TRENDING:

Health Tips: আচমকা গলার স্বরের পরিবর্তন বড় রোগের লক্ষণ হতে পারে! জানুন

Last Updated:
Health Tips: আচমকা এবং দীর্ঘদিন ধরে গলার স্বরে পরিবর্তন হলেও, অনেকে সজাগ হন না। ধরতেও পারেন না।
advertisement
1/8
আচমকা গলার স্বরের পরিবর্তন বড় রোগের লক্ষণ হতে পারে! জানুন
যে কোনও রোগের কিছু লক্ষণ থাকে। বিশেষ করে সে যদি কোনও কঠিন রোগ হয়, তবে তো থাকেই। তবে তা চিনতে পারা হল আসল বিষয়। রোগের সংকেত যত তাড়াতাড়ি চেনা যাবে, ততই দ্রুত চিকিৎসকের সাহায্য চাওয়া যেতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
advertisement
2/8
ঠান্ডা লেগে বা খুব চেঁচামেচি করে গলার স্বর পরিবর্তন হয়ে যাওয়া তো খুবই সাধারণ উপসর্গ। কিন্তু আচমকা এবং দীর্ঘদিন ধরে গলার স্বরে পরিবর্তন হলেও, অনেকে সজাগ হন না। ধরতেও পারেন না।
advertisement
3/8
কণ্ঠস্বরের পরিবর্তন বড় রোগের লক্ষণ হতে পারে। যদি সাধারণ ঠান্ডা লেগে গলা বসে যায় বা কণ্ঠস্বর পাল্টে যায়, তা দিনকয়েকের মধ্যে স্বাভাবিক হয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু তা না হলে ইএনটি বিশেষজ্ঞের সঙ্গে অবশ্যই যোগাযোগ করতে হবে।
advertisement
4/8
ল্যারিংক্স বা স্বরযন্ত্রের অবস্থান স্পর্শকাতর জায়গায়। বাইরে থেকে এটি দেখা যায় না। আপার এয়ারওয়ে এবং লোয়ার এয়ারওয়ের সংযোগস্থলে থাকে দু’টি ভোকাল কর্ড। এর পরে শুরু হয় ট্র্যাকিয়া বা শ্বাসনালি, যা ফুসফুসের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত। অর্থাৎ স্বরযন্ত্রের কারণে আমরা কথা বলতে পারি।
advertisement
5/8
গলার স্বর পাল্টে যাওয়া মানে ভোকাল কর্ডের ছন্দে সমস্যা হচ্ছে। কোনও কোনও ক্ষেত্রে এর দেওয়াল মোটা হয়ে যায়। গলার স্বর পরিবর্তনের সবচেয়ে প্রচলিত কারণ হল ল্যারেনজাইটিস। এটি দুই ধরনের হতে পারে। অ্যাকিউট এবং ক্রনিক।
advertisement
6/8
অ্যাকিউট ল্যারেনজাইটিস সাধারণত ঠান্ডা লেগে বা হঠাৎ খুব জোরে চিৎকার করে কথা বলার কারণে হয়। এসি এবং নন-এসির মধ্যে দ্রুত পরিবর্তন, ঠান্ডা কিছু খাওয়া থেকে অ্যাকিউট ল্যারেনজাইটিস হতে পারে। বিশ্রাম এবং নিয়মিত ভেপার নিলে অ্যাকিউট ল্যারেনজাইটিস সেরে যায়। বাড়াবাড়ি হলে অ্যান্টি-বায়োটিক বা স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ দেওয়া হয়। তবে মূলত এর চিকিৎসা, গলাকে বিশ্রাম দেওয়া।
advertisement
7/8
পেশার কারণে জোরে বা বেশি কথা বলতে হয় যাঁদের, তাঁদের ক্রনিক ল্যারেনজাইটিস হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। কারও কারও ক্ষেত্রে বিষয়টি ক্রনিক, সারা বছরের। অর্থাৎ নির্দিষ্ট সময় অন্তর ব্যক্তির গলার স্বর বসে যায়। সাংবাদিক, আইনজীবী, ডাক্তার, গায়ক, এমনকী ট্রেনের হকারদেরও এই সমস্যা হতে পারে। সমস্যাটি যদি ক্রনিক হয়, তবে ভয়েস থেরাপিস্টের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। তাঁদের পরামর্শ মতো নিয়মিত ভেপার নিয়ে, ভোকাল হাইজিনের দিকটিও মাথায় রাখতে হবে।
advertisement
8/8
গলা ভেঙে যাওয়ার আরও একটি চিন্তার বিষয় হল ক্যানসার। অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায় এই সমস্যা। ফুসফুসে ক্যানসার বাড়তে থাকলে তার প্রভাব গিয়ে পড়ে নানা স্তরে। যার কারণে গলার স্বর বদলে যেতে পারে। সব সময়েই গলা ভাঙা থাকে অনেকের। তাঁদের বিশেষ করে চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নেওয়া উচিত। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Health Tips: আচমকা গলার স্বরের পরিবর্তন বড় রোগের লক্ষণ হতে পারে! জানুন
স্বাস্থ্য এবং লাইফস্টাইলের (Lifestyle News in Bengali)সব খবরের আপডেট পান নিউজ 18 বাংলাতে ৷ যেখানে থাকছে হেলথ টিপস, বিউটি টিপস এবং ফ্যাশন টিপসও ৷ দেখুন ব্রেকিং নিউজ এবং টপ হেডলাইনগুলি অনলাইনে নিউজ 18 বাংলার লাইভ টিতে ৷ এর পাশাপাশি ডাউনলোড করুন নিউজ 18 বাংলার অ্যাপ অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস-এ সব খবরের আপডেট পেতে ! News18 Bangla-কে গুগলে ফলো করতে ক্লিক করুন এখানে ৷
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল