Migrant Worker's Crisis: ফিরছে দুঃসহ স্মৃতি, একের পর এক রাজ্যে লকডাউন, বাড়ির পথে কর্মহীন-অভুক্ত পরিযায়ীরা
- Published by:Shubhagata Dey
- news18 bangla
Last Updated:
রবিবার লকডাউন (Lockdown) ঘোষণার পরে সব স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হয়ে গিয়েছে। কর্মহীনতা, না খেয়ে থাকার আশঙ্কায় দ্বিতীয় বারের জন্য পরিবার নিয়ে বাড়ির পথ ধরেছেন পরিযায়ী শ্রমিকরা (Migrant Worker)।
advertisement
1/6

*করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে (Coronavirus Second Wave) টালমাটাল পরিস্থিতি। গত ২৪ ঘণ্টায় ফের রেকর্ড ভেঙে দেশে করোনা আক্রান্তের (COVID 19 Positive) সংখ্যা পেরিয়েছে ২ লক্ষ ৭৮ হাজার। রাজধানীতে আক্রান্ত (Delhi Corona Update) প্রায় ২৫ হাজার, মহারাষ্ট্রে সংখ্যাটা ৭০ হাজারের বেশি। এমতাবস্থায় দিল্লি-সহ (Delhi) উত্তরপ্রদেশ (UttarPradesh), রাজস্থান (Rajasthan), পঞ্জাবে (Punjab) লকডাউন (Lockdown) জারির সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
2/6
*আর কিছুক্ষণ পর থেকেই রাজধানীতে ৬ দিন ব্যাপী লকডাউন শুরু হবে। ছল্বে ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত। রাজস্থান প্রশাসনও রবিবার ১৫ দিনের জন্য রাজ্যে লকডাউন ঘোষণা করেছে। ৩ মে পর্যন্ত নির্দেশ কার্যকর থাকবে, তারপরে আরও তা বাড়বে কিনা জানাবে সরকার। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
3/6
*করোনা বাড়লেও রবিবারের আগে পর্যন্ত তাও স্বপ্ন ছিল অনেক কাজের, রজগারের। কিন্তু লকডাউন ঘোষণার পরে সব স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হয়ে গিয়েছে। কর্মহীনতা, না খেয়ে থাকার আশঙ্কায় দ্বিতীয় বারের জন্য পরিবার নিয়ে বাড়ির পথ ধরেছেন পরিযায়ী শ্রমিকরা। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
4/6
*যদিও এ বারে পরিযায়ী শ্রমিকদের (Migrant Worker) যথেষ্ট চিন্তায় প্রশাসন। তাঁরা যাতে কর্মহীন হয়ে না পড়েন, তাই একাধিক ব্যবস্থা মজুত রাখা হয়েছে। বড় বড় কলকারখানা, শিল্পক্ষেত্র খোলা রাখার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে, যাতে শ্রমিকরা (Migrant Labour) বেকার হয়ে না পড়েন। কিন্তু সে সবে কোনও ভরসা না করে, ২০২০ সালের শিক্ষা নিয়ে সব ছেড়ে বাড়ির পথ ধরেছেন অনেকে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
5/6
*রাজস্থানে যারা কাজ করেন, তাঁদের বেশিভাগের বাড়ি উত্তরপ্রদেশ বা বিহারে। ইন্ডিয়া টুডে-র রিপোর্ট অনুযায়ী, সোমবার জয়পুর স্টেশনে বাড়ি ফিরতে দেখা গিয়েছে হাজার হাজার পরিযায়ী শ্রমিককে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
6/6
*শ্রমিকেরা জানিয়েছেন, লকডাউনের জেরে বহু কারখানা, শিল্পক্ষেত্র, ক্যাটারিং পরিষেবা, হোটেল ব্যবসা ফের বিরাট ক্ষতির মুখে পড়বে। তখন সেই বেকারত্বের জ্বালায় জ্বলতে হবে তাঁদের। তাই বাড়ি ফেরাই একমাত্র পথ। করোনার জন্য্য যদি ফের ট্রেন বন্ধ হয়ে যায়, তাই আর দেরী না করে লকডাউন ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গেই বাড়ির পথ ধরেছেন সকলে। সংগৃহীত ছবি।
বাংলা খবর/ছবি/করোনা ভাইরাস/
Migrant Worker's Crisis: ফিরছে দুঃসহ স্মৃতি, একের পর এক রাজ্যে লকডাউন, বাড়ির পথে কর্মহীন-অভুক্ত পরিযায়ীরা