Vitamin D Suppliment: ভিটামিন-ডি সাপ্লিমেন্ট নিলেই হল না, নিতে হবে সঠিক সময়ে, সঠিক নিয়মে, তবেই কাজে দেবে, জেনে নিন পদ্ধতি
- Published by:Rukmini Mazumder
- news18 bangla
Last Updated:
হাড় শক্তিশালী করতে এবং পেশির যত্ন নিতে ভিটামিন ডি অপরিহার্য। গবেষণা জানাচ্ছে, ভারতের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৭৬ শতাংশই ভিটামিন ডি-র অভাবে ভোগেন। শুধু হাড় মজবুত করতেই নয়, অস্থিসংক্রান্ত নানা রোগ, অস্টিয়োপোরেসিস-এর মতো রোগের ঝুঁকি কমায়। তা ছাড়া রোগ প্রতিরোধেও ভিটামিন ডি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
advertisement
1/8

হাড় শক্তিশালী করতে এবং পেশির যত্ন নিতে ভিটামিন ডি অপরিহার্য। গবেষণা জানাচ্ছে, ভারতের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৭৬ শতাংশই ভিটামিন ডি-র অভাবে ভোগেন। শুধু হাড় মজবুত করতেই নয়, অস্থিসংক্রান্ত নানা রোগ, অস্টিয়োপোরেসিস-এর মতো রোগের ঝুঁকি কমায়। তা ছাড়া রোগ প্রতিরোধেও ভিটামিন ডি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
2/8
ভিটামিন-ডি একটি স্নেহপদার্থে দ্রবণীয় ভিটামিন। অনেকসময়-ই একে বলে ‘সাইশাইন ভিটামিন’। তৈলাক্ত মাছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ডি থাকে। পাশাপাশি, মানুষের ত্বক রোদের সংস্পর্শে এলে শরীরে ভিটামিন ডি উৎপন্ন হয়। সামুদ্রিক মাছ, দুগ্ধজাত খাদ্য ও ডিমে ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়।
advertisement
3/8
ইদানীং অনেকেই ভিটামিন-ডি সাপ্লিমেন্ট খেয়ে থাকেন। কিন্তু খেয়ালখুশি মতো এই ধরনের সাপ্লিমেন্ট খেলে উলটে শরীরের ক্ষতিই হয়। আপনি কখন ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট খাচ্ছেন এবং কীভাবে খাচ্ছেন, তার উপর নির্ভর করে সাপ্লিমেন্ট কতটা কার্যকর হবে!
advertisement
4/8
যদি খালি পেটে ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট খান, তবে ভিটামিনের শোষণের হার প্রায় অর্ধেক পর্যন্ত কমে যেতে পারে।
advertisement
5/8
ভরাপেটে ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট খেলে সবথেকে ভাল কাজ করে। খাবারে চর্বি থাকলে এটি রক্তে আরও ভালভাবে শোষিত হয়।
advertisement
6/8
পরের বার ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট নেওয়ার আগে মাথায় রাখবেন, খালি পেট নয় ভরা পেটে সাপ্লিমেন্ট খান। প্রাতঃরাশে দুধ, দুপুরে অ্যাভোকাডো টোস্ট বা রাতের খাবারে বাদাম—এই ধরনের খাবারের সঙ্গে ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট নিলে শরীরে এটি আরও ভালভাবে শোষিত হয়।
advertisement
7/8
ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট নেওয়ার আগে আর একটি বিষয়ও মাথায় রাখতে হবে, শরীরে ভিটামিন ডি কম থাকলে তবেই সাপ্লিমেন্ট নেই। কারণ, বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শরীরে এই ভিটামিনের মাত্রা প্রয়োজনের থেকে বেশি হয়ে গেলেও নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত ভিটামিন-ডি খেলে রক্তনালীতে ক্যালসিয়াম জমা হওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই পরিস্থিতিকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলে ক্যালসিফিকেশন, যার থেকে দেখা দিতে পারে হাইপারক্যালসিমিয়ার মতো রোগ। এর ফলে হার্টের অসুখ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।
advertisement
8/8
ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ -এর তথ্য অনুযায়ী, ০-১ বছর বয়সি শিশুদের জন্য দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১ মিলিগ্রাম। ১-১৩ বছর বয়সিদের জন্যেও দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১৫ মিলিগ্রাম। ১৪-১৮ বছর বয়সিদেরও রোজ ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি প্রয়োজন। ১৯-৭০ বছর বয়সীদের নিয়মিত ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি খাওয়া প্রয়োজন। ৭১ বছর ও তার বেশি বয়সীদেএর দৈনিক ০.০২ মিলিগ্রামের বেশি ভিটামিন ডি না খাওয়াই ভাল।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Vitamin D Suppliment: ভিটামিন-ডি সাপ্লিমেন্ট নিলেই হল না, নিতে হবে সঠিক সময়ে, সঠিক নিয়মে, তবেই কাজে দেবে, জেনে নিন পদ্ধতি