কোটি কোটি টাকার সেই বীজ কিনেও অনেক সময় লাভের মুখ দেখতেন না বাংলার কৃষকরা।অভিযোগ উঠেছে, ঠিক ঠাক বীজ দেখে না কিনতে পারলে ভেজাল বীজ কিনে ক্ষতির মুখে পড়েন কৃষকরা।এর থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায়, তার জন্য ২০১২ সাল থেকেই গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছিলেন এই রাজ্যের কৃষি বিজ্ঞানীরা। ফল মিলেছে।গড়ে তোলা হয়েছে বীজ উৎপাদন কেন্দ্র। মঙ্গলবার বিকেলে কেশপুরের আনন্দপুরে কৃষি ভবনের জমিতে গড়ে তোলা সেই বীজ উৎপাদন কেন্দ্র ঘুরে দেখলেন রাজ্যের কৃষি মন্ত্রী শোভনদেব চ্যাটার্জি।
advertisement
কৃষি আধিকারিক, কৃষি বিজ্ঞানী দের নিয়ে তিনি আলু বীজের পরীক্ষা মূলক উৎপাদন ঘুরে দেখেন। কথা বলেন সেখানকার কর্মীদের সঙ্গে।সন্ধ্যায় ফিরে এসে মেদিনীপুর সার্কিট হাউসে কৃষি আধিকারিক ও জেলা প্রশাসনের কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে মন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, "২০২১ সাল থেকে টিস্যু কালচার করে এখানকার উৎপাদিত আলু বীজ দিয়ে চাষ শুরু হয়েছে পরীক্ষা মূলক ভাবে। ২০২৪ সালের মধ্যে আর অন্য রাজ্য থেকে আলু বীজ আনতে হবে না আমাদের রাজ্যকে"।