BSF and Farmers: সোনালি তন্তু নিয়েও এবার ঘোর চাপ, বিএসএফের নতুন নিয়মে মাথায় হাত চাষিদের, আর্থিক ক্ষতির বড় সম্ভাবনা
- Published by:Debalina Datta
- hyperlocal
- Reported by:Koushik Adhikary
Last Updated:
BSF and Farmers:এই বিষয়ে পরবর্তীতে একটি বৈঠকের মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করা হবে। যদিও বিএসএফ-এর তরফে জানানো হয়েছে, তারা উচ্চ কর্তৃপক্ষের নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করছেন এবং বিষয়টি ঊর্ধ্বতনদের জানানো হবে।
advertisement
1/7

মুর্শিদাবাদ: মুর্শিদাবাদ ভগবানগোলা ব্লকের সীমান্তবর্তী চর লবণগোলা এলাকায় পাট ও ভুট্টা চাষে বিএসএফ-এর বাঁধার অভিযোগে উত্তাল হয়ে উঠেছে গোটা এলাকা। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাষীদের মধ্যে চরম অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ে।
advertisement
2/7
চাষীদের অভিযোগ, প্রতি বছর বৈশাখ মাসে সীমান্ত থেকে ৬০ মিটার দূরত্ব পর্যন্ত জমিতে পাট চাষের অনুমতি থাকলেও, এবার সেই অনুমতি না মেলায় তারা চাষের মরসুম হারানোর আশঙ্কায় রয়েছেন। পাট চাষ বন্ধ হলে ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়তে হবে বলেও জানান তারা।
advertisement
3/7
বিষয়টি জানার পর, ভগবানগোলা বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক রেয়াত হোসেন সরকার ঘটনাস্থলে পৌঁছে বিএসএফ-এর স্থানীয় ক্যাম্পে উপস্থিত আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন। সঙ্গে ছিলেন পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি সৈবুর রহমান, শিক্ষা কর্মদক্ষ নজরুল ইসলাম, গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান মোশারফ হোসেন ও অন্যান্য জনপ্রতিনিধিরা। তবে বিএসএফ-এর উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা অন্যত্র ব্যস্ত থাকায় পূর্ণাঙ্গ আলোচনা সম্ভব হয়নি।
advertisement
4/7
জানা গিয়েছে, এই বিষয়ে পরবর্তীতে একটি বৈঠকের মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করা হবে। যদিও বিএসএফ-এর তরফে জানানো হয়েছে, তারা উচ্চ কর্তৃপক্ষের নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করছেন এবং বিষয়টি ঊর্ধ্বতনদের জানানো হবে। অনুমতি মিললে পূর্বের নিয়মে চাষীরা আবারও জমিতে চাষ করতে পারবেন।
advertisement
5/7
এই ঘটনার পরেই ভগবানগোলা ব্লক সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক, ভগবানগোলা থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক বিশ্বজিৎ হালদার এবং বিধায়ক রেয়াত হোসেন সরকারের উপস্থিতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়। বিএসএফ-এর পক্ষ থেকে শুভম পাঠক জানান, সীমান্ত এলাকার বর্তমান আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির কারণে এবার জিরো পয়েন্ট থেকে অন্তত ১৫০ মিটার ছেড়ে পাট চাষ করতে হবে।
advertisement
6/7
শেষ পর্যন্ত আলোচনার মাধ্যমে স্থির হয়, সীমান্ত থেকে ১০০ মিটার দূরত্ব বজায় রেখে চাষের অনুমতি দেওয়া হতে পারে। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বিএসএফ-এর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের তরফ থেকেই জানানো হবে।
advertisement
7/7
স্থানীয় কৃষকদের আশঙ্কা, প্রশাসনের দ্রুত পদক্ষেপ ছাড়া সমস্যার সমাধান হবে না এবং আর্থিক সংকট আরও বেড়ে যাবে। এখন সমস্ত চোখ কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের দিকে, যা আগামী দিনগুলোতে চাষের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে। Input- Kaushik Adhikary