Watermelon: গরমের ‘সুপার ফ্রুট’, তবু সাবধান! এই কয়েকটি রোগ থাকলে ভুলেও ছোঁবেন না তরমুজ, কাদের বারণ? জেনে নিন
- Published by:Ankita Tripathi
- news18 bangla
Last Updated:
Who Should Avoid Watermelon: কিন্তু উপকারী গুণ থাকা সত্তেও তরমুজ খাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। কয়েকটি শারীরিক সমস্যার ক্ষেত্রে তরমুজ এড়িয়ে চলাই শ্রেয়।
advertisement
1/11

গরমের সুপার ফ্রুট বলা হয় তরমুজকে। প্রবল অস্বস্তিকর গরমে মিষ্টি স্বাদের তরমুজ শরীরে এনে দেয় শান্তি। রসালো এই ফলের রয়েছে একাধিক উপকারীতা। শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে তরমুজের জুড়ি মেলা ভার।
advertisement
2/11
ভিটামিন, মিনারেলস এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পাশাপাশি অনেক জরুরি পুষ্টি উপাদানের একটি চমৎকার উৎস হল তরমুজ। শরীরকে পর্যাপ্ত পুষ্টি প্রদান করার পাশাপাশি এটি বিভিন্ন রোগ থেকেও দেহকে রক্ষা করে।
advertisement
3/11
কিন্তু উপকারী গুণ থাকা সত্তেও তরমুজ খাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। কয়েকটি শারীরিক সমস‍্যার ক্ষেত্রে তরমুজ এড়িয়ে চলাই শ্রেয়।
advertisement
4/11
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডঃ অর্পণা পদ্মনাভন চিকিত্‍সা সংক্রান্ত একটি সংবাদমাধ‍্যমকে জানিয়েছেন কাদের তরমুজ খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত? কোন কোন শারীরিক সমস‍্যার ক্ষেত্রে একেবারেই খাওয়া উচিত নয় তরমুজ।
advertisement
5/11
সর্দি-কাশি: ডঃ অর্পণার মতে ঠান্ডা লাগা বা সর্দি-কাশির মতো সমস‍্যায় তরমুজ খাওয়া উচিত নয়। এড়িয়ে চলাই ভাল। কারণ তরমুজের প্রকৃতিও ঠান্ডা। তাই বেড়ে যেতে পারে ঠান্ডা লাগা।
advertisement
6/11
জ্বর: গায়ে জ্বর থাকলেও তরমুজ না খাওয়ার পরামর্শ দিলেন চিকিত্‍সক। ঠান্ডা প্রকৃতির ফল হওয়ার কারণে এটি খেলে গায়ে জ্বর থাকলে হিতে বিপরীত হতে পারে। তাই গায়ে জ্বর থাকলে তরমুজ চিকিত্‍সকের পরামর্শ নিয়ে খাওয়াই ভাল।
advertisement
7/11
অ্যালার্জি: অ‍্যালার্জির সমস‍্যা থাকলেও তরমুজ খাওয়া উচিত নয়। তরমুজ খেলে আরও বেড়ে যেতে পারে অ‍্যালার্জি। তাই তরমুজ খেলে যদি অ‍্যালার্জির কোনও সমস‍্যা হয়, তাহলে একেবারেই খাওয়া উচিত নয়।
advertisement
8/11
তরমুজ খাওয়ার ক্ষেত্রে আর একটি প্রশ্ন বেশিরভাগ জনের মনেই ঘুরপাক খায়। তা হল ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে কি খাওয়া যেতে পারে তরমুজ? পুষ্টিবিদ দীপশিখা জৈন এ বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন।
advertisement
9/11
কোনও খাবারের গ্লাইসেমিক লোড যত কম হবে, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি তত নিরাপদ বলে বিবেচিত হবে। তরমুজের জিআই হল ৭২। অর্থাৎ এটিকে উচ্চ গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের ক্যাটেগরিতে রাখা হবে।
advertisement
10/11
আবার তরমুজে প্রচুর পরিমাণে জল থাকে এবং এতে ফাইবারও ভাল পরিমাণে পাওয়া যায়, তাই ডায়াবেটিস রোগীরা বিশেষ কিছু বিষয় মাথায় রেখে কম পরিমাণে তরমুজ খেতে পারেন।
advertisement
11/11
সকালে খালি পেটে বা রাতে ঘুমানোর আগে তরমুজ খাওয়া এড়িয়ে চলুন। এ ছাড়া দুপুরের খাবারে বা সন্ধ্যায় অল্প পরিমাণে তরমুজ খেতে পারেন। তরমুজ খাওয়ার পর স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং প্রোটিন (যেমন বাদাম, বীজ বা দই) খান। এটি ধীরে ধীরে রক্তে শর্করা শোষণ করবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Watermelon: গরমের ‘সুপার ফ্রুট’, তবু সাবধান! এই কয়েকটি রোগ থাকলে ভুলেও ছোঁবেন না তরমুজ, কাদের বারণ? জেনে নিন