TRENDING:

WhatsApp না থাকলে বন্ধ হয়ে যেত পড়াশুনা, স্কুলবন্ধের ৬ মাস পূর্তিতে বলছে সমীক্ষা!

Last Updated:
যেহেতু স্কুল বন্ধ ছিল, তাই স্বভাবতই অনলাইন শিক্ষার দিকেই বিগত কয়েক মাস পাল্লা ভারি ছিল। দেখা গিয়েছে, যে অ্যাপ দ্বারা সর্বাধিক ছেলেমেয়েরা পড়াশোনা করেছে সেটা হল WhatsApp।
advertisement
1/7
WhatsApp না থাকলে বন্ধ হয়ে যেত পড়াশুনা, স্কুলবন্ধের ৬ মাস পূর্তিতে বলছে সমীক্ষা!
•মার্চ মাস থেকে করোনার প্রকোপে দেশের স্কুল, কলেজ সব বন্ধ। স্কুল কবে খুলবে এই নিয়ে সরকারের নীতি এখনও স্পষ্ট নয়। এ হেন অবস্থায় শিক্ষাবর্ষ অনেকটাই এ-দিক ও-দিক হয়ে গিয়েছে। ASER-এর একটি সমীক্ষা বলছে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত ভারতের মাত্র এক তৃতীয়াংশ স্কুলপড়ুয়া ছেলেমেয়ে পড়াশোনার জন্য স্টাডি মেটেরিয়াল পেয়েছে স্কুলের তরফে। অর্থাৎ এদের কাছে কোনও না কোনও ভাবে বই খাতা, লেকচার বা নোটস এগুলো পৌঁছেছে। আবার রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ ও বিহারের মতো কিছু রাজ্যে সিকিভাগ ছেলেমেয়েও কোনও পঠনপাঠনের বস্তু পায়নি।
advertisement
2/7
•যদিও সার্ভে বেশ চমকদার একটি তথ্য পরিবেশন করেছে। সরকারি হোক বা প্রাইভেট, সবরকম স্কুলের ছাত্রছাত্রীরাই সর্বাধিক পড়াশোনা করেছে WhatsApp-এর মাধ্যমে। মানে সাফ- WhatsApp না থাকলে পড়াশোনা বন্ধই হয়ে যেত!
advertisement
3/7
•এই সার্ভের মূল বিষয় ছিল এটাই দেখার যে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত ছাত্রছাত্রীরা পাঠ্যপুস্তক, ওয়ার্কশিট, ভিডিও, স্কুল বা স্কুলের কোনও ব্যক্তির কাছ থেকে রেকর্ডেড লেকচার ইত্যাদি পেয়েছে কি না।
advertisement
4/7
•এই ধরণের পঠনপাঠনের বস্তুর বেশিরভাগই পেয়েছে উঁচু ক্লাসের প্রাইভেট স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা। প্রাথমিক শিক্ষার্থী যারা এবং যারা সরকারি স্কুলে পড়ে, তারা এত কিছু পায়নি বলেই এই সার্ভে দাবি করেছে।
advertisement
5/7
•যেহেতু স্কুল বন্ধ ছিল, তাই স্বভাবতই অনলাইন শিক্ষার দিকেই বিগত কয়েক মাস পাল্লা ভারি ছিল। দেখা গিয়েছে, যে অ্যাপ দ্বারা সর্বাধিক ছেলেমেয়েরা পড়াশোনা করেছে সেটা হল WhatsApp। যদিও এ ক্ষেত্রেও প্রাইভেট স্কুলের ছেলেমেয়েরা অনেকটাই এগিয়ে আছে। WhatsApp-এর মাধ্যমে প্রাইভেট স্কুলের ছেলেমেয়েরা পড়াশোনা করেছে ৮৭.২% আর সরকারি স্কুলের ছেলে মেয়েরা করেছে ৬৭.৩%।
advertisement
6/7
•এই গবেষণা করার জন্য ASER ভারতের ২৬টি রাজ্য, চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল, ৫২,২২৭টি বাড়িতে ৫৯,২৫১ জন ছেলেমেয়ের উপরে এই সার্ভে করেছিল। ছেলেমেয়েদের বয়স ছিল ৫ থেকে ১৬ বছরের মধ্যে। এছাড়াও সরকারি স্কুলের শিক্ষক ও প্রধানশিক্ষকদেরও এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল।
advertisement
7/7
•সার্ভের পর ASER এই সিদ্ধান্তে আসে যে স্কুলশিক্ষার বিকল্প হিসেবে অনলাইন শিক্ষা অবশ্যই একটি ভালো প্রস্তাব। কিন্তু কী ভাবে করলে সবার মঙ্গল হবে, সেটাই এখন দেখার। ভবিষ্যতে যদি অনলাইনেই শিক্ষা ব্যবস্থা চালু রাখতে হয়, তা হলে এই নিয়ে আরও বেশি বিশ্লেষণ করার প্রয়োজন আছে বলে সমীক্ষকরা মনে করছেন।
বাংলা খবর/ছবি/করোনা ভাইরাস/
WhatsApp না থাকলে বন্ধ হয়ে যেত পড়াশুনা, স্কুলবন্ধের ৬ মাস পূর্তিতে বলছে সমীক্ষা!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল