কিডনির সমস্যা চিনতে সাহায্য করতে পারে প্রস্রাব! জেনে নিন ডাক্তারের পরামর্শ
- Published by:Soumendu Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
দেহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রত্যঙ্গ হল কিডনি। দেহ থেকে দূষিত পদার্থ দূর করতে এবং তরলের ভারসাম্য বজায় রাখতে কিডনির ভূমিকা অনস্বীকার্য। কিন্তু, অনেক সময়েই দেখা যায় কিডনির সমস্যা আগে থেকে বোঝা সম্ভব হয় না। এই ক্ষেত্রে প্রস্রাবের বর্ণ, গন্ধ, বা পরিমাণ কিডনির সমস্যা বুঝতে সাহায্য করে।
advertisement
1/7

দেহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রত্যঙ্গ হল কিডনি। দেহ থেকে দূষিত পদার্থ দূর করতে এবং তরলের ভারসাম্য বজায় রাখতে কিডনির ভূমিকা অনস্বীকার্য। কিন্তু, অনেক সময়েই দেখা যায় কিডনির সমস্যা আগে থেকে বোঝা সম্ভব হয় না। এই ক্ষেত্রে প্রস্রাবের বর্ণ, গন্ধ, বা পরিমাণ কিডনির সমস্যা বুঝতে সাহায্য করে।
advertisement
2/7
এই প্রসঙ্গে আহমেদাবাদের বি জে মেডিক্যাল কলেজের ডাক্তার সুধাংশু রাই জানান, প্রস্রাব পরীক্ষার মাধ্যমে কিডনির স্বাস্থ্য জানা সম্ভব। মূলত 'ন্যাশনাল কিডনি ফাউন্ডেশন' মূলত প্রস্রাবের তিন ধরনের প্রকৃতি এবং তাঁর অর্থ বিশ্লেষণ করেছে।
advertisement
3/7
১) বর্ণ এবং স্বচ্ছতা: অর্থাৎ মূত্র হলুদ, ফ্যাকাশে না কি কালচে?২) ঘনত্ব: মূত্রের ঘনত্বের মাধ্যমে দেহে জলের ভারসাম্য বোঝা যায়।
advertisement
4/7
৩) পিএইচ-এর মাত্রা: মূত্রের মধ্যে অ্যাসিডের উপস্থিতির মাধ্যমে কোনও সংক্রমণ বা পুষ্টি উপাদানের অভাব নির্ধারণ করা সম্ভব।৪) অণুবীক্ষণ যন্ত্র দ্বারা পরীক্ষা: গবেষণাগারে মূত্র পরীক্ষার মাধ্যমে জীবাণু, লোহিত এবং শ্বেত রক্তকণিকা বা সংক্রমণ সম্পর্কে জানা সম্ভব।
advertisement
5/7
প্রস্রাব এবং কিডনির স্বাস্থ্য১) মূত্রের রং যদি গাঢ় খয়েরি হয়, তা হলে 'হেমাচুরিয়া' হতে পারে। কিডনি বা মুত্রনালির কোনও অংশ ঠিকমতো কাজ না করলে এই পরিস্থিতি হতে পারে।
advertisement
6/7
২) মূত্রের সঙ্গে যদি ফেনা নির্গত হয়, তা হলে বুঝতে হবে, মূত্রের মধ্যে প্রোটিনের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই পরিস্থিতিকে অ্যালবুমিনুরিয়া বলা হয়। কিডনি দেহ থেকে দূষিত পদার্থ বের করে।
advertisement
7/7
কিডনির সমস্যা শনাক্তকরণ১) যারা সুগার, প্রেশার এবং বার বার মুত্রনালির সংক্রমণের ভোগেন, তাঁদের কিডনির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো উচিত।২) অতিরিক্ত মাত্রায় নুন খাওয়া এবং কম জলপানের অভ্যাস কিডনির সমস্যা তৈরি করে।৩) সুস্থ কিডনির জন্য ৬ মাস অন্তর এক বার করে মুত্র পরীক্ষা করানো উচিত।৪) মুত্রত্যাগের সময়ে কোনও অস্বস্তি বা জ্বালা ভাব কিডনিতে পাথরের সম্ভাবনার দিকে নির্দেশ করে। সঠিক সময়ে চিকিৎসা না হলে কিডনিতে প্রবল সংক্রমণও হতে পারে।