advertisement
1/6

যতই গরম পড়ুন না কেন আয়ুর্বেদে ঠান্ডা জল খাওয়ার ব্যাপারে কড়া নিষেধ রয়েছে। এর ফলে শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতায় ব্যাঘাত ঘটতে পারে। বিশেষ করে খাবারের সঙ্গে বরফ ঠান্ডা জল বা আইস ড্রিঙ্ক খেলে তা পরিপাকের কাজে বাধা দেয় ও শরীর খারাপ হয়।
advertisement
2/6
হার্ট রেট: কিছু গবেষকরা জানিয়েছেন, ঠান্ডা জল হার্ট রেট কমিয়ে দিতে পারে। বরফ ঠান্ডা জল দশম কার্নিয়াল নার্ভকে উত্তেজিত করে। এই নার্ভ হার্ট রেট কমিয়ে দেয়।
advertisement
3/6
গলা ব্যথা: গরম কালে বরফ ঠান্ডা জল খেলে ঠান্ডা লেগে গলা ব্যথা, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। ঠান্ডা জল শ্বাসনালীতে মিউকাস জমতে সাহায্য করে। ফলে শ্বাসনালীতে প্রদাহ হয়।
advertisement
4/6
গলা ব্যথা: গরম কালে বরফ ঠান্ডা জল খেলে ঠান্ডা লেগে গলা ব্যথা, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। ঠান্ডা জল শ্বাসনালীতে মিউকাস জমতে সাহায্য করে। ফলে শ্বাসনালীতে প্রদাহ হয়।
advertisement
5/6
ফ্যাটের পরিপাকে বাধা দেয়: খাওয়ার ঠিক পরেই ঠান্ডা জল খেলে তা খাবারে থাকে ফ্যাট জমিয়ে দিতে পারে। ফলে ফ্যাট হজম হতে বাধা পায় ও শরীরে মেদ হিসেবে জমা হয়। তবে শুধু ঠান্ডা জল নয়, খাওয়ার ঠিক পরই জল খাওয়া উচিত নয়। অন্তত ৩০ মিনিট পর জল খান।
advertisement
6/6
ওয়ার্কআউট করার পর খুব গরম লাগে। তখন অনেকেই ঠান্ডা জল খেতে চান। কিন্তু ওয়ার্কআউটের পর ঠান্ডা জল খাওয়া উচিত নয়। জিম এক্সপার্টরা ওয়ার্কআউটের পর গরম জল খেতে বলেন। কারণ এক্সারসাইজের পর শরীর গরম হয়ে যায়। এই সময় বরফ ঠান্ডা জল খেলে শরীরের তাপমাত্রার সঙ্গে তারতম্যের জন্য পৌষ্টিকনালীতে প্রভাব ফেলে। উপরন্তু, শরীর কিন্তু ঠান্ডা জল শোষণ করতে পারে না। পেটে কষ্টদায়ক যন্ত্রণাও হতে পারে।