জানা গেছে, তারাশঙ্কর দাস নামে পূর্ব মেদিনীপুরের ওই যুবক মেদিনীপুর শহরের একটি বেসরকারি ব্যাংকের শাখায় ঋণের টাকা আদায় করার কাজ করতেন। সেই সূত্রেই, মেদিনীপুর সদরের শিরোমনি অঞ্চলের ভালুকখুনিয়াতে ভাড়া বাড়িতে থাকতেন। স্বাভাবিক ভাবেই, তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার হওয়ায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে এলাকায়। খুন নাকি আত্মহত্যা নাকি শারীরিক অসুস্থতা জনিত কারণে মৃত্যু তা খতিয়ে দেখছে মেদিনীপুর কোতোয়ালী থানার পুলিশ। তবে, যুবকের দেহের পাশ থেকে কয়েকটি পানীয়ের বোতল, জলের বোতল এবং গ্লাস উদ্ধার হয়েছে বলে অসমর্থিত সূত্রে জানা গেছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। পাশাপাশি ঐ ব্যক্তির পরিবার পরিজনদের খবর দেওয়ার চেষ্টা করছে কোতোয়ালী থানার পুলিশ। অন্যদিকে এবিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া দিতে চাননি ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। এই ঘটনার পর শোকের ছায়া নেমে আসে ঐ ব্যক্তির পরিবার সমেত গ্রামে।
advertisement
Partha Mukherjee