আগামী বুধবার পর্যন্ত স্কুল বন্ধ এবং গ্রামবাসীদেরকে নিয়ে মিটিং করার পরেই স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে ওই স্কুলে। স্কুলের প্রধান শিক্ষক স্বপন মিশ্র জানান, স্কুল ছুটির পরে খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছিল শিক্ষক-শিক্ষিকাদের জন্য এবং স্কুল খোলার পরে ছাত্র-ছাত্রীদের খাওয়ানো হবে বলে জানিয়েছিলেন ওই শিক্ষক। কিন্তু যে অভিযোগ তোলা হচ্ছে তা ভিত্তিহীন। মাংস কেনা হয়েছে বাইরে থেকেই, স্কুলে কোনো পাঁঠা কাটা হয়নি এবং মদ খাওয়ার মতন কোনো ঘটনা ঘটেনি । কিছু মানুষ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এ ধরনের ঘটনা ঘটাচ্ছে, এবং প্রধান শিক্ষক মহাশয় জানান যে তাকে চাপ দিয়ে মুচলেকা লেখানো হয়েছে ।প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদের চেয়ারম্যান কৃষ্ণেন্দু বিশুই এর বক্তব্য, সংবাদমাধ্যমের কাছ থেকে তিনি শুনেছেন। ইতিমধ্যে খোঁজখবর নিচ্ছেন সেখানে যদি কোনো শিক্ষকের বিরুদ্ধে এই অভিযোগের সত্যতা প্রমাণ হয় তাহলে সরকারিভাবে যা আইন রয়েছে সেই আইন মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি ।
advertisement