বাংলার মতোই ছাব্বিশে ভোট, 'অসমে কেন SIR নয়...?' কমিশনের যুক্তি মানতে নারাজ অভিষেক
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
- Reported by:ABIR GHOSHAL
Last Updated:
Abhishek Banerjee: সোমবারই আনুষ্ঠানিক ভাবে রাজ্যে এসআরআর চালুর ঘোষণা করেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। তার প্রতিক্রিয়ায় আজ সাংবাদিক বৈঠক থেকে তুমুল কটাক্ষ শানালেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক এদিন সরাসরি প্রশ্ন তোলেন, বাংলা, উত্তরপ্রদেশ-সহ একাধিক রাজ্যে এসআইআর চালু হওয়া সত্ত্বেও অসমকে কেন বাদ দেওয়া হল তালিকা থেকে?
advertisement
1/5

সোমবারই আনুষ্ঠানিক ভাবে রাজ্যে এসআরআর চালুর ঘোষণা করেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। তার প্রতিক্রিয়ায় আজ সাংবাদিক বৈঠক থেকে তুমুল কটাক্ষ শানালেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক এদিন সরাসরি প্রশ্ন তোলেন, বাংলা, উত্তরপ্রদেশ-সহ একাধিক রাজ্যে এসআইআর চালু হওয়া সত্ত্বেও অসমকে কেন বাদ দেওয়া হল তালিকা থেকে?
advertisement
2/5
অভিষেকের চরম কটাক্ষ, "২০০২ এর S.I.R সময় লেগেছিল দুই বছর। এখন বলছে দুই মাসে শেষ করবে। আগামী বছর যে সব রাজ্যে ভোট আছে, সেখান থেকে কৌশলে অসমকে বাদ দিয়েছে। আসলে বিজেপি ক্ষমতায় আছে সেখানে। তাই সেখানে S.I.R নয়। যদিও বাংলায় হবে। তাহলে এক দেশ এক নির্বাচন গল্প দেন কেন? কমিশনের কোন নিয়মে লেখা আছে এক রাজ্যে SIR হবে না। অন্য রাজ্যে হবে। এর উত্তর কমিশন দিতে পারেনি।"
advertisement
3/5
একইসঙ্গে এসআইআরের আড়ালে এনআরসি করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে বলেও ফের বিস্ফোরক দাবি তোলেন অভিষেক। তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কম্যান্ডের কথায়, "ব্যাকডোর দিয়ে NRC করার চেষ্টা হচ্ছে বাংলায়। আমরা করতে দেব না।"
advertisement
4/5
"জ্ঞানেশ কুমার আসুন। বাংলা কিন্তু গুজরাত, মধ্যপ্রদেশ নয়। আপনাদের কাছে বশ্যতা স্বীকার করব না। একজন সাংসদ হিসাবে জ্ঞানেশ কুমারকে বলব, আজ না হলেও কাল সরকার বদলাবে। তখন দেশ ছেড়ে পালাবেন না। যেখানে যাবেন খুঁড়ে নিয়ে আসব। সরকার বদলাবে সংবিধান থাকবে।"
advertisement
5/5
অভিষেক আরও বলেন, "এসআইআর ঘোষণা করা হল কৌশলগত ভাবে, প্রশাসনকে হাতে নিতে। সরকার কাজ করবে কখন? যখন খুশি ডিভিসি জল ছাড়ছে। যখন খুশি মুখ্যসচিবকে ডেকে পাঠানো। সন্দেশখালিতে মিথ্যা অভিযোগ করা। একের পর এক ঘটনা ঘটিয়েছে। কোর্টে হেরে, ভোটে হেরে, মানুষের উপর প্রতিশোধ নিচ্ছে। আমরা মার খেয়েছি। এই জয় ২ কোটি ৫৮ লক্ষ জব কার্ড হোল্ডারের জয়।"