Rath Yatra 2022| Raj Besh: রাজকীয় বেশে সাজানো হল মায়াপুরের জগন্নাথ দেবকে, রইল ছবি
Last Updated:
Nadia News: রাজকীয় পোশাক এবং স্বর্ণ অলংকারে সাজানো হয়েছে মায়াপুর ইসকন মন্দিরের জগন্নাথ বলরাম ও সুভদ্রা দেবীকে
advertisement
1/8

মন্দিরনগরী মায়াপুর ইসকন রাজাপুরের মন্দির থেকে জগন্নাথ দেব বলরাম ও সুভদ্র দেবীকে নিয়ে আসা হয় জগন্নাথ দেবের অস্থায়ী মামা বাড়ি মায়াপুর ইসকন মন্দিরে। উল্টো রথের আগে পর্যন্ত আট দিনব্যাপী মায়াপুর ইসকন মন্দিরের চলে জগন্নাথ দেবের মঙ্গল আরতি ভোগ নিবেদন ও একাধিক নাম সংকীর্তন। জগন্নাথ দেবকে দেওয়া হয় তার পছন্দের খাবার সহ ৫৬ ভোগ। কখনো পড়ানো হয় রাজ বেশ।
advertisement
2/8
রাজকীয় ধরনের স্বর্ণ মুকুট পড়ানো হয় জগন্নাথ দেব বলরাম ও সুভদ্রা দেবীকে। দেশ-বিদেশের অসংখ্য ভক্তরা এই সময় মায়াপুর ইসকন মন্দিরে আসেন জগন্নাথ দেবকে দর্শন করার জন্য। প্রসঙ্গত গত দু'বছর করোনা মহামারির কারণে সেভাবে পালন করা হয়নি মায়াপুর ইসকনের রথযাত্রা উৎসব। দীর্ঘ দু'বছর পর আবারও মহাসমারোহে সাড়ম্বরের সাথে পালিত হচ্ছে মায়াপুরের রথযাত্রা উৎসব।
advertisement
3/8
দিন কয়েক আগেই হয়ে গেল রথযাত্রা উৎসব। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে মহাসামরোহে পালিত হল এই উৎসব। ঠিক তেমনি নদিয়ার মন্দিরনগরী মায়াপুর ইসকন মন্দিরে রাজাপুর থেকে নিয়ে আসা হয়েছে জগন্নাথ বলদেব ও সুভদ্রা দেবীকে। মায়াপুরের ইসকন মন্দিরকে জগন্নাথ দেবের অস্থায়ী মাসি বাড়ি হিসেবে ধরা হয়।
advertisement
4/8
ভোর সাড়ে চারটের সময় শুরু হয় মঙ্গল আরতি। এরপর প্রতিদিন দুপুর সাড়ে বারোটার সময় ৫৬ ভোগ দেওয়া হয় জগন্নাথ দেবের সামনে। দেশ বিদেশের বিভিন্ন ধরনের খাবার রাখা হয় বিগ্রহের সামনে। তার মধ্যে থাকে চাওমিন, পাস্তা, বার্গার, ক্রিমরোল, ডোনাট আরো রকমারি খাদ্য। দেশ বিদেশের বহু ভক্তরা প্রতিনিয়ত আসছেন জগন্নাথ দেবকে দর্শন করতে।
advertisement
5/8
রাজাপুর জগন্নাথের মন্দির থেকে মায়াপুর ইসকন মন্দির নিয়ে আসা হয় জগন্নাথ বলরাম ও সুভদ্রা দেবীকে। উল্টো রথের আগে পর্যন্ত তাকে স্থাপন করে পূজা করা হয় মায়াপুর ইসকন মন্দিরে।
advertisement
6/8
দীর্ঘ দু'বছর পর আবারও পুরোনো প্রথা মেনে মহাসমারহে পালন করা হচ্ছে জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা উৎসব। ইসকন মন্দিরের ভেতরেই বিভিন্ন ফল দিয়ে সাজানো হয়েছে জগন্নাথ দেবের প্যান্ডেল। প্রতিদিন ভক্তের ঢল দেখা যাচ্ছে চোখে পড়ার মতো।
advertisement
7/8
উল্টো রথের আগে পর্যন্ত প্রতিদিনই চলবে মঙ্গল আরতি ও ৫৬ ভোগ আরতি। এছাড়াও প্রতিদিন জগন্নাথ দেবের আটটি শ্লোকে আরতি হয় মায়াপুর ইসকন মন্দিরে। এছাড়া অনুষ্ঠিত হয় হেরা পঞ্চমী ও বিকেল চারটে থেকে পাঁচটা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয় জগন্নাথ কথা। এবং সন্ধ্যে সাড়ে ছটা থেকে আয়োজন করা হয় সনাতনী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান জগন্নাথ বিষয়ক।
advertisement
8/8
এরপর উল্টো রথের দিন পুনরায় রথে চেপে মায়াপুর ইসকন মন্দির থেকে মায়াপুর ইসকন রাজাপুর মন্দিরের উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন জগন্নাথ বলরাম ও সুভদ্রা মহারানী। কোভিড মারামারি কাটিয়ে দীর্ঘ বছর পর আবারও সেজে উঠেছে মন্দির নগরী মায়াপুর ইসকন।