Health: পুজোয় মদ্যপানের প্ল্যান থাকলে চাটে কী খাবেন, কী নয়? এই ৭ জনপ্রিয় স্ন্যাকস ভয়ঙ্কর ক্ষতি করতে পারে

*মদ্যপানের সময়ে স্ন্যাকস খেতে বেশিরভাগ লোকই পছন্দ করেন। তা সে বাদাম হতে পারে, চিকেনের কোনও পদ হতে পারে বা ফল। আবার অনেকে স্ন্যাকস পছন্দ হলেও খেতে চান না। স্ন্যাকস জাতীয় খাবার শরীরের ক্ষতি করে। তবে এমন কিছু খাবার রয়েছে যেগুলি ভুলেও মদ্যপানের সময় খাওয়া উচিত নয়। তাহলে সর্বনাশ, এতে পেটের নানা ধরনের সমস্যা দেখা যেতে পারে। প্রতীকী ছবি সংগৃহীত। Disclaimer: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

*কাজুবাদাম: বেশিরভাগ মানুষ চাখনা হিসেবে কাজুবাদাম খান মদ্যপানের সময়। তবে অ্যালকোহলযুক্ত পানীয়ের সঙ্গে কাজু খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পায়। প্রতীকী ছবি সংগৃহীত।

*মিষ্টি জাতীয় খাবার: মদ্যপানের পর মিষ্টি খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। এতে মদের নেশা দ্বিগুণ হয়। এমনকী বমিও হতে পারে এতে। প্রতীকী ছবি সংগৃহীত। Disclaimer: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

*দুধ / দই: মদ্যপানের পর দুধ বা দই হজম কারয় সমস্যা দেখা দিতে পারে। অ্যালার্জি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। মদের সঙ্গে দুধ বা দই খাওয়া শরীরের জন্য অত্যন্ত খারাপ। প্রতীকী ছবি সংগৃহীত।

*চিনাবাদাম: কাজুবাদামের মতোই অ্যালকোহলযুক্ত পানীয়ের সঙ্গে চিনাবাদাম খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পায়। এতে কোলেস্টেরল থাকে, যা খিদে কমিয়ে দেয়। প্রতীকী ছবি সংগৃহীত।

*মাখন: অ্যালকোহলের সঙ্গে মাখনে ভাজা শুকনো কোনও খাবার বা বাটারে নেড়েচেয়ে নেওয়া পপকর্ণ, মাখানা খেতে অনেকেই পছন্দ করেন। কিন্তু সেইসব খাবার খাওয়া বিপজ্জনক। প্রতীকী ছবি সংগৃহীত।

*মধু: অ্যালকোহলের সঙ্গে মধু খাওয়া একেবারে উচিত নয়। এতে অ্যাসিডিটি ও বমির মতো সমস্যা হতে পারে। প্রতীকী ছবি সংগৃহীত। Disclaimer: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।