TRENDING:

ইলিশের গন্ধে ম ম বাজার...! যে যা বলছে বলুক, যতই ইচ্ছে করুক! ইলিশ ছুঁয়েও দেখবেন না এঁরা, নয়তো বিপদের শেষ থাকবে না!

Last Updated:
Ilish Side Effects: ইলিশ মাচের প্রচুর খাদ্যগুণ-ও রয়েছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও ইলিশ মাছ সবার জন্য নয়। জেনে নিন কারা ভুলেও ইলিশ খাবেন না--
advertisement
1/10
যতই প্রিয় হোক, ইলিশ ছুঁয়েও দেখবেন না এঁরা, নয়তো বিপদের শেষ থাকবে না!
ইলিশের নাম শুনলে জিভে জল আসে না এমন বাঙালি পাওয়া মুশকিল। সরষে ইলিশ, ভাপা ইলিশ, ইলিশ পাতুরি, ইলিশের টক, বেগুন ইলিশ আরও কত রকমের ইলিশের পদ রান্না করতে পারে বাঙালি তা গুনে বলে শেষ করা যাবে না। বর্ষাকালে ইলিশের পদ সহকারে রসনা তৃপ্তি করতে ভালোবাসেন মাছে ভাতে থাকা বাঙালি। ইলিশে রয়েছে প্রচুর খাদ্যগুণ। যার ফলে ইলিশ অনেক রোগের উপশমকারী। তবে এর পাশাপাশি ইলিশ সবারই খাওয়া উচিত না।
advertisement
2/10
১০০ গ্রাম ইলিশে ২১.৮ গ্রাম প্রোটিনের সঙ্গে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। ইলিশে খনিজ লবণ রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন। ইলিশ মাছে স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ ও ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড থাকায় ইলিশ মাছ খেলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
advertisement
3/10
এছাড়াও রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে অমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। ইলিশ মাছ বাতের ব্যথা বা গাঁটের ব্যথা ব্যথা দূর করতে পারে। ইলিশ মাছ খেলে চোখের স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
advertisement
4/10
ইলিশ মাছের মধ্যে ভিটামিন এ পাওয়া যায় যার ফলে রাতকানা বা অন্ধত্ব রোগের উপশম ইলিশ। ইলিশ মাছ খাদ্যগুণে ভরপুর এই মাছ ফুসফুস ভাল রাখে।
advertisement
5/10
মানসিক অবসাদ কাটাতে পারে ইলিশের পুষ্টিগুণ। এছাড়াও মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে ইলিশের ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিডের ভূমিকা রয়েছে। ফলে তাই বর্ষাকালে অন্যান্য সামুদ্রিক মাছের পাশাপাশি ইলিশ মাছ খাদ্য তালিকায় রাখলে একা ধিক উপকার হয়।
advertisement
6/10
ইলিশ মাছ শিশুদের পক্ষে খাওয়াও ভাল। যেসব শিশুদের হাঁপানি রয়েছে তাদের ইলিশ মাছ খাওয়ালে উপকার পাওয়া যায় বলে জানান পুষ্টিবিদরা। এছাড়াও ইলিশ শিশুদের মস্তিষ্ক গঠনে সাহায্য করে।
advertisement
7/10
ইলিশের খাদ্যগুণ সম্পর্কে নন্দীগ্রাম এক ব্লকের মৎস্য আধিকারিক জানান, 'ইলিশ মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ। ইলিশে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। ইলিশে খনিজ লবণ রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন এছাড়াও ইলিশ ভিটামিন এ-র উৎস। কিন্তু যাদের অ্যালার্জির বা গ্যাসের সমস্যা রয়েছে তারা ইলিশ থেকে দূরে থাকুন।'
advertisement
8/10
কিন্তু কারা ইলিশ খাবেন না? বিশেষজ্ঞরা জানান, যাঁদের অ্যালার্জি বা গ্যাসের সমস্যা রয়েছে, তাঁরা ইলিশ থেকে দূরে থাকুন। অ্যালার্জি অ্যান্ড অ্যাজমা নেটওয়ার্ক ইন্ডিয়া (AANI)-এর মতে, অনেকের ক্ষেত্রেই ইলিশ খেলে শ্বাসের সমস্যা, গায়ে গোটা বেড়ানো, নাক দিয়ে জল, অবিরল হাঁচি, পেটে খিঁচ ধরা, গায়ে জ্বালা ভাব তৈরি হওয়া, ফোঁড়ার মত সমস্যা হতে পারে।
advertisement
9/10
অন্যান্য মাছের তুলনায় ইলিশে একটু বেশি পরিমাণে কোলেস্টেরল রয়েছে। তাই হাই কোলেস্টেরলের রোগীরা ইলিশ খাওয়া এড়িয়ে চলুন। খুব বেশি হলে, মাসে ১০০ গ্রাম ইলিশ খেতে পারেন।
advertisement
10/10
ডায়াবিটিস রোগীরাও ইলিশ খাবেন না। রক্তে শর্করার মাত্রা হুহু করে বাড়তে পারে। এইচবিএ১সি লেভেল ৬.৫-এর উপরে থাকলে ইলিশ না খাওয়াই ভাল। যাঁদের এইচবিএ১সি ৬.৫ বা তার নীচে রয়েছে, তাঁরা মাসে ২০০ গ্রাম ইলিশ খেতে পারেন। (তথ্য- সৈকত শী)
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
ইলিশের গন্ধে ম ম বাজার...! যে যা বলছে বলুক, যতই ইচ্ছে করুক! ইলিশ ছুঁয়েও দেখবেন না এঁরা, নয়তো বিপদের শেষ থাকবে না!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল