৪০ কোটি, তামিলনাড়ু পেল ৩০৯ কোটি এবং অন্ধ্রের জন্য ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ কেন্দ্রের ৷ (ছবি: সংগৃহীত)