TRENDING:

Vitamin E: ত্বক-চুলের জেল্লা ফেরাতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল নিচ্ছেন? সাবধান! এই ভুলে চেহারার বারোটা বাজতে পারে

Last Updated:
যখন শরীরে বেশি পরিমাণ ভিটামিন ই জমা হয়, তখন তাকে বলে ভিটামিন ই টক্সিসিটি। ভিটামিন ই এক জাতীয় ফ্যাটে দ্রবণীয় ভিটামিন যা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট হিসাবে কাজ করে। ভিটামিন ই হার্টের অসুখ, অনেক ধরণের ক্যানসার ও মস্তিষ্কের সমস্যা রোধ করে। ভিটামিন ই-র একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল, রক্তনালীতে রক্ত জমাট বাঁধতে না দেওয়া।
advertisement
1/10
ত্বক-চুলের জেল্লায় ভিটামিন ই ক্যাপসুল নিচ্ছেন? এই ভুলে চেহারার বারোটা বাজতে পারে
শরীরের জন্য খুব-ই গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন ই। ইদানীং অনেকেই ত্বক-চুলে জেল্লা ফেরাতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করেন। কিন্তু যেমন-তেমনভাবে ভিটামিন ই ব্যবহার করলে মহা বিপদ! বেশি ভিটামিন ই-র ফলে শরীরে দেখা দেয় ভিটামিন-ই-টক্সিসিটি। ভিটামিন ই-র নানা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও আছে। যেমন--
advertisement
2/10
ভিটামিন ই টক্সিসিটি কী? যখন শরীরে বেশি পরিমাণ ভিটামিন ই জমা হয়, তখন তাকে বলে ভিটামিন ই টক্সিসিটি। ভিটামিন ই এক জাতীয় ফ্যাটে দ্রবণীয় ভিটামিন যা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট হিসাবে কাজ করে। ভিটামিন ই হার্টের অসুখ, অনেক ধরণের ক্যানসার ও মস্তিষ্কের সমস্যা রোধ করে। ভিটামিন ই-র একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল, রক্তনালীতে রক্ত জমাট বাঁধতে না দেওয়া।
advertisement
3/10
রোজ কতটা ভিটামিন ই নিরাপদ? বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন ১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ই খাওয়া যায়। কোন কোন খাবারে পাওয়া যায় ভিটামিন ই? তেলের মধ্যে সয়াবিন তেল, সানফ্লাওয়ার তেল, উইট জার্ম অয়েল, কর্ন অয়েল। বাদাম ও বীজের মধ্যে সূর্যমুখীর বীজ, কাঠবাদাম, পিনাট বাটার। ফলের মধ্যে কিউই, আম, টোম্যাটো। সবজির মধ্যে পালং শাক, ব্রকোলি।
advertisement
4/10
কাদের প্রয়োজন ভিটামিন ই সাপ্লিমেন্ট? যাঁরা লো-ফ্যাট ডায়েটে আছেন, যাঁদের শরীরে ফ্যাট শোষিত হয় না সঠিকভাবে, যাঁরা কর্নস ডিজিজ বা সিস্টিক ফাইব্রোসিস-এ আক্রান্ত, তাঁদের শরীরে ভিটামিন ই কমে যাওয়ার ঝুঁকি বেশি। তখন-ই ভিটামিন ই খান, যখন আপনার শরীরে এর ঘাটতি হয়েছে। অযথা ভিটামিন ই খেলে শরীরে দেখা দেয় ভিটামিন ই টক্সিসিটি, তাতে হিতে বিপরীত হয়।
advertisement
5/10
ভিটামিন ই-র পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া-- বেশি ভিটামিন ই খেলে শরীরে রক্ত তরল হয়ে যায়, রক্ত জমাট বাঁধে না। এরফলে, কোথাও কেটে গেলে বা সার্জারি হলে রক্ত জমাট বাঁধতে চায় না।
advertisement
6/10
অত্যধিক ভিটামিন ই-র ফলে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়, ফলে হ্যামারেজিক স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।
advertisement
7/10
শরীরে অত্যধিক ভিটামিন ই নানারকম ওষুধের সঙ্গে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া করে। ৩০০ মিলিগ্রাম বা তার বেশি ভিটামিন ই ব্লাড থিনার অ্যাসপিরিন ও ওয়ারফিরিন-এর কার্যকারিতায় বাধাপ্রধাদ করে।
advertisement
8/10
ব্রেস্ট ক্যানসারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় ট্যামোক্সিফেন ও ইম্যিউনোসাপরেসেন্ট সাইক্লোস্পোরিন। এই দুই ওষুধের কার্যকারিতায় বাধাসৃষ্টি করে অত্যাধিক ভিটামিন ই।
advertisement
9/10
অনেকেই ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভেঙে তার নির্যাসটি ত্বকে মাখেন। এক্ষেত্রে অনেকের উপকার যেমন হয়, তেমনি এও মাথায় রাখতে হয়, অনেকের ক্ষেত্রেই ভিটামিন ই কাজে দেয়। উলটে হিতে বিপরীত হয়। যাঁদের ত্বক খুব সংবেদনশীল, ভিটামিন ই-র সরাসরি ব্যবহারে তাঁদের ত্বকে র‌্যাশ, ফুসকুড়ি, অ্যালার্জি হতে পারে।
advertisement
10/10
ত্বকে সরাসরি ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার না করে, কোনও প্যাক বানিয়ে তাঁর সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুলের নির্যাস মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। দই, মধু, হলুদের মিশ্রণের সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে ব্যবহার করুন। ব্রণ বা ত্বকের অন্যান্য দাগছোপ কমাতে পাকা পেঁপের সঙ্গে মধু, লেবুর রস এবং ভিটামিন ই ক্যাপসুলের নির্যাস মিশিয়ে মুখে লাগালে
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Vitamin E: ত্বক-চুলের জেল্লা ফেরাতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল নিচ্ছেন? সাবধান! এই ভুলে চেহারার বারোটা বাজতে পারে
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল