Bahurupiya Village: ভোর থেকে শুরু দুর্গা-কালী সাজার ধুম, সামান্য রোজগারেই দিন গুজরান, বহুরূপী গ্রামের গল্প জানেন কি
- Published by:Teesta Barman
- hyperlocal
- Reported by:RAHI HALDAR
Last Updated:
Bahurupiya Village: বহুরূপীরা শুধুমাত্র উপার্জনের তাগিদে নয়, তাঁরা এই শিল্পকে ভাল বেশ এখনও রয়েছেন এই পেশায়। তবে আমজনতার চোখে এই শিল্পের দাম দু’টাকা থেকে পাঁচ টাকা।
advertisement
1/6

হুগলি জেলায় রয়েছে এমন একটি গ্রাম যে গ্রামের প্রতিটি মানুষের জীবিকা বহুরূপী সাজা। জানেন সেটি কোথায়? এমন গ্রাম, যেখানে সকাল থেকে শুরু হয় সাজগোজ। আর সেই সাজগোজই গ্রামবাসীদের পেশা। অপূর্ব এক ছবি ফুটে ওঠে রোজ সকালে। (ছবি, রিপোর্টিং- রাহী হালদার)
advertisement
2/6
তারকেশ্বর স্টেশন সংলগ্ন এই গ্রামের নাম জোৎশম্ভু গ্রাম। গ্রামের প্রায় ১৫টি পরিবার যুক্ত এই পেশার সঙ্গে। প্রতিদিন ভোর থেকেই তোড়জোড় লেগে যায় বহুরূপী সাজার।
advertisement
3/6
কেউ সাজেন দুর্গা, কেউ বা কালী। নানা দেব দেবতার অবতার ফুটিয়ে তোলেন নিজেদের গায়ে রং লাগিয়ে। আগে একটা সময় ছিল, যখন এই গ্রামের ৩০টির কাছাকাছি পরিবার যুক্ত ছিল এই পেশার সঙ্গে।
advertisement
4/6
তবে বর্তমানে তা কমতে কমতে এসে দাঁড়িয়েছে মাত্র ১৫টিতে। বর্তমান প্রজন্মের খুব কম মানুষই যুক্ত থাকছেন এই পেশার সঙ্গে। বহুরূপী গ্রামের যে সমস্ত মানুষরা বহুরূপী সাজার পেশার সঙ্গে যুক্ত তাঁরা নিজেদের পেশাকে শিল্প বলে মনে করেন। শিল্পই বটে।
advertisement
5/6
প্রতিদিন মাইলের পর মাইল পথ হেটে তাঁদের রোজগার হয় ২০০ থেকে ৩০০ টাকা। যা দিয়ে সংসার চালানো থেকে ছেলেমেয়ের পড়াশোনা, সবকিছুই কোনওরকমে চালিয়ে আসছেন তাঁরা।
advertisement
6/6
বহুরূপীরা শুধুমাত্র উপার্জনের তাগিদে নয়, তাঁরা এই শিল্পকে ভাল বেশ এখনও রয়েছেন এই পেশায়। তবে আমজনতার চোখে এই শিল্পের দাম দু’টাকা থেকে পাঁচ টাকা।