সত্যিই কি বন্ধ হচ্ছে মার্কেট? চাল-ডাল কেনার হিড়িক গৃহস্থের!
- Published by:Pooja Basu
- news18 bangla
Last Updated:
গুজবে কান নয়, স্পষ্ট মুখ্যমন্ত্রীর
advertisement
1/9

▪করোনা ভাইরাসের থাবা বিশ্বজুড়ে৷ এই রোগ নিয়ে ছড়িয়েছে মারাত্মক আতঙ্ক৷ সতর্ক থাকার সঙ্গে সঙ্গে প্যানিকও করছেন অনেকে৷ আর এর মধ্যেই জোর গুজব বন্ধ হচ্ছে দোকানপাঠ৷ রোজকার বাজারও ধীরেধীরে বসা বন্ধ করবে৷ এর ফলে বাড়িতে খাবার মজুত করার হিড়িক পড়ে গিয়েছে চারিদিকে৷
advertisement
2/9
▪কলকাতায় এর তরুণের শরীরে করোনার সংক্রমণ ধরা পড়ার পরই বাড়তি আতঙ্ক গ্রাস করেছে শহরবাসীকে৷ এই রোগের কোনও অষুধ নেই৷ আইসোলেশন একমাত্র উপায় এই ছোঁয়াচে রোগ থেকে বাঁচার৷ ঘরের মধ্যে আটকা থেকেই লড়তে হবে এই রোগের সঙ্গে৷ এমনই নিদান দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা৷
advertisement
3/9
▪কোনও রকম ভিড় ঠেকাতে শীঘ্রই বন্ধ করা হবে মার্কেট৷ এই গুজবও ভীষণভাবে ছড়িয়েছে পড়েছে৷ যার ফলে লম্বা লাইন দিয়ে ঘরের মাসকাবারি চাল-ডাল এবং শুকনো খাবার মজুত রাখতে চাইছেন অনেকেই৷
advertisement
4/9
▪কলকাতার মেট্রো ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারির সামনে রয়েছে লম্বা লাইন৷ পাছে দোকান বন্ধ হয়ে যায়, এবং প্রয়োজনীয় দ্রব্যের আকাল পড়ে! তাই আগে থেকে সংসারের জিনিষ গুছিয়ে রাখতে চাইছেন শহরবাসী৷
advertisement
5/9
▪ভয় পেয়ে এতটাই খাবার কিনতে শুরু করেছেন সকলে যে বেশকিছু বেসরকারি রিটেল স্টোরে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য শেষ হয়ে গিয়েছে৷ অনলাইন সাপ্লাইয়ারাও আর জোগান দিতে পারছেন না৷ চাহিদা মেটাতে রীতিমতো হিমসিম খাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা৷
advertisement
6/9
▪পাশাপাশি একদেশ থেকে অন্য দেশ বা এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যেও অবাধ যাতায়াতের ওপর কিছুটা বিধিনিষেধ আরোপ করা হচ্ছে৷ ফেল আমদানিতেও ঘাটতি হতে পারে বলে ভাবছেন অনেকেই৷ তাই এই ব্যবস্থা ছাড়া উপায় নেই৷ তারই মধ্যে জোর গুজব ছড়িয়ে পড়েছে যে কোলে মার্কেটের মতো পাইকারি বাজারও নাকি পুরোপুরি শাট ডাউন করা হবে৷
advertisement
7/9
▪একইভাবে করোনার প্রকোপ বাড়তে বাজার থেকে উধাও হয়ে গিয়েছিল মাস্ক ও স্য্যনিটাইজার৷ এক দল অসাধু ব্যবসায়ী এর সুযোগে শুরু করেন কালোবাজারি৷ তারপর সরকার এর রাশ টানে৷ এবারও সেই রকমভাবে শুরু হয়েছে চাল-ডাল কেনার হিড়িক৷
advertisement
8/9
▪মার্কেট শাট ডাউনের গুজবের ক্ষেত্রেও সকলকে সচেতন করছে রাজ্য সরকার৷ মুখ্যমন্ত্রী নিজে নবান্ন থেকে বৈঠকে জানিয়ে দিয়েছেন যে এই সমস্ত গুজবে কান না দিতে৷ আইসিডিআর-এর প্রকল্পের পর্যাপ্ত চাল রয়েছে৷ আরও জানিয়েছেন যে সীমান্ত সিল থাকলেও পণ্য জোগার বন্ধ হবে না৷
advertisement
9/9
▪এর পাশাপাশি সবাইকে সচেতন করতে রাস্তায় নেমেছেন রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য৷ চাল-ডাল-তেল-নুন কিনতে যা লম্বা লাইনে দাঁড়িয়েছে, তাদের তিনি নিজে আশ্বস্ত করেছেন যে রাজ্যে পর্যাপ্ত খাদ্য মজুত রয়েছে৷ কোনও গুজবে কান না দিতে তিনিও অনুরোধ করেছেন শহরবাসীকে৷ একইভাবে রাজ্যবাসীকে আশ্বস্ত করেছেন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক৷