পুলিশ জানিয়েছে, প্রাথমিক ভাবে মনে হচ্ছে বাসের সামনের দিকে ইঞ্জিনে আগুন লাগে৷ বাস থািময়ে দ্রুত যাত্রীদের নামানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়৷ বাসটিতে সবমিলিয়ে প্রায় চল্লিশ জন যাত্রী ছিলেন৷ ফলে সময় মতো যাত্রীদের নামিয়ে না আনতে পারলে হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়ার আশঙ্কা ছিল৷
যাত্রীদের নামানোর পরই বাসে থাকা একটি শিশুর খোঁজ মিলছিল না৷ পরে বাসের ভিতর থেকেই শিশুটির মৃতদেহ উদ্ধার হয়৷ আহত যাত্রীদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ৷
advertisement
আরও পড়ুন:হঠাৎ পদত্যাগ করলেন রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল! ই মেল রাজ্যপালকে, কারণ ঘিরে জল্পনা
পুলিশ সূত্রে খবর, এ দিন রাতে ওড়িশাগামী বাসটি যখন জাতীয় সড়ক ধরে খড়্গপুরের কাছে মাধবপুরে পৌঁছয়, তখনই বাসে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে৷ বাস থেকে ধোঁয়া বেরিয়ে আসতে দেখেই বাস থামিয়ে দেন চালক৷ দ্রুত যাত্রীদের নেমে যেতে বলা হয়৷ কোনওক্রমে যাত্রীরা বাস থেকে নামতে না নামতেই আগুন গোটা বাসকে গ্রাস করে৷
বাসটির আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার পর সেটিকে জাতীয় সড়কের উপর থেকে সরিয়ে নিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করে পুলিশ৷ রাতেই ঘটনাস্থলে গিয়ে দুর্ঘটনাগ্রস্ত বাসটির যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলেন রাজ্যের মন্ত্রী মানস ভুঁইঞা৷