সতর্কতা উধাও, পোস্ট অফিসে হাতে হাতে লেনদেন, গাদাগাদি করে লাইন, উদ্বিগ্ন গ্রাহকরাও
- Published by:Simli Raha
Last Updated:
advertisement
1/8

• সতর্কতার প্রচারই সার। মালদহের মুখ্য ডাকঘরে গাদাগাদি করে লাইনে গ্রাহকেরা। দীর্ঘক্ষন লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে পেতে হচ্ছে পরিষেবা।
advertisement
2/8
• ডাকঘর কর্মীদেরও নেই মাক্স বা হাণ্ড স্যানিটাইজার। হাতে হাত মিলিয়ে চলছে টাকার লেনদেন।
advertisement
3/8
• প্রতি মূহূর্তে দরকারি কাগজপত্র হাত বদল হচ্ছে গ্রাহক আর ডাক কর্মীদের মধ্যে। কোনও হেলদোল নেই কর্তৃপক্ষের। মালদহের মুখ্য ডাকঘরে প্রতিদিন পরিষেবার প্রয়োজনে আসেন হাজারও মানুষ। ডাকঘরের পরপর সারি সারি কাউন্টারে ডাক কর্মচারীদের সঙ্গে সরাসরি কথাবার্তা, লেনদেন চলছে গ্রাহকদের।
advertisement
4/8
• এক হাত থেকে অন্য হাতে যাচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা। কেউ টাকা তুলছেন, কেউ টাকা জমা করছেনকেউ স্পিড পোষ্ট বা নথিপত্র রেজিষ্ট্রি করছেন।
advertisement
5/8
• সমস্ত পরিষেবাই চলছে হাতে হাতে। গ্রাহক বা ডাক কর্মচারী কেউই কখনও হাণ্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করছেন না।
advertisement
6/8
• অথচ সচেতনতার প্রচারে বার বারই বলা হচ্ছে করোনা ভাইরাসের সংক্রমনের অন্যতম মাধ্যম হাত। তাই বার বার হাত ধোওয়ার পরামর্শও দিচ্ছেন বিশেষঞ্জরা। কিন্তু, মালদহের মুখ্য ডাকঘরে করোনার জন্য কোনো সর্তকতায় চোখে পড়ছে না।
advertisement
7/8
• শুধু যে হাতে হাত স্পর্ষ হচ্ছে তা নয়। অল্প পরিষরে ঘন্টার পর ঘন্টা গ্রাহকেরা একে অন্যের গা ঘেঁষে দাড়িয়ে থাকছেন।
advertisement
8/8
•করোনা ভাইরাস নিয়ে সর্তকতার কথা স্বীকার করেছেন মালদহের পোষ্টাল সুপারিনটেনডেন্ট অমলকৃষ্ণ ঘোষ। তবে তিনি তাঁর দাবি, কর্মচারীরা কেউই স্যানিটাইজার বা মাক্সের প্রয়োজনীয়তা জানান নি। তাছাড়া এসব ব্যবস্থার জন্য বাড়তি খরচও রয়েছে। তবে প্রয়োজন হলে এসবের ব্যবস্থা করা হবে।
বাংলা খবর/ছবি/করোনা ভাইরাস/
সতর্কতা উধাও, পোস্ট অফিসে হাতে হাতে লেনদেন, গাদাগাদি করে লাইন, উদ্বিগ্ন গ্রাহকরাও