Ahmedabad Plane Accident Reason: দেখতে দেখতে ১ মাস শেষ, আহমেদাবাদ বিমান দুর্ঘটনার কারণ এখনও অজানা! তদন্তের কেন্দ্রে 'ফুয়েল কন্ট্রোল সুইচ'
- Published by:Sounak Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
Ahmedabad Plane Accident Reason: ১২ জুন আহমেদাবাদে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ২৪১ জন। এখনও পর্যন্ত দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ জানায়নি কর্তৃপক্ষ। তদন্ত চলছে ফুয়েল কন্ট্রোল সুইচ নিয়ে। ব্ল্যাক বক্স থেকেও মেলেনি নিশ্চিত তথ্য। যাত্রীদের পরিবারে শোকের ছায়া। বিস্তারিত জানুন...
advertisement
1/8

১২ জুন ২০২৫, এই তারিখটি আজও গেঁথে আছে অনেকের মনে। এদিন আহমেদাবাদ বিমানবন্দর থেকে টেক অফের কিছুক্ষণের মধ্যেই এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট ১৭১ ভয়াবহভাবে দুর্ঘটনার শিকার হয়। এই বছরের সবচেয়ে বড় বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান ২৪১ জন যাত্রী। এক মাস পার হলেও দুর্ঘটনার আসল কারণ এখনও পর্যন্ত সরকারিভাবে জানানো হয়নি।
advertisement
2/8
নয়াদিল্লি থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানা গেছে, এই ভয়াবহ দুর্ঘটনার তদন্ত চলছে, কিন্তু ব্ল্যাক বক্স পরীক্ষার বিষয়ে এখনও কোনও নির্দিষ্ট বা আনুষ্ঠানিক বিবৃতি আসেনি কর্তৃপক্ষের তরফে। সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে মৃত যাত্রীদের পরিবার এই নীরবতায় অসন্তুষ্ট।
advertisement
3/8
এই তদন্তে এক চমকপ্রদ মোড় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটল ভিত্তিক অ্যাভিয়েশন পাবলিকেশন কোম্পানি ‘দ্য এয়ার কারেন্ট’-এর একটি রিপোর্টে। তাদের মতে, তদন্তকারীদের মূল নজর এখন বিমানের ফুয়েল কন্ট্রোল সুইচের দিকে। এই সুইচ দুটো ইঞ্জিনে জ্বালানি সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করে।
advertisement
4/8
তবে তদন্তকারীরা ঠিক কী ধরনের কার্যকলাপ বা অস্বাভাবিকতা ফুয়েল সুইচের ক্ষেত্রে খতিয়ে দেখছেন, তা এখনও পরিষ্কার নয়। সূত্র অনুযায়ী, ব্ল্যাক বক্সের তথ্য থেকে এখনও নিশ্চিতভাবে বোঝা যাচ্ছে না যে, দুর্ঘটনার আগে ইঞ্জিনের থ্রাস্ট কমে গিয়েছিল কি না।
advertisement
5/8
এছাড়াও বোঝা যাচ্ছে না থ্রাস্ট কমে যাওয়া কোনও ভুল, দুর্ঘটনাজনিত অথবা ইচ্ছাকৃত পদক্ষেপের ফল ছিল কি না। দ্য এয়ার কারেন্ট তাদের রিপোর্টে জানিয়েছে যে, নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলি এখনও পর্যন্ত কোনও সুরক্ষা সংক্রান্ত নির্দেশ জারি করেনি।
advertisement
6/8
এ কারণে বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন বা ডিজাইন সংক্রান্ত কোনও যান্ত্রিক ত্রুটি থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তাই তদন্তকারীরা এখন মূলত ফুয়েল সুইচের দিকেই তাদের তদন্ত কেন্দ্রীভূত করেছে।
advertisement
7/8
একজন অভিজ্ঞ বোয়িং ৭৮৭ কমান্ডার জানান, ফুয়েল সুইচ সাধারণত কেবলমাত্র জরুরি অবস্থাতেই ব্যবহার করা হয়। যেমন যদি বিমানের দুটো ইঞ্জিনই হঠাৎ একসাথে বন্ধ হয়ে যায়, তখন এটি চালু করা হয়। এই পরিস্থিতি সামলানোর জন্য পাইলটদের বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
advertisement
8/8
তিনি আরও বলেন, "এই সুইচগুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, তাই ভুল করে বা হঠাৎ ধাক্কা লেগে সেগুলি বন্ধ হয়ে যাওয়ার কোনও সুযোগ নেই। তদন্তকারীরা এখন এই বিষয়েই খতিয়ে দেখছেন যে সুইচগুলি ইচ্ছাকৃতভাবে বন্ধ করা হয়েছিল, না কি পরিস্থিতি এমনই ছিল। এছাড়াও অবতরণের সময় ল্যান্ডিং গিয়ার নিচে নামানো ছিল কেন, সেটিও প্রশ্নের মুখে, কারণ এতে অতিরিক্ত রেজিস্ট্যান্স তৈরি হয়।"