যু্দ্ধের জন্য সেনাবাহিনীকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিলেন চিনা প্রেসিডেন্ট জিনপিং! দাবি রিপোর্টে
- Published by:Debamoy Ghosh
- news18 bangla
Last Updated:
সিএনএন-এ প্রকাশিত রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, মঙ্গলবার চিনের গুয়াংডং-এ একটি সেনা ঘাঁটিতে যান প্রেসিডেন্ট জিনপিং৷
advertisement
1/6

ভারতের সঙ্গে সীমান্ত বিবাদের মধ্যেই দেশের সেনাবাহিনীকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিলেন চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং৷ একই সঙ্গে সেনাবাহিনীকে দেশের প্রতি বিশ্বস্ত থাকারও আবেদন জানিয়েছেন তিনি৷ চিনা সংবাদসংস্থা জিনহুয়াকে উদ্ধৃত করে সিএনএন-এর একটি রিপোর্টে এমনই দাবি করা হয়েছে৷
advertisement
2/6
সিএনএন-এ প্রকাশিত রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, মঙ্গলবার চিনের গুয়াংডং-এ একটি সেনা ঘাঁটিতে যান প্রেসিডেন্ট জিনপিং৷ রিপোর্ট অনুযায়ী, সেখানেই প্রেসিডেন্ট জিনপিং বাহিনীর সদস্যদের নিজেদের যাবতীয় শক্তি যুদ্ধের জন্য সঞ্চয় করে রাখার পরামর্শ দেন এবং মানসিক ভাবে প্রস্তুত থাকতেও বলেন৷ পাশাপাশি বাহিনীকে চূড়ান্ত সতর্ক থাকার নির্দেশও দিয়েছেন চিনা প্রেসিডেন্ট৷
advertisement
3/6
তবে ভারতের সঙ্গে যুদ্ধে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েই চিনা প্রেসিডেন্ট এই মন্তব্য করেছেন, নাকি আমেরিকা সহ দক্ষিণ চিন সাগর নিয়ে যে দেশগুলির সঙ্গে চিনের বিবাদ, তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে চাইছেন চিনা প্রেসিডেন্ট, তা এখনও স্পষ্ট নয়৷ দু' তরফেই একযোগে যুদ্ধের প্রস্তুতি চিন নিতে পারে, এমন সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না৷
advertisement
4/6
পিপলস লিবারেশন আর্মি-র মেরিন কর্পসদের উদ্দেশ করে নিজের বক্তব্যে চিনা প্রেসিডেন্ট বাহিনীকে নির্ভরযোগ্য, বিশ্বস্ত থাকার পরামর্শ দেন৷ সংবাদসংস্থা জিনহুয়া-র রিপোর্ট অনুযায়ী, বাহিনীর সক্ষমতা চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া, সামরিক পরিকাঠামো বৃদ্ধি করার পাশাপাশি একযোগে একাধিক ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়ার মতো দক্ষতা যাতে বাহিনীর থাকে, সেই পরামর্শও দিয়েছেন জিনপিং৷
advertisement
5/6
একই সঙ্গে চিনা প্রেসিডেন্ট স্পষ্ট করে দিয়েছেন, দেশের সামরিক বাহিনীর বিষয়ে চিনের কমিউনিস্ট পার্টিই শেষ কথা বলবে৷ এর পাশাপাশি দল এবং সামরিক বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে যাতে কোনও ফাঁক না থাকে, সে বিষয়েও জোর দেন চিনা প্রেসিডেন্ট৷ তবে চিনা প্রেসিডেন্ট সবথেকে বেশি জোর দেন বাহিনীর বিশ্বাসযোগ্যতার উপরে৷
advertisement
6/6
ভারতের সঙ্গে সীমান্ত বিবাদ মেটাতে এখনও আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে চিন৷ সোমবারই ভারত এবং চিনের শীর্ষ সামরিক কর্তাদের মধ্যে সপ্তম দফার আলোচনা শেষ হয়েছে৷ সেই বৈঠকও খুব একটা ফলপ্রসূ হয়নি৷ উল্টে বৈঠকের পর পরই হুঁশিয়ারির সুরে চিন জানিয়েছে, লাদাখকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হিসেবে মানে না তারা৷