TRENDING:

Paschim Medinipur: রাজ্যে প্রথম ১১১৬ কেজির ঘন্টা স্থাপন

Last Updated:

সোমবার এই মন্দিরের ৪৬ তম ব্রম্ভ উৎসব পালনের শেষ দিন ছিল। এদিন খড়গ পুরের প্রায় ১০ হাজার মানুষকে অন্নভোগ বিতরণ করা হয় বলে জানান মন্দির কমিটির কর্মকর্তারা তিনি জানান, খড়্গপুরের প্রায় ৪৫/৫০ শতাংশ অবাঙালি মানুষের আস্থার প্রতীক হয়ে থাকবে এই বালাজী ভেঙ্কটেশ্বর দে?

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
খড়্গপুর: ভারতের চতুর্থ ও পশ্চিমবঙ্গে প্রথম এতো বড় মাপের এবং ওজনের পিতলের ঘন্টা লাগিয়ে গোটা রাজ্য তথা দেশবাসীকে তাক লাগালো খড়্গপুরের বৈকুণ্ঠ মুখরদোয়ার বালাজি দেবস্ব নম: মন্দির কমিটি। খড়্গপুরের ওল্ড সেটেলমেন্ট এলাকার এই বালাজী ভেঙ্কটেশ্বর এর মন্দিরে স্থাপন করা হলো ১১১৬ কেজি ওজনের বৃহতাকারের পিতলের ঘন্টা। যা গোটা ভারতে চতুর্থ এবং পশ্চিমবঙ্গে প্রথম। মন্দির কমিটির কর্মকর্তা তারকেশ্বর রাও জানান, এই মন্দির ১৯৫৯ সালে স্থাপন করা হয়েছিল গনেশ মন্দির হিসেবে। পরে ১৯৭৬ সালে এই মন্দিরে প্রতিষ্ঠা পায় বালাজী ভেঙ্কটেশ্বর দেবের মূর্তি এবং সেই থেকেই এই মন্দির বালাজি মন্দির হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠে খড়্গপুর শহর সহ গোটা রাজ্যবাসীর কাছে। এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠা লাভের পেছনের কারন হিসেবে তিনি জানান, সেই সময় খড়্গপুরের ওল্ড সেটেলমেন্ট এলাকায় বালাজীর কোনো মন্দির ছিল না, যদিও একটি মন্দির ছিল, সেটা মালঞ্চ এলাকায়। অনেকটা দুর হওয়ায়, এখানকার অবাঙালি মানুষেরা সংকল্প নেয়, তিরুপতি যাত্রার আগে বালাজীর দর্শন করার জন্যই এখানে এই মন্দির স্থাপন করা হয়েছিল। খড়্গপুরের এই বালাজী মন্দির বিশ্ব বিখ্যাত বলে মনে করেন উদ্যোক্তারা। তার কারন, কথিত আছে, ভগবান বৈকুণ্ঠ থেকে যখন কলিযুগে জন্ম নেয়, তো তখন ভগবান তিরুপতিতে নিবাস করে, তখন বাকি দেবদেবীরা ভগবানের কাছে প্রার্থনা করেন, যে ভগবান আপনার দর্শন কিভাবে পাবো। তখন ভগবান বলে, আমার মন্দিরে উত্তরেও একটি দুয়ার রয়েছে, যেটা দিয়ে কোনো ভক্ত আসা যাওয়া করে না। তোমরা সেই দুয়ার দিয়ে সব সময় আসতে পারো আমার দর্শন করতে। সৌভাগ্যবসত, খড়্গপুরের এই মন্দিরের দুয়ার উত্তরমুখী। তাই ভগবানের কৃপাদৃষ্টি সবসময় পড়ে মানুষের উপর। সোমবার এই মন্দিরের ৪৬ তম ব্রম্ভ উৎসব পালনের শেষ দিন ছিল। এদিন খড়গ পুরের প্রায় ১০ হাজার মানুষকে অন্নভোগ বিতরণ করা হয় বলে জানান মন্দির কমিটির কর্মকর্তারা তিনি জানান, খড়্গপুরের প্রায় ৪৫/৫০ শতাংশ অবাঙালি মানুষের আস্থার প্রতীক হয়ে থাকবে এই বালাজী ভেঙ্কটেশ্বর দেবের মন্দির।
advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
'আসছে বছর আবার হবে'! দিঘার সমুদ্রে বিলীন দেবী দুর্গা, ঢেউয়ের গর্জনে মিশল বিদায়ের সুর
আরও দেখুন
বাংলা খবর/ খবর/পশ্চিম মেদিনীপুর/
Paschim Medinipur: রাজ্যে প্রথম ১১১৬ কেজির ঘন্টা স্থাপন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল