600 Crore Rupess Liquor Sell: ১৫ দিনে বাম্পার মদের সেল! দিলওয়ালো কি দিল্লি দিওয়ালিতে খেয়ে ফেলল ৬০০ কোটি টাকার মদ, নতুন রেকর্ডে মালামাল দিল্লির কোষাগার
- Published by:Debalina Datta
- news18 bangla
Last Updated:
600 Crore Liquor Sell: মদ বিক্রিতে বাম্পার রেকর্ড ধামাকা, তোলপাড় হয়ে ভেঙে গেল সব....
advertisement
1/6

: মদ খেতে কোনও কসুর করল না নয়াদিল্লি৷ দিলওয়ালো কি দিল্লি দিওয়ালিতে দারু খেয়ে উড়িয়ে দিল ৬০০ কোটি টাকা৷ বৃহস্পতিবার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দিল্লি সরকার দীপাবলির সময় তাদের কর্পোরেশন পরিচালিত খুচরা দোকান থেকে মদ বিক্রি করে প্রায় ৬০০ কোটি টাকা আবগারি রাজস্ব আয় করেছে। দিল্লি সরকারের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, দিওয়ালির আগের ১৫ দিনে খুচরা বিক্রেতারা থেকে আবগারি বিভাগ ৫৯৪ কোটি টাকার মদ বিক্রির রেকর্ড করেছে।
advertisement
2/6
তিনি বলেন, এ বছর মদ বিক্রি থেকে আয় গত বছরের একই সময়ের তুলনায় একলাফে ১৫ শতাংশ বেশি। "২০২৪ সালে দিওয়ালির আগের দুই সপ্তাহের মধ্যে বিক্রি হয়েছিল ৫১৬ কোটি টাকা। "এই বছর একই সময়ে ৫৯৪ কোটি টাকার বিক্রি থেকে বোঝা যায় যে মদের মোট বিক্রির পরিমাণ ১৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে," তিনি বলেন।
advertisement
3/6
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধে দিল্লি সরকার গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আবগারি রাজস্ব আদায়ে ১২ শতাংশেরও বেশি লাফ দিয়েছে৷ সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০২৪-২৫ সালের এপ্রিল-সেপ্টেম্বর মাসে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) সহ আবগারি রাজস্ব ছিল ৩,৭৩১.৭৯ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধে তা বেড়ে ৪,১৯২.৮৬ কোটি টাকা হয়েছে।
advertisement
4/6
দিওয়ালিতে উৎসবের মরশুমে মদের বিক্রি বৃদ্ধির ফলে ২০২৫-২৬ সালে ৬,০০০ কোটি টাকার আবগারি রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করার আশা তৈরি হচ্ছে৷ নিউ ইয়ারের সময়ে ফের একবার বিশাল পরিমাণের মদ বিক্রি হচ্ছে৷
advertisement
5/6
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আবগারি বিভাগ সরকারি কর্পোরেশন পরিচালিত বিক্রেতাদের সময়মতো অর্ডার নিশ্চিত করতে এবং উৎসবের মরশুমের জন্য মজুদ প্রস্তুত রাখার জন্য নির্দেশনা জারি করেছে। এই শহরে ৭০০ টিরও বেশি খুচরা মদের দোকান রয়েছে যা দিল্লি সরকারের চারটি কর্পোরেশন দ্বারা পরিচালিত হয়।
advertisement
6/6
তারা আরও বলেন, ২০২৫-২৬ বাজেটে আবগারি রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৭,০০০ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল কিন্তু পরে বিক্রয় সম্পর্কিত অনুমানের পরিপ্রেক্ষিতে তা ৬,০০০ কোটি টাকায় পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছিল।